২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় সায়েদাবাদ সংলগ্ন কমলাপুর এলাকায় মির্জা আব্বাসের প্রতিষ্ঠিত অবৈধ বাস টার্মিনাল ও বাস কাউন্টারগুলো উচ্ছেদ করে দিয়েছিল সরকার। আজকে বিকেলে একটা ব্যানার দেখলাম সেখানে। আগামী ৭ মে ২০০৯ পুনরায় উদ্বোধন। বাস কাউন্টারগুলো আবারো সেখানে গিয়ে জড়ো হয়েছে। পুরো এলাকাটি আবারো বাস স্টান্ডেই পরিণত হয়েছে। এখনকার মির্জা আব্বাস-টি কে?
বাংলাদেশের পুষ্পকোষের পথচলা শুরু হল। ভারতীয় উপমহাদেশে পুষ্পতরুর সংখ্যা সাড়ে চৌদ্দ হাজারের উপরে। বাংলাদেশের পুষ্পতরুর সংখ্যা পাঁচ হাজারের কম নয়। আমার মতে সংখ্যাটি আরো অনেক বড়। কারণ, অনেক উদ্ভিদ আছে যা ফল, ডাঁটা, পাতা বা মূলের জন্য পরিচিত বলে তার ফুলকে অনেক সময় হিসেবে ধরা হয়না। উদাহরণস্বরূপ বলা যায় কুমড়ো ফুল বা ঝিঙ্গে ফুলের কথা। আমাদের এই পুষ্পকোষে আমরা জাত-পাতের বিচার না করেই ...
(কি মুশকিল। অনেক দূর লেখার পর হঠাৎ দেখি একা একা (না ল্যাপটপের কোন বাটনে টিপ পড়লো) পেজ আগের পেজে চইলা গেল! কত লেখা হারায় গেল! ওয়ার্ডপ্রেস/সামহোয়্যারের মত একটা অটোসেভ ফিচার বড়ই দরকার! এখানে মাইক্রোসফটের প্রোগ্রামাররা মেমবার, এগো কওন যায় না?? বড়ই ডিমোটিভেটিং এই জিনিসটা। এনার্জি কমে গেছে, তাই পোস্টটা ছোট হয়ে গেল। )
*
হাতে পাঁচখান লেখা নিয়ে বইসা আছি সচলের জন্য। আজকে ভাবছিলাম গ্ল্যাডও...
থার্ড আইকে আমি প্রথম চিনি সচলের পাতায়। তখন তার প্রোফাইল ছবিতে স্যুট-কোট পরা এক বাঙালি সাহেব বাবুর ছবি থাকতো। লন্ডনের প্রথম সচলাড্ডার সচিত্র লেখায় জানতে পারি, তার আসল নাম তানভীর আহমেদ, তিনি লন্ডনবাসী, ছাত্র ও সাংবাদিক, দেখতে যথেষ্ট সুদর্শন --ইত্যাদি। সেই সময় প্রশ্ন উঠেছিলো, সচলাড্ডায় তিনি কোট-টাই পরে আসেন নি কেনো!
এর পর তার সঙ্গে আমার বন্ধুত্ব গড়ে উঠে জিটকে ও ফেসবুকে।
বালিকা প...
সুরাজ ফার্মার অমর কলের দিনটা শুরু হয় টু-ডু লিস্ট দিয়ে। তাড়াতাড়ি মা'র কানে হিয়ারিঙ এইডটা শক্ত করে গুঁজে দিয়েই অফিসের জন্যে ছুট লাগায়।
এই অফিস, কলিগদের টীকাটিপ্পনী, আর বসের ধ্যাতানি - এই সব নিয়েই বেশ চলছিল। সেই সাথে রোজকার লিস্টি তো ছিলই, আজকে গিজার সারাও, তো কালকে হিয়ারিঙ এইডের ব্যাটারি বদলাও।
অনেক বলেকয়ে বসের পারমিশন নিয়ে আজ অফিস থেকে একটু তাড়াতাড়িই বেরোয় অমর। ডাক্তারবাবুর সা...
পুরোপুরি কর্পোরেট হতে কিংবা কর্পোরেট আচরনে পৌঁছতে মিডিয়ার খানিক সময় লেগেছিল। সময় লাগানোটা হয়তো ইচ্ছাকৃত হয়তো নয়। তবে বাজারে চাহিদা এমবেড করার ব্যাপারটা ঘটনা। এসব কথা কেন বলছি? কর্পোরেটায়িত মিডিয়ার কল্যাণে বিস্মৃত হয়েছেন হয়ে চলেছেন খুব নিকট অতীতের কিংবদন্তীরা। কার কাছে বিস্মৃত হচ্ছেন? সকলের কাছে নিশ্চয়ই না। তার একটা কারণ বাজার সামলাতে প্রয...
[পাণ্ডব দা'র 'তারার ফুল..' বা রাজর্ষি দা' অর্থাৎ মূলত পাঠকের 'ফুল ছড়ানো পথে'র মাধ্যমে গল্পে-ছড়ায় পুষ্পকোষ প্রকল্পকে গতিশীল ও অনুপ্রাণিত করার প্রচেষ্টাকে সহমত জানাতেই মূলত এ সিরিজটার জন্ম-প্রয়াস। সংশ্লিষ্ট বিষয়ে রচিত ছড়াটি সম্পূর্ণ মৌলিক এবং শিশুতোষ আঙ্গিকে। সাথে দেয়া তথ্যগুলো ধার করা, যার সূত্র নীচে উল্লেখ করা আছে। পোস্টের ছবি আপাত...
সেই আশির দশকে প্রথম যৌবন বেলায় তোমার ঘাড়েও চেপেছিলো কবিতা আর লিটল ম্যাগের ভূত; ওই বয়সে যা হয় আর কি! কবিতা তোমায় ছেড়ে গেছে সেই কবে, এমন কী লিটল ম্যাগও (সেই বয়সে যা হয় আর কি!)।
তো এ হেন কাণ্ডকারখানা করতে করতে লেটার প্রেসের সঙ্গে তোমার পরিচয়...ঊনপ্রেম ছাপাখানার ভূতের সঙ্গে। ...সেই থেকে চিটচিটে ঘামের মতো সে তোমার সত্তায় লেপ্টে ...
পৃথিবীতে যে কজন লেখক একেবারে মাটির কাছাকাছি তাদের মধ্যে নুট হামসুন অন্যতম। নুট হামসুনের এই উপন্যাসটি মহাকাব্যের লক্ষনাক্রান্ত। পড়তে পড়তে অবশ হয়ে যেতে হয়। নরওয়ের বিস্তীর্ণ বনাঞ্চলের বর্ণনা পড়তে পড়তে প্রকৃতির ভেতর ডুবে যেতে হয়। এ উপন্যাসের নায়ক আইজাক যেন আদম। এই বনাঞ্চলে সেই যেন প্রথম মানবসন্তান। এই অবারিত প্রকৃতির ভেতর সে গড়ে তুলতে চায় তার বাসস্থান। এই অনাবাদি জমিতে সত্যি ...
গ্রীক উপকথা
আরিয়াডনে ছিলেন ক্রীটের রাজা মিনোসের মেয়ে। রাজা মিনোসের ছেলে আথেন্সে গিয়ে নিহত হয়। রাজা পুত্রহত্যার প্রতিশোধ নিতে আথেন্স আক্রমণ করেন। যুদ্ধ কিছুকাল চলার পরে সন্ধি হয়, সন্ধিচুক্তিতে ছিলো আথেন্স প্রতি বছর কিছু তরুণ তরুণীকে ক্রীটে পাঠাবে, এরা আর আথেন্সে ফিরে যাবে না। এরা মিনোসের রাজ্যে ল্যাবিরিন্থের ভিতরে থাকা অর্ধ ষাঁড়-অর্ধ মানব মিনোটরের খাদ্য হতো। এদের এক এক কর...গ্রীক উপকথা