সিলেটে নাকি কী একটা হচ্ছে, তাতে সচলের কয়েকজন নামকরা পাবলিক জড়িত আছেন । অনেকেই হয়ত কৌতূহলী হয়ে থাকবেন , ব্যাপারটা নিয়ে । টুটুল ভাই ইতোমধ্যে দুই একটা কমেন্টে এই নিয়ে কিছু রাশভারী কথাও বলেছেন দেখলাম । আমি সব রাশভারী কথাবার্তার আড়ালে আসল কথা যেটা সেটা সংক্ষেপে বলে যাই ।
গত পরশু রাতে আমি, শাহেনশাহ আর আলবাব ভাই অনাহূত অতিথি হয়ে নজরুল ভাইয়ের বাসায় ঢুকেছিলাম । আপ্যায়ন ভালই হয়েছিল । খাও...
[justify]আগামী ১ জুলাই সচলায়তন তার তৃতীয় বছরে পা রাখতে যাচ্ছে। সচলায়তনের আনুষ্ঠানিক যাত্রার পর প্রায় পঁচিশ হাজার পোস্ট সচলে প্রকাশিত হয়েছে। এর মাঝে অন্তত তিনটি পোস্ট রয়েছে, যে তিনটি আপনাকে ভাবিয়েছে, যে তিনটি পাঠ করে আপনি স্পৃষ্ট হয়েছেন, যে তিনটি পোস্ট আপনি হয়তো একাধিকবার পাঠ করেছেন। হয়তো এই তিনটি পোস্ট আপনাকে বিষণ্ন দিনে হাসিয়েছে, কিংবা উচ্ছ্বাসে ভরা একটি দিনে আপনার মনকে বিষাদে ভর...
"What's in a name? That which we call a rose
By any other name would smell as sweet."
যদি আমি নক্ষত্রখচিত রাত্রির কথা বলি
তবে জেনো আমি নিশ্চিত মিথ্যা বলছি
কেননা আমার সকল রাত্রিই ছিলো নিকষ
কালো অন্ধকার, স্বপ্নহীন। তবু যদি ওঠে
কাল রোদেলা দুপুর, কিছু সূর্যমুখী, কিশোরী
আবেগে চুমু খেতে চায় সৌরদহন, আমরা
না হয় তখন একটি জ্বলজ্বলে তারা ভরা
গর্ভবতী রাতের কথা বলতে পারি। বলতে
পারি সেইসব চমকিত নক্ষত্রের কথা, যারা
কেবলই দীপ্যমান, যেমন চমকায় তোমার
ওড়নায় সহস্র চুমকি, আর চোখে...
[পথ ও পথিকের কাজকর্ম এখনও সেন্সরবোর্ড কতৃক ছাড়পত্র পায়নি, যে এখনও আসেনাই তাকে নিয়ে হাহুতাশ না করে বরং চলেন আমরা বিবিধ আবজাব নিয়ে আমার মূল্যবান কথাবার্তা চোখ বড় বড় করে পড়ি! আমার আজকের বিষয় আমি নিজে, নিজেকে ম্যাগনিফাইং গ্লাসের নিচে একটু দেখব, আজ নিজেকে অসম্ভব অসহ্য লাগছে, কিছু ফ্ল্যাশব্যাক আর কিছু প্যানপ্যানানি সমৃদ্ধ আমার আজকের এই প্রযোজনা!]
কয়েক বছর আগে একটা সময় ছিল যখন আমি নিজ...
ভালো থেকো ভীষণ ভালো।
এমন বাক্য লিখে কাঞ্চন গত রাতে শেষ করেছে তার মেসেজ।
কিন্তু আমার দেখা হয়নি তখন পরে অফ লাইন মেসেজে আজ পেলাম।
দিনমান চাকরীর ঘানি ঠেলে মাঝে মাঝে নিজেকে ভালো আর খারাপ এর তফাৎ করা থেকে বিরত রাখি। কারণ যার অন্ত আমার দিনান্ত ক্লান্তি বহন করে, তা কি ভালো? অথবা যে সুখ মনে জাগায় আনন্দ কিন্তু তা কি খারাপ!
ভালো খারাপের দোলা চলে চলতে চলতে, আমি পৌচ্ছে যাই আমার অতলান্ত দিনের ...
শামসুদ্দিনদের গ্রামের বাড়িতে একটি কৃষ্ণচূড়া গাছ ছিল। বাইরের বারান্দায়, যেখানে গ্রাম্য শালিস ডাকা হতো, ধান মাড়াই হতো আর পানের বিড়া বানানো হতো সন্ধ্যার পর, সেই পুরো এলাকা দখলে ছিল ওই বিশাল কৃষ্ণচূড়া গাছের। ডালপালা চতুর্দিকে ছড়িয়ে দিয়ে মহারাণীর মত ওখানে সে তার ক্ষুদ্র রাজত্ব করে যাচ্ছিল কয়েক দশক ধরে। সারাবছর তার চিরল সবুজ পাতারা মায়া ছড়িয়ে রাখত উঠানের কোণ জুড়ে, আর বসন্ত এলে তার ...