[justify]তিস্তা চুক্তি নিয়ে আমার এই লেখাটি ১৭ মার্চ ২০১০ তারিখে দৈনিক কালের কন্ঠের রাজকূট ফিচার পাতায় প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে তথ্যসুত্র হিসেবে কাজে লাগতে পারে বলে এটিকে নিজের ব্লগে রেখে দিলাম। যেহেতু সচলায়তনের নীতিমালা মেনে লেখাটিকে প্রথম পাতায় প্রকাশ করিনি তাই পোষ্টে রেটিং বা মন্তব্য নিরুৎসাহিত করছি।
[center]=============...
গতরাতে যে নারী স্বপ্নমোহে শরীরের
প্রতিটি অঙ্গ খুলে রেখে ছিল প্রদীপের সামনে
বলেছিল যৌবনের ফুল ফোটাতে পারো
হাতের আঁচে
সবকিছু ছিঁড়ে খুঁড়ে খাবে বাঁধা দেব না শুধু-
শুধু বুকের গিঁট খুলতে মানা, যদি পারো
হাতড়ে ওঠো শরীর- দেখবে কার জন্য অধরার বুকে
অসংখ্য বেদনা জমা; সে রাতে ধৈর্যচূত হইনি-
স্বপ্ন ভেঙে থতোমতো দেহ, মুখটি ছিনতে পারিনি
ভয়ে সে রাত তোমাকে ছাড়া ঘুমোতে পারিনি
[justify]
"মা এর থেকে মামা কেন বেশি ভালো বল্ তো?" মামা জিজ্ঞেস করে ।
"কারণ মা এ একটা মা, মামায় দুইটা মা!" নাইশা বলে ওঠে ।
মামা বাসায় আসলেই নাইশার খুব ভালো লাগে। মামা শুধু ভালো ভালো গিফট দেয় সেই কারণে না, বেড়াতে নেয় সেই কারণে না, মামা অন্য বড়দের মত সারাক্ষণ বড়দের মত করে কথা বলে না! মামা তো ওর সাথে খেলেই তারপর মজার মজার কথা বলে । নাইশার ফ্রেণ্ডরা তো ওকে হিংসা করে ওর মামার জন্য। অবশ্য মাম...
লোহার গেটটা কিঁচকিঁচ শব্দ তুললো। ঠেলে বের হয়ে রাস্তায় পা দিলাম। দুপুরবেলার নির্জন রাস্তা। মাথার উপরে রেগে ওঠা একটা সূর্য ভীষণভাবে রোদ ছড়াচ্ছে।
ঠিক তখন পিছন থেকে একটা চেনা অচেনা ছেলে গলা আমার নাম ধরে ডাকলো। ঘুরে দেখি শান্ত। কালো চেহারাটা রোদে পুড়ে আরো কালো দেখাচ্ছে, একইরকম নির্ভাজ শার্ট আর কাঁধে ব্যাগ । চেহারাটা ক্লান্ত। জিজ্ঞেস করলো, কেমন আছো?
কেমন একটা আনন্দের পাখি উড...
…
কখনোই বলে নি সে- ভালোবাসি,
ডুবু ডুবু চোখে জ্যোৎস্নাকে ঘৃণা করে চাঁদেপাওয়া অক্ষরের শুদ্ধতায়
সে কোন্ ইচ্ছের ক্রন্দন শুনেছে সে বহুকাল? কেউ কি জানতো,
জ্যোৎস্নাকে ঘৃণা করে করে জ্যোৎস্নার নীল জলে একদিন ডুব দেবে সে !
না-পাওয়ার যন্ত্রণা পাথর-বন্দী হলে পাওয়ার কষ্টেই ইচ্ছেরা কাঁদে।
হয়তো সে জেনেছিলো- জলের অক্ষর জলে মুছে না কখনো,
জ্যোৎস্নার কষ্টও জ্যোৎস...
এনার্জি ড্রিংকের বিজ্ঞাপন নিয়ে সেই গল্পটা শুনেছেন বোধহয়। তবু আরেকবার বলি। কিছু লিখে যায়গা ভরাতে হবেতো ! ধরে নিন মনে করার সুবিধার জন্য বলছি।
একটা এনার্জি ড্রিংক্স কোম্পানি তাদের ব্যবসা খুলল তেলের দেশ সৌদি আরবে। উদ্দেশ্য অবশ্যই নিজেদের ইনকামের অ্যাকাউন্টটাকে আরো ৈতলাক্ত করা।
তো তাদের পণ্য যথাসময়ে বাজারে এল। কিন্তু কয়েক মাস পেরিয়ে যাবার পরও আশানুরূপ লাভ হলনা। কর্তাব্যক্তির...
মাসিক আড্ডায় এবার আমরা চারজন। তীরুদা মেলা থেকে অনেক বই এনেছেন। জাহাজী যাযাবর, অন্ধরাতের ঘোড়া উশী ভাবী আগেই দিয়েছেন। বিরানীর পরে যাই যাই করতে করতে আমরা গেলাম তীরুদার পড়ালেখার ঘরে।
দেখালেন মেলা থেকে আনা অনেকগুলো তরতাজা বই। বেবাট, ম্যাগনাম ওপাস ও কয়েকটি গল্প। সচলায়তন সংকলন তৃতীয় খণ্ডে মুস্তাফিজ ভাই প্রচ্ছদে আগের খণ্ডের অরূপকে মনে রেখেছেন দেখে ভাল লাগলো। আমাদের বইয়ের মলাট দিন...
[justify]
একজন লেখক কোথায় লিখবেন, এ সিদ্ধান্তের স্বাধীনতা যেমন তাঁর থাকে, তেমনি পাঠক তাঁর এ সিদ্ধান্তকে মূল্যায়নের স্বাধীনতাও রাখে।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও মুক্তি সংগ্রামের বিরোধিতাকারীরা এদেশে এক সময় দু'টি পত্রিকার মাধ্যমে তাদের প্রোপাগাণ্ডা ফ্রন্ট খুলেছিলো। একটি ছিলো তাদের একদা নিষিদ্ধঘোষিত সংগ্রাম, অপরটি আলীম চৌধুরীর হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত ঘৃণিত গণধিকৃত মওলানা মান্নানের ...
ছোট্ট সফেদ বেড়ালছানা
সতেজ, নবীন প্রাণ-
মিহি গলায় 'মিউ' আবাহন,
আনন্দে তার ত্রাণ।
লেঁজ উচিয়ে লম্ফ দেয়া,
কিংবা হুটোপুটি-
নরম থাবার আলতো আঁচড়,
নেইকো খেলায় ত্রুটি।
যাই দেখে তাই শুঁকতে ছোটে,
শব্দে খাড়া কানে-
পিটপিটে চোখ, ল্যাজের দোলায়
খেলায় আমোদ আনে।
খেলায় চলে বাঁচতে শেখা,
রক্ষাকবচ চেনা,
বিপদ এলে আড়াল খোঁজা,
কিংবা আদর কেনা!
ছোট্ট পায়ে ভর করে তার
উত্সাহী পথ হাঁটা-
সচলে 'আমার নেই চিত্র' নামে আমার না-আঁকা প্রতিকৃতি নিয়ে প্রথম লেখা দেওয়ার পর কিছু আশাব্যঞ্জক, কিছু উৎসাহসূচক মন্তব্য পেয়ে ভালোই লাগলো, কার না লাগে?
তবে নামটা দেওয়া হয় নি। নামটা পরে যখন মন্তব্যে ধরে দিলাম, সাথে সাথে (মিনিট কুড়িক পরে) সাদা-মডু নামধারী সত্তার ঠাণ্ডা গলার দাবড়ানি। "সচলায়তনে নিবন্ধন করার সময় এক্সপ্লেটিভ-বর্জিত কোনো নিক বেছে নিন। "ব্লাডি" সচলায়তনে নিক...