অনেক দেরীর ভোর,
দুপুর রোদের গরমে
অলস পথচলা;
বরফ কুঁচি ঠান্ডা চুমুকে
স্বস্তির মৃদু উচ্ছ্বাস;
অসময়ের বিকেল ঘুমে
ভাঙা স্বপন,
টুকরো জীবনের ছন্দ।
নির্বান্ধব একলা ছাদ,
মন মাতানো এলোচুল হাওয়ায়;
গোধুলী আভার পরশে
মনে বাজে
বিদায়ের বিষণ্ণ সুর।
[বিষণ্ণ বাউন্ডুলে]
[প্রিভিউতে কবিতার বড় একটা অংশ বেরিয়ে পড়ছে, সেটাকে কমানোর জন্যে এই উপক্রমণিকা।
কবিতাটা কাগু'র খাতিরে লেখা। ভদ্রলোক একের পর এক মেইলের জবাবে বড় কষ্ট করে ইংরেজী লিখছেন। বাংলা ভাষার ঠিকাদারি নিয়ে এতো কষ্ট করছেন যিনি, তার জন্যে এটুকু কষ্ট এমন কিছু নয়।
কাজেই, ওয়ান ফ্লিউ ওভার দ্যা কাগু'স নেস্ট ... ]
সন্ন্যাসী কাগু-গুপ্ত,
জনকণ্ঠের ভবন আড়ালে একদা ছিলেন ছিলেন সুপ্ত।
মনের শান্তি নিয়...
ভূমিকা
প্রতিটি নগরীরর বিখ্যাত ভবন বা দৃশ্যগুলোর হাজার হাজার ভালো ছবি তোলা হয়ে গেছে।এইসব অতি পরিচিত বিষয়বস্তুর নতুন করে দৃষ্টিকাড়া ছবি তোলা বেশ কঠিন।কতটা কঠিন তা পড়ুন মুস্তাফিজ ভাইয়ের এই আলোচনায়।
স্থায়ী কোনো কাঠামোর ছবি তোলার প্রথম অসুবিধা হচ্ছে কম্পোজিশনের সুবিধামত ভবন বা স্থাপত্যকে সরানো যায় না। দিনের ঠিক সময়ে হাজির না হলে প্রাকৃতিক আলো...
জহিরুল ইসলাম নাদিম
ঘরের ভেতর কুমির দেখে
ছিটকে দাদু মেঝেতে
আনতে তাকে ওখান থেকে
সাহস ক'রে কে যেতে?
পুলিশ ডাকো পুলিশ ডাকো
কেউবা ডাকে সোলজারই
কেউবা আবার ক'রেই বসে
সেই জরুরী রোল জারি!
সবাই ছোটে ত্রস্ত পায়ে
বাঁয়ের জুতো ডান পা'তে
দাদু বুঝি আর বেঁচে নেই
জানতে ভয়ে কান পাতে।
এমন সময় একটি ছেলে
যে নাকি ভয় দ্বন্দ্বহীন
ঢুকেই বলে কুমির কোথায় ?
ঘরটাতো বেশ রন্ধ্রহীন।
সবাই ওঠে চেঁচিয়ে ভীষণ...
বাংলায় লেখালিখি করতাম ছোটবেলা থেকেই। তখন সীমাবদ্ধ ছিলাম কেবলই কাগজে কলমে। অনলাইন এ সচলায়তন কেও চিনি বহুদিন হল। কিন্তু লেখা হয়ে ওঠেনি। আজ অভ্রর জন্য আন্দোলনের সুবাদে ঢুকেই পড়লাম সচলে। আশা করি এর মাধ্যমে আর কিছু না হোক অন্তত মাতৃভাষার প্রতি নিজের ভালোবাসাটা প্রকাশ করতে পারব।
আমি বিজয়ে কাজ করিনি এমন নয়। স্কুল এ থাকার সময় প্রোগ্রামিং করতাম সবচেয়ে সহজ ভাষা "ভিসুয়াল বে...
এখন প্রায় সব বাসের সামনের দিকে কিছু সীটের উপর লেখা থাকে “মহিলা ও শিশুদের জন্য ৯ টি আসন সংরক্ষিত”। কিন্তু, এরপর ও মহিলারা তাদের জন্য সংরক্ষিত সীটে বসতে পারেননা। কিছু “বেহায়া পুরুষ” আসন গুলোতে বসে থাকেন এবং তাদের চোখের সামনে মহিলা দাঁড়িয়ে থাকলে ও তারা উঠতে চান না। ভাবখানা এমন যেন “আমি চোখে দেখিনা, আগে আমাকে বলুক, তারপর না হয় উঠা যাবে”। যদি উঠার অনুরোধ ও করা হয়, অনেক “স্মার্ট” পুরুষ ...
ফটোশপ সিএস৪ এবং পরবর্তী ভার্সন গুলোতে (বর্তমানে সিএস৫ পাওয়া যায়) ওয়ার্ল্ড রেডী কম্পোজার বলে একটা নতুন টেকস্ট রেন্ডারিং এঞ্জিন সংযুক্ত আছে। এই রেন্ডারিং এঞ্জিন সঠিকভাবে ইউনিকোড বাংলা রেন্ডার করতে পারে। কিন্তু সব ভাষা সাপোর্ট দেবার মত পূর্ণাঙ্গরূপে ডেভলপ করা হয়নি বলে এটাকে ডিফল্ট অপশন হিসেবে ফটোশপে ব্যবহার করা হয় না।
এই ওয়ার্ল্ড রেডী কম্পোজার ব্যবহার করতে হলে সবচেয়ে সোজা প...
আকাশের ভার মাথার উপরে, দেয়ালে ঠেকেছে পিঠ,
মন বলে, “তুই হেরেই গেলি রে”, বোধ বলে- “তুই জিত্”।
“হারবি কি তুই
এ কুরুক্ষেত্রে!
ওঠ্, লড়, এই
লড়াই জেতরে…
এক কানাকড়ি সুযোগ হেলায় দিস্ নে হারাতে আর…”
নিজ কাঁধে তাই তুলেছি আমার স্বপ্নজয়ের ভার।
অনেক সয়েছি, নীরবে ক্ষয়েছি, ভুলেছি কি ছিলো লক্ষ্য
জানি আজ আমি নিশানা আমার, কেটেছে কৃষ্ণপক্ষ।
থেকে থেকে প্রান
করে আহ্বান
বাজে রণভেরী,
নাচে শয়তান
মনন-বো...
এ বিধি লাগে না ভালো : জন্মলজ্জা ফেলে দিতে
কাঁদিবার কথা
এ বড় রহস্যকথা সান্দ্রকথা আমি তার বুঝি নাতো সার
আমার সঙ্গীরা বলো
কাহার গলায় ধরে বলি আজ জননী জননী
এত যে ঘুরেছি ভূমি তবু আমি জীবন চিনি না
অথচ সে যুবক নই
দিবসে দাঁড়ালে যে সূর্যকণা খেয়ে নিত রাতের দাঁতেরা
আমার নিয়তি ওহো
বারবার ভুলে যাই জন্মদাত্রী আমারই মায়ের মুখ, স্তন
অথচ গ্রহণপ্রশ্নে
যমজ বোনেরে ক্রমে ঠেলিয়াছি দূরে
আ...
পেশায় পরিবেশ প্রকৌশলী বলে আবর্জনার প্রতি আমার একটা আত্মার টান দেখা যায়। না ... ইয়ে .. মানে .... আবর্জনা দেখলেই পরিষ্কার করার বিষয়ে বলতে চেয়েছিলাম। আম্মার কাছে শুনেছি যে যখন একরত্তি বাচ্চা ছিলাম, তখনও হাতের কাছে ঝাড়ু পাইলেই ঝাড়ু দেয়া শুরু হয়ে যেত। এখনও হাতের কাছে ন্যাকড়া পেলেই জব্বর (জব্বার কাগু নয়) মোছামুছি শুরু করে দেই। ক্লাসরূম, সিড়ি ইত্যাদিতে কাগজ পড়ে থাকতে দেখলেও কুড়িয়ে পাশের "আম...