চারদলীয় জোটের রোডমার্চ কর্মসূচী সুন্দরভাবে শেষ হলো। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সংস্কৃতি অনুযায়ী আশংকা ছিলো- সরকারের পক্ষ থেকে কোন ধরনের বাধা দেয়া হয় কিনা, কেন্দ্রীয় না হোক নিদেনপক্ষে স্থানীয় সরকারদলীয় অতিউৎসাহী কর্মীরা ঝামেলা করলে বড়ধরনের রাজনৈতিক বিশৃংখলার সূচনা হতো। কিন্তু সে রকম কিছু ঘটেনি শেষপর্যন্ত। সরকার পক্ষ থেকে যেমন কোন প্রতিবন্ধকতা আসেনি তেমনি চারদলীয় জোটের আয়োজকরা ও এতো বড় আয়োজনে চমৎকার দক
জীবাণু, বৃষ্টি, মশা, গুলি ও অপমানের হাত থেকে রক্ষার জন্যে আপনার ত্বককে যেভাবেই হোক দুইশো দিয়ে গুণ করুন।
স্বর্গে প্রমত্তা জায়হুন নদীর তীরে ঈশ্বর বিরক্তমুখে পায়চারি করিতেছেন। অদূরে আদম উদাস মুখে বসিয়া বসিয়া বাদাম চিবাইতেছে। গিবরিল ঈশ্বরের পিছু পিছু সম্মানজনক দূরত্ব বজায় রাখিয়া ডানা ঝাপটাইয়া বাতাস করিতেছে।
ঈশ্বর অস্ফূটে কহিলেন, "ফেরিঘাটে দাঁড়াইয়া দাঁড়াইয়া ঠ্যাং দুটি ব্যথা হইয়া গেল!"
আদম হেঁড়ে গলায় গান ধরিল, "জায়হুন-ঢেউ রে এ এ এ, মোর শূন্য হৃদয় জায়হুন নিয়ে যা, যা রে ...।"
'আশি'র পরে তিতির চোখে আর জ্যোতি ছিলো না।
অথচ, আমরা সেখান থেকেই আলো নিয়ে,
আলো নিয়ে বানিয়েছি সোনার বালিয়াড়ি।
সেখান থেকেই স্বপ্ন নিয়েছি-কেমন দ্যুতিময় ছিল শৈশব!
কাঁপত ভবিষ্যত, তিতির চোখের মত তিরতির-
আর আমরা অবেলায় সানাইয়ে চমকিত
আমপাতার শিরায় লুকিয়ে ফেলতাম গোপন অভিজ্ঞতার সমস্ত আয়না!
মাঝে মধ্যে দুটি একটি অবুঝ মুখ দেখা দিয়ে মেলাত সাবধানে
আমরা ফিরে গিয়ে চৈত্রের ধূলার মাঝে
[justify]
১.
বিখাউজ বলে একটা রোগ আছে। ঢাকা কলেজের সামনে বিখাউজ রোগের ওষুধ বেচতে দেখেছি। যে কোনো জনবহুল স্থানে ওষুধ বিক্রেতারা এই রোগের ওষুধ বেচেন। সেই থেকে অনুমান করতে পারি যে এই অসুখটা মানুষজনের বেশ হয়। আমিও মাঝে মাঝে বিখাউজ রোগে আক্রান্ত হই, সে সময়ে যাই দেখি সেটাই বিখাউজ লাগে। বতর্মানে সেই বিখাউজ রোগ চলছে। সকালে এক পশলা বিখাউজ বৃষ্টি দেখে, একটা বিখাউজ জ্যাম পেরিয়ে, আমাদের অফিসের বিখাউজ লাল রঙের (যেটার আগে অন্য রঙ ছিল, বিভিন্ন জায়গায় জং-টং ধরে লালচে হয়ে গেছে) ভবনে ঢুকে, দৈনন্দিন বিখাউজ কাজ সেরে বিখাউজ এই লেখাটা শুরু করলাম।
[justify]বিলেতি বন্ধু মি.
পিপাসার্ত কাকটা ডেকে যাচ্ছে অনেক্ষন থেকেই।কড়া রোদ উঠেছে বাইরে।জানালা দিয়ে বাইরে তাকালাম।মাথাটা ঘুরে উঠল।ওইতো আমার টেবিলটা দেখা যাচ্ছে বাইরে।অন্যসময় হলে আমি হয়তো ওটায় বসে তোমার সাথ কথা বলতাম।আমার রুমমেটের ঘুমের ডিষ্টার্ব হবে বলে এই ব্যবস্থা।তুমি কতবার আমাকে বলেছ রুমে গিয়ে কথা বলতে,আমি শুনিনি।মাঝে মাঝে কাকের ডাক শুনে তুমি বিরক্ত হয়ে যেতে।আবার বসন্তে কোকিলের কুহু ডাকে কিশোরী মেয়ের মত খুশীতে চেচিয়ে উঠ
বিডিনিউজে আপনার একটি আর্টিকেল [১] পড়ে একাধারে ভালো লাগা আর বিতৃষ্ণা নিয়ে লিখতে বসলাম। আমি সম্ভবত আপনার আর্টিকেলে উদ্দিষ্ট তরুণ প্রজন্মের একজন। আপনি যদি তরুণতর প্রজন্মের জন্যে এই আর্টিকেলটি লিখে থাকেন, তাহলে সম্ভবত আমার প্রতিক্রিয়া লেখা মানায় না। কিন্তু কিছু জিনিস আপনাকে জানানো প্রয়োজন বোধ করছি।
১..................................................................................................................
নামের কখনো স্বত্ব হয় না। অনামের হয়।