সন্ধ্যা নেমেছে; আঁধারে আলোকিত চারদিক
জেগেছে নিশাচর, ছুটে চলছে দিক-বিদিক।
ওরা তৈরি হচ্ছে- রণসাজে সজ্জিত!
যুদ্ধে যাওয়ার সময় হয়েছে- আর বয়ে চলেছে
গা রী রী করা অদ্ভুত তীব্র ঘৃণার স্রোত; অথচ চলছে-
(পসরা সাজিয়ে) যুদ্ধে যাবার তোড়জোড়!
নির্দয় সত্য-আদিম এ যুদ্ধ
এ যুদ্ধ বাঁচার!
এ যুদ্ধ অন্ধকারের!
এ যুদ্ধ জীবিকার!
উৎকন্ঠা, গ্লানি, ধিক্কার; তবুও নিরুপায়, তবুও অসহায়
যে পথে চলছে ওরা-
অস্তিত...
আমাদের আগের কালের লোকেরা এভাবে বলতেনঃ "সকাল বেলা যদি একটা পিঁয়াজ খাও, এরপর সারাদিন ভর পোলাও কোর্মা, কালিয়া কোপ্তা যা-ই খাও না কেন, রাতে ঘুমানোর সময় যে ঢেকুর দিবা তাতে পিঁয়াজের ই গন্ধ থাকে।"
কি মাস্ত কথা!! কি মাস্ত কথা!! খেয়াল করে দেখারই মত!!
সেই যে ছোটবেলায় অপচয় রোধের পিঁয়াজ খেয়েছিলাম কয়েকটা লাইনের মাধ্যমে, সেটা আজো ঢেঁকুর দেয়, আর দেয় বলেই বোধয় স্রষ্টা আজো প্রদীপ হীন করে দেন না আমার জ...
মুখটা খারাপ নয় রে আমার,
মুখটা খারাপ নয়
কেমনে জানি তাও খালি সব
গাইলগুলা বাইর হয়
অনেক দিনের পরে আজি
মুখটা ভীষণ তেতো পাজি
শুন তবে শুন
যদি তোদের শুনতে মনে লয়
বাঁশবাগানে বাঁশ দেখেছিস?
আইক্কা ওয়ালা বাঁশ
তুইল্লে সেধোয় দেবো তোগের
আশরাফুলের পাশ!
ন্যাংটা করে সং বানাবো
বাশ পাশে 'দে রঙ ছানাবো
পটকা মালায় সাজিয়ে তারে ফুটাব ঠুশ ঠাশ
োগার পোলার মিইট্টা যাবে ক্রিকেট খেলার আশ!
(লেখক এখানে চেই...
মানে বলার মতো কিছু আর বাকি রাখে না।
এই তো দেখা যাইতেছে বাঁশরাফুল দেশের পোঁদে আবার বাঁশ দিয়া বীরের মতো ফিরতাছে....
হে মুগ্ধ জননী!
আর কতো!
পুনশ্চ : যাই হোক জিতছি শেষপন্ত। বাঁশরাফুল বাদে বাকি সবাইরে চিয়ার্স।
সাকিব যূগ যূগ বেঁচে থাকো!
আমার কি কোনো কথা ছিলো?
কথা আর আমি তো পাশাপাশি থাকি।
চোখ ভিজিয়ে কখনও আমরা তাকাই নি অন্ধকারে,
আমাদের বলনে কোনো ভুল ছিলোনা
ছিলোনা ভুল আমাদের কোনো শব্দে!
জোনাকির নদী ডিঙিয়ে
আমরা পৌঁছে যেতাম পাহাড়ের কাছে
আদিম নক্ষত্রের খোঁজে...
মেঘের কথা। কথার মেঘ
কোনোটাই আমার কথা নয়।
আমার কথা গোপনে পাখনা মেলে
উড়ে আমার-ই ঘরের আকাশে,
আমার কথা স্নান করে শব্দের বাগানে;
সাজে নিজের মতো করে,
থাকে আমার ম...
শিরোনাম দেখেই বুঝে ফেলার কথা, তাও যদি না বুঝে থাকেন তাহলে ছবি গুলো দেখেন ।
(১) আমি আর তারেক আড্ডাইতে যাই । নীলক্ষেতে একটা মিশন চালিয়েছিলাম ফুটপাথে পুরান বইয়ের দোকানে । বলেন তো আমাদের মধ্যে কে সফল হল ?
(২)ওয়াক থু, এগুলা লোকে পয়সা দিয়ে কিনে খায় ! প্লেটের পানিতে যেই প্রতিবিম্ব দেখা যাচ্ছে সেট...
সাইবেরিয়ার প্রান্তরে একটা বরফের টিলার পেছনে দাঁড়িয়ে ছিল ওরা তিনজন। মাঝের জন ডঃ কর্চনয়, একটু বয়স্ক, মাঝারি হাইট, একটু বৈজ্ঞানিক বৈজ্ঞানিক চেহারা। তার দু-পাশে যে দুজন দাঁড়িয়ে আছে, তাদেরকে যে কেউ স্ট্যালোন আর আর্নল্ড বলে ভুল করবে। আসলে দুটোই ক্লোন। র্যাম্বো থ্রি সিনেমাতে স্ট্যালোন একাই গোটা রাশিয়ান টিমকে ধ্বংস করে দিয়েছিল। রাগে রাশিয়ার সরকার ওদেশে সিনেমাটার প্রদর্শন বন্ধ করে ...
১
আমি সচলায়তনে লিখে ব্যাপক মজা পাই। লেখা বেশিরভাগ মানুষের কাছেই ব্যাপক কষ্টের কাজ, ফলে মজা পাওয়াটা মনে হয় এ্যানোমালি। এটা ইনভেস্টিগেট না করলেই না!
প্রথমে ছোট্ট একটু ইতিহাস দিয়ে শুরু করি। সচলায়তনে আমাকে ঢোকানোর পেছনে আমার বন্ধু ইশতিয়াক রউফের অবদান খুব বেশি। ও নিজে ঢুকেছে হিমু ভাইকে অনুসরণ করে। ইশতিয়াকের কল্যানে সচলায়তনের প্রায় জন্মলগ্ন থেকেই লেখা পড়া হয়। যা কিছু বাদ...
২০০৭ সালের মার্চের এক সকাল। মেজাজ প্রচন্ড রকমের খারাপ হয়ে আছে। গরম কফিতে চুমুক দিতে দিতে অলস চোখ চেয়ে আছি 'ব্যাংকক পোষ্টের' পাতায় - কিছু একটা পড়ার চেষ্টা করছি। এই মুহূর্তে ঢাকার পত্রিকা পড়তে ইচ্ছে হচ্ছে - অনেক কিছু ঘটছে ঢাকায়। বসে আছি ব্যাংককের 'সূবর্ণভুমি' বিমানবন্দরের ছোট একটা ক্যাফেতে - থাই এয়ারয়েজের বিমানে ঢাকায় যাব। কিচ্ছু ভাল লাগছে না। বুঝতে বাকি নেই মন খারাপ করা একটি দিন ...