আসলে ফেলি একদম দৌড়াতে পারে না তো, তাই ওকে কেউ দলে নিতে চায় না৷ বুড়ি-বসন্তী খেলার জন্য যখন দলভাগ হয়, তখন শুভ্রা আর সুলগ্নার দলে সবাই যেতে চায়৷ আর ওরাও দেখেশুনে বেছেবেছে ভাল দৌড়াতে পারা মেয়েদেরই নেয়৷ ফেলি খুব ওদের দলে ঢুকতে চায়, কিন্তু ওকে দলে নিলেও, 'তুই এখন বোস, ইলা খেলুক' বলে ওকে বসিয়ে দেয় সবাই৷ ইলা, শীলা, টুম্পা, মিনি সব্বাই বেশ দৌড়াতে পারে৷ ফেলি একটু দৌড়িয়েই হ্যা হ্য ...
(একটাই দুঃখ, সাথে একটা ভালো ক্যামেরা ছিলোনা। সেই ২০০৫ সালে কেনা একটা Samsung i5 অটো দিয়েই ছবি তুলেছি। ক্যামেরাটা তার উপর নষ্ট ছিলো, ভালো ছবি উঠছিলোনা। আফসোস।)
যুদ্ধাপরাধী তুই নেই তোর ক্ষমা
ইতিহাসে আছে তোর অপরাধ জমা।
হাতে তোর লেগে আছে রক্তের দাগ
এখনো গেলো না তোর পাকি অনুরাগ!
তোর চোখে আজো দেখি শকুনের ছায়া
তোর মুখে থুতু দেয় জননী ও জায়া।
কন্যার কাছে তুই ধর্ষক পিতা
নিজ হাতে জ্বেলেছিলি বাঙালির চিতা।
সে চিতায় তুলেছিলি তুই নিজ মাকে
মনুষ্য পরিচয় তোর কিছু থাকে!
তোর প্রতি বাঙালির ঘৃণা শুধু ঘৃণা
পশুরও অধম তুই রক্ষা পাবি না।
মানবিকতার তুই জ ...
সচলায়তনের বামপাশে "উইকিযুদ্ধ" নামে একটি ট্যাগ দীর্ঘদিন ধরে ঝুলছে। এখানে কোনো নড়াচড়া না থাকলেও কাজ কিন্তু থেমে থাকেনি। ঠিক একবছর আগে শুরু করা কাজটি আজ পূর্ণতা পাচ্ছে। ব্যক্তিগত সংগ্রহে থাকা মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সবচেয়ে বড় তথ্যভাণ্ডারটি যা গত ৪০ বছর লোকচক্ষুর আড়ালে ছিলো, তা ডিজিটাল ফর্মেটে প্রকাশ করা সম্ভব হচ্ছে। ১২ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখ বিকেল ৫টায় মুক্তিযুদ্ধ ...
২. তুলির গল্প
একটা বেড়াল ছিল। সে একা একা থাকত, তার আর কারোকে ভাল লাগতো না, আর কারোরও তাকে ভাল লাগতো না। সবাইকে ছিল তার অপছন্দ, কিন্তু সবার মধ্যেও তার সবচাইতে অপছন্দ ছিল ছোট ছানা বেড়ালদের। কারণ ছোট ছানা বেড়ালদের সবাইকে ভাল লাগে, আর সবার ছোট বেড়ালছানাদেরও ভালো লাগে। তাই সে ছোট বেড়াল ছানা পেলে ছাদের কার্নিশে পাখি দেখাতে নিয়ে যেত , আর তারপর কার্নিশ থেকে ধাক্কা দিয়ে নিচে ফেলে দিতো।
শাহরুখ খান এলেন, দেখলেন এবং জয় করলেন। এটা তার কাছ থেকে আমাদের কাম্য ছিল। অনেকেই উপর থেকে দেখেছেন পুরো ব্যাপারটা। ব্লগে ব্লগে আমরা ঝড় তুলেছি তার আসার পক্ষে বিপক্ষে। তিনি চলে গেছেন গত রাতেই। কিন্তু পাখি চলে যায় কিন্তু পালক রেখে যায়। তিনি যেমন রেখে গেছেন তার পালক গাযি মোহাম্মাদ ইলিয়াস কে। এখন আমরা ব্লগে ব্লগে ঝড় তুলছি তার পক্ষে বিপক্ষে লিখে। কিন্তু প্রিয় পাঠক আপনারা কি দেখতে পাচ্ ...
আমি একজন অসাধারণ মানুষ। আমার কোন তুলনা হয় না। আমার কোন প্রতিপক্ষ নাই। আমি নিজেই নিজের প্রতিপক্ষ। নিজেই নিজের প্রতিদ্বন্দ্বী। কিন্তু আমি নিজেকে তীব্ররকমের অপছন্দ করি।
.
প্রথম অপছন্দ...... আমার নামটা। আমার গভীর বিশ্বাস জন্মকালে আমার নামকরনের ব্যাপারটা একটা ষড়যন্ত্র কিংবা অবহেলার ফসল।
.
প্রত্যেক পরিবারে সন্তানের নাম রাখে পিতামাতা। কিন্তু আমার নাম রেখেছিল আমার মেজফুপা। মেজফুপ ...
সমুদ্রতীরের ছোট্টো গ্রামে থাকতো সুজন। বাপদাদাদের আমল থেকে তারা দক্ষ জেলে, সমুদ্রে মাছ ধরাই তাদের প্রধান কাজ। সুজন কিশোর বয়স থেকেই বাবার সঙ্গে যেত মাছ ধরতে। এখন তার বাবা-মা দুজনেই পরলোকে, এখন সে একাই মাছ ধরতে যায় নিজের নৌকা, জাল আর লোকজন নিয়ে।
সুজন কাজেকর্মে যেমন দড় তেমনি দেখতেও ভারী চমৎকার। তার সতেজ সবল দীর্ঘ চেহারা দেখে সবাই খুব প্রীত হয়। গ্রামের কুমারী মেয়েরা তাকে বিবাহ ক ...
যুদ্ধে যাওয়ার সময় বর্ম পরার নিয়ম ছিল আগে। কারণ সবার জানা। তলোয়ার, বল্লম অথবা ওই রকমের অস্ত্র থেকে আত্মরক্ষা। এখন অবশ্য সড়কি-লাঠি নিয়ে সেই রকমের যুদ্ধ আর নেই। বদলে গেছে অস্ত্র শস্ত্রের ধরণ। সেই সঙ্গে বদলে গেছে বর্ম-ও। সিনেমায়-টিনেমায় দেখেছি বিষাক্ত গ্যাস থেকে বাঁচতে নাকে-মুখে বর্ম পরে আজকাল। বোমা বিশেষজ্ঞরা ভারী ভারী জোব্বা মার্কা বর্ম পরে বোমা খুঁজতে যায়। আরো কত রকমের বর্ম আছ ...
দুলাভাই আমার হাতে ২টা টিকিট ধরায় দিয়ে বল্লেন, যা ঘুরে আয় এখান থেকে। এই টিকিটের জন্যে আজকে একমাস ধরে ব্যাপক মার মার কাট কাট চলতেছে, টিকিটের দামও নাকি প্রতি টিকিট ৫০০০ টাকা! আমার দুলাভাই পুলিশের এস-পি। উনার মত ঘুষ খোর ঠোলা ঢাকা শহরে আরেকজন আছেন কিনা সন্দেহ! আর তাই আমার মত বাটপার শালা তার খুব পছন্দ! মাঝে মধ্যেই এমন উপহার পেয়ে থাকি উনার কাছ থেকে। আমার ও বিবেক বলে কিছু আছে কিনা সন্দেহ, লজ ...