গোয়েন্দা ঝাকানাকা কমিক সিরিজের প্রথম ইস্যু, "গোয়েন্দা ঝাকানাকা ও জাদুঘরে চুরি রহস্য"-এ জাদুঘরের কিউরেটর চরিত্রটি নিয়ে অনেক চিন্তা করতে হয়েছে। আক্কাস আলি মৃধার দেখতে কেমন হওয়া উচিত?
সরকারী কর্মকর্তাদের বেশভূষার কিছু স্টেরিওটাইপ আছে। সেগুলোকে কমিকে ধরে রাখা জরুরি কি না, কিংবা ধরে রেখে কীভাবে গল্পের রসটা ফুটিয়ে তোলা যায়, এ নিয়ে ভাবতে ভাবতে নানা ব্যক্তি আর চরিত্রের চেহারা নিয়ে ঘাঁটতে হয়েছে। আমলাদের ছবি সহজে পত্রিকায় আসে না, আরো ঘন ঘন আসা উচিত। আমাদের সরকারের কাজকর্ম যারা করছেন, তাদের চেহারা মানুষের নাগালে, কিংবা আরো ভালো করে বললে, গুগলের নাগালে থাকা জরুরি।
সামনের পা দুটো পঁয়তাল্লিশ ডিগ্রিতে টানটান করে পুরো শরীরের ভার লাফ দেবার জন্য পেছনের পায়ে নিয়ে শণ ঝোপের মধ্যে খাপ ধরে বসেছিল বাঘটা। বছর দশেকের পূর্ণ পুরুষ বাঘ। আমাকে দেখে শরীরটা আরো গুটিয়ে লাফ দেবার জন্য সামনের পা দুটো তুলতে তুলতে হঠাৎ করে থেমে গেলো। মাত্র হাত দশেক দূরত্ব। আমি কী করব না করব বুঝে উঠার আগেই দেখলাম বাঘটা খাপ ছেড়ে শরীর নরম করে পেছনের পায়ের উপর বসে পড়ল। মুখটা একটু হায়ের মতো ফাঁক হয়ে এলো- ভাগিনা সালাম...
আমি এখনও ভাবছি দৌড় দেবো কি না। এমন সময় আবার শুনলাম- দাঁড়িয়ে রইলি কেন? আয় এদিকে আয়
কর্মক্ষেত্রের অভিজ্ঞতার সুবাদে আমি দেখেছি অনেক আর্টিস্ট বা গ্রাফিক ডিজাইনার আছেন যারা অ্যাডোবের নতুন কোনো ভার্সন বের হলে সেটি ইউজ করতে ভয় পান (কম্পিউটারের পারফর্মেন্সের ব্যপারটি বাদ দিয়ে)। আজকে থেকে প্রতি দিন আমি ৫টি করে মোট ৫ দিনে ২৫ টি ফটোশপ সিএস৫ এর টিপস নিয়ে আলোচনা করব আপনাদের সাথে। নতুনদের কাজে তো লাগবেই সেই সাথে নতুন ভার্সনের ফোবিয়াগ্রস্থরাও আশা করি নতুন ভার্সন ব্যবহার করার লোভে পড়ে যাবেন
আমার দাদাবাড়ির উঠানে একটা ইন্দিরা বা কূঁয়া ছিল। সেই ইন্দিরার বাঁধানো পাড়ে পা পিছলে আছাড় খাওয়ার অভিজ্ঞতাও আছে। শীতের সকালে কূঁয়ার পানি থাকতো কুসুম গরম। এদিকে কেচ্ছা কাহিনী শুনতাম যে রাজার বাড়ির কূঁয়ার ভেতর দিয়ে সুড়ঙ্গ থাকতো, যা দিয়ে নদীপথে নৌকায় করে পলায়ন করা যেত আক্রমনের শিকার হলে শেষ উপায় হিসেবে। আমাদের দেশে নাকি মাটির নিচে পানির অভাব নাই, পানির উপর দেশ ভাসতেছে। হাকলবেরি ফিনের গল্পেও আমাজান নদীতে ভাসমান দ্বীপের কথা পড়েছিলাম। দুইয়ে দুইয়ে চাইর মিলাতে সময় লাগে নাই ... ... নির্ঘাৎ আমাদের কূঁয়ার পানিও নদীর সাথে সংযুক্ত, নাইলে এ্যাত পানি আসে কোত্থেকে।
সচলায়তনের নতুন অ্যাজাক্স ভিত্তিক মন্তব্যের সুবিধাটি বার বার অন্য পাতায় গিয়ে মন্তব্য করার কষ্ট বাঁচালেও কিছু অযাচিত সমস্যার সৃষ্টি করেছে। এর একটি হোলো মন্তব্য পোস্ট করার পর নিজের মন্তব্যকেই নতুন মন্তব্য হিসেবে দেখানো। এই সমস্যাটির সমাধাণ করার আগে দুটি পরষ্পরবিরোধী বিষয় লক্ষ্য করা প্রয়োজন:
১। যদি মন্তব্য করার পরপরই সর্বশেষ মন্তব্যের তথ্যাবলী আপডেট করা হয় তাহলে এই মন্তব্য লেখার সময়টিতে অন্য মন্তব্যকারীর করা মন্তব্য গুলোকে আর নতুন মন্তব্য হিসেবে দেখাবে না।