বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১১ তে অংশগ্রহনকারী বাংলাদেশের ১৫ সদস্যের দল ঘোষিত হয়েছে।খুব স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশ দলে জায়গা পেয়েছেন পরপর দুটি বিশ্বকাপ খেলার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন উৎপল শুভ্র কর্তৃক স্বীকৃতিপ্রাপ্ত স্বাধীনতাউত্তর বাংলাদেশের একমাত্র "বিগ ম্যাচের প্লেয়ার" মোহাম্মদ আশরাফুল।ব্যাপারটি এখানেই শেষ হতে পারতো।কিন্তু হয়নি কিছু সন্দেহপ্রবন অর্বাচীন বাঙ্গালীর জন্য, সব কিছু নিয়ে খুঁতখুঁত করা ছাড়া যাদের সকালে বিছানা থেকে গাত্রোত্থানের পর থেকে রাতে একই বিছানায় গা এলিয়ে দেয়ার মধ্যবর্তী সময়টুকুতে যাদের অন্য কোন কাজ নেই।এসব অর্বাচীনদের থোতা মুখ ভোঁতা করে দেয়ার জন্য কিছু যুক্তি খুঁজে বের করতেই হলো, যার মাধ্যমে অক
আলিশা চিনয়। ছিয়ানব্বুই সালের দিকে “মেড ইন ইন্ডিয়া” অ্যালবাম দিয়ে বেশ সাড়া ফেলে দিয়েছিলেন এই ভারতীয় পপ মিউজিক শিল্পী। এতোদিন পরেও সেই কথা মনে আছে কারন আলিশা চিনয়ের সেই অ্যালবামের জনপ্রিয় হিন্দি গানের সুর আর মিউজিক ভিডিও দিয়ে ভারতীয় টিভি চ্যানেল আর ঢাকার রাস্তাঘাটের অডিও দোকানগুলো আমাদের চারপাশ সয়লাব করে ফেলেছিল।
[justify]১.
[justify]
পৌরনির্বাচন ও শেয়ারবাজার ডামাডোলের মধ্যে অংশতঃ চাপা পড়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের কাঠামোগত স্বচ্ছতা নিশ্চিত করার জন্য সমাধান হওয়া জরুরী এমন একটি প্রসঙ্গ।
প্রসঙ্গটি স্পর্শকাতর অথবা এরকম কিছু কিছু বিষয়ে ইচ্ছে করেই স্পর্শকাতরতার ক্যামোফ্লেজ তৈরী করে রাখা হয় যেনো আলোচনা/সমালোচনার ক্ষেত্র সংকুচিত হয়ে থাকে অথচ প্রকৃত অর্থে কল্যানকামী গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হলে রাষ্ট্র প্রাসঙ্গিক বিষয়াদিতে স্পর্শকাতরতা কমিয়ে আনা প্রয়োজন।
নিজের বাড়িতে জ্ঞানদা দেবী বড় একা ছিলেন। বাড়ি বলতে তার টিনের চালের ছোট্ট ঘরটি ছাড়াও পেছনের ফল ফলাদির বাগান, ধানক্ষেত, পাড় বাঁধানো কালো পুকুর, তিনটা গাই, একটা বলদ। ঘরের সামনা সামনি স্বামীর সমাধিতে ছেলেদের বানিয়ে দেয়া স্তম্ভ। একা একাই বাড়িময় ঘুরে বেড়ান।মন্দিরে রাধাগোবিন্দর পূজা শেষ করে পেছনের বাগান থেকে সুপারির খোল কুড়িয়ে এনে রান্নাঘরে জমা করেন, পানের বরজে বেড়ে ওঠা নতুন পাতাগুলোর গায়ে হাত বোলান; লোক
কেন জানি আমি আড্ডা খুব পছন্দ করি!
অথচ আড্ডা আমাকে একেবারেই পছন্দ করে না।
আড্ডার খবর পেলেই আমি লাফিয়ে ঊঠি। আসলে আড্ডা মারার বিলাসিতা আমার একেবারেই মানায় না। ছোটলোক, বড়লোক সেজে যেভাবে জাতে উঠতে চায়, অনেকটা সে ভাবেই আমি আড্ডা মেরে প্রমান করতে চাই, যে আড্ডা মারার মতো সময় আমার আছে।
সমস্যা হয় আড্ডার উপযোগী কথা নিয়ে। পূঁজির প্রভাব, মানুষের সঙ্গমে কতটা ক্রিয়াশীল? সে ব্যাপারে আমার কোন ধারণা নেই। কাজেই চুপ থাকি। সে জন্যই আমি আড্ডার ঠিক উপযোগী নই।
২০১১ সালে অনুষ্ঠেয় অমর একুশে বইমেলায় সচলায়তনের সদস্য ও অতিথিদের লেখা প্রকাশিতব্য গ্রন্থের একটি তালিকা আমরা বইমেলা চলাকালীন সচলায়তনের প্রথম পাতায় প্রদর্শন করবো। তালিকাটি প্রস্তুত করার জন্যে লেখকদের কাছ থেকে আমরা নিম্নলিখিত তথ্যগুলো চাইছি।
সচলায়তনের সদস্যের সাথে যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে আগের ভার্সনে সরাসরি ইমেইল প্রকাশের ব্যবস্থা ছিল। সেক্ষেত্রে দুটি ইমেইল অ্যাড্রেসের ঘর ছিল সচলায়তনে। একটি সচলায়তনের রেজিষ্ট্রেশনের জন্য ইমেইল, আরেকটি বাইরের লোকদের কাছে প্রকাশের জন্য। কিন্তু দেখায় যায় ইন্টারনেটে স্প্যামবটগুলো এই ইমেইল গুলো খুঁজে বের করে স্প্যাম পাঠাতো। উপরন্তু অপরিচিত লোকে ইমেইলে আলতু ফালতু ইমেইল পাঠাতো। সেকারণে এটা বন্ধ করে রাখতে হয় আমাদের।
বর্তমানে একটি নতুন পদ্ধতিতে এই যোগাযোগের ব্যবস্থা চালু করা হোলো। এই যোগাযোগ ব্যবস্থা:
১। শুধু মাত্র পূর্ণ সচলদের জন্য চালু থাকবে।
।এক।
‘কী জুঙ্গা?!’
‘কিয়াজুঙ্গা!’
‘ঠিক জানিস তো? এই নাম? কিজুঙ্গা?
‘আরে কতবার বলি, কিজুঙ্গা না তো, কিয়াজুঙ্গা!’
‘কী আজিব নাম রে বাবা! শুনলেই কেমন আফ্রিকা আফ্রিকা গন্ধ লাগে নাকে!’
‘লাগুক না বাবা! তাতে কি? তুমি দেখ আগে কী করতে পার। জানায়ো কিন্তু।‘
ঋদ্ধ’র চিন্তার আসলেই শেষ নেই। বিশ্বকাপ চলে আসতে আর ক’দিন মাত্র বাকি, অথচ টিকিটের টিকিটি এখনো দেখা যায়নি। খোঁজ-খবর কম নেয়া হয়নি এর মধ্যে, আশা করার মত তেমন কোন খবর পাওয়া যাচ্ছে না।