এই মাত্র দেশের অন্যতম প্রধান জাতীয় দৈনিক "প্রথম আলো" তে দেখ্লাম একটা খবর এসেছেঃ
"ইলিশ প্রজনন মৌসুমে (৬-১৬ অক্টোবর) ইলিশ ধরায় বরগুনার আমতলী উপজেলায় গত রোববার গভীর রাতে পায়রা নদীতে অভিযান চালিয়ে ট্রলারভর্তি প্রায় ৯০ মণ ইলিশ আটক করা হয়েছে। আটক ট্রলারের মালিককে সোমবার দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালত এক মাসের কারাদণ্ড দিয়েছেন।"
[justify]ছোটবেলায় আমাদের বন্ধু প্রবাসী বাংলাদেশীদের সন্তানদের কাছ থেকে তাদের বাবাদের গল্প চোখ গোল গোল করে শুনতাম। ওরা গল্পগুলো ওদের বাবাদের কাছ থেকে শুনে আমাদের কাছে সম্প্রচার করতো। আমরা প্লেনের গল্প শুনতাম, গাড়ির গল্প শুনতাম, আরও কতো কি। ওরা এমনভাবে বলতো যে যেনো ওরাই ঘুরে এসেছে। তখনকার দিনে প্রবাসী মানেই বিরাট কিছু একটা মনে করতাম। মাঝে মাঝে ওদের বাবারা বিদেশ থেকে ছুটিতে আসলে আমাদের কপালে বিদেশী চ
সেদিন করে বাসে করে আসছিলাম। তখন কিছু ছাত্রের কথা শুনলাম, বি সি এস পরিক্ষা দিয়ে আসার পথে বাসে তারা মুক্তিযোদ্ধাদের আর তাদের ছেলেদের চৌদ্দ গুষ্টি উদ্ধার করছে। কারন একটাই, তাদের জন্য ৩০% কোটার জন্য অনেক যোগ্য ছাত্রও সুযোগ পাচ্ছেনা চাকরির। মুক্তিযোদ্ধারা আমাদের সম্মানের পাত্র। কিন্তু সরকার এই মুক্তিযুদ্ধকে বানিয়ে ফেলেছে আমাদের সাথে বৈষম্য করার একটা মাধ্যমে। যেখানে সরকারি চাকরিতে দেশের সব চেয়ে মেধাব
[justify]কাজটা অনেকবারই করেছেন, আজ আবার করে দেখুন। কাওকে খুব জটিল কোনো প্রশ্ন করুন। ভাবুন তো তার প্রতিক্রিয়া কী হতে পারে? সবচেয়ে বড়ো সম্ভাবনা যেটা সেটাই বলি। তারা চোখ বন্ধ করে কিংবা আকাশের দিকে তাকিয়ে ভাবতে থাকবে। এটাই এ লেখার পয়েন্ট। কেন বেশিরভাগ মানুষ জটিল কোনো বিষয় নিয়ে ভাবার সময় কিংবা প্রশ্নের উত্তর দেবার সময় চোখ বন্ধ করে ফেলে?
কিছুদিন আগেও এ প্রশ্নটির কোনো সদুত্তর বিজ্ঞানীদের কাছে ছিলো না। তবে ধীরে ধীরে অনেক কিছুই বেরিয়ে আসছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন প্রশ্নটির উত্তর আমাদের মস্তিষ্কে লুকিয়ে আছে। আসলে আমরা যখন পুরনো কোনো তথ্য কিংবা স্মৃতি মনে করার চেষ্টা করি তখন মস্তিষ্কের যে অংশটি সক্রিয় হয়ে ওঠে ঠিক সেই অংশটিই আবার আমাদের চোখ দু’টো থেকে প্রাপ্ত ডাটা বিশ্লেষণ করে।
গত পরশুদিন (রবিবার) চাকরিটা ছেড়ে দিলাম। আবারও। এই নিয়ে চারবার, চাকরি জীবনে। তবে আগের চাকরি গুলো ছাড়বার পেছনে কারণ গুলি ভিন্ন রকম ছিল। এইবার চাকরি ছাড়ার কারণটা টোটাল আলাদা। আজ এই লেখাটা আমি আমার হোম সিটিতে বসে লিখছি। আজ আমি আগরতলা ছেড়ে বাসায় চলে এলাম। কারণ আমার পরিবার। এই মুহূর্তে আর বাইরে জীবন কাটানো আমার পক্ষে অসম্ভব। মা এবং বাবা আর ছোট ভাইকে নিয়ে আমার পরিবার। বাবা ও মা অসুস্থতার এমন একটা জায়গায়
(১) আমার এই লেখাটি শুরু করতে চাই ডিসিসি ও স্বাস্থ্যমন্ত্রণালয়কে ধন্যবাদ জানিয়ে, কারন তারা জলাতঙ্ক প্রতিরোধের নামে কুকুর নিধনের মতো অমানবিক কাজে এখন আর উৎসাহী নয়। দেরিতে হলেও কুকুর নিধনের মত অমানবিক কাজের পরিবর্তে বন্ধাকরন, পালন এবং টীকা প্রদান এর মাধ্যমে জলাতঙ্ক প্রতিরোধের সিদ্ধান্ত যুগোপযোগী।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
দুটো মেয়ের কথা হবে আজ। একজনের নাম কিম ফুক। বাড়ি ভিয়েতনাম। আরেকজনের নাম খুকি--খুকিরানী। বাড়ি বাংলাদেশে। ঘটনাকাল ১৯৭২ সালে আর ১৯৭১ সালে। কিমের বয়স ছিল তখন মাত্র নয়। আর খুকীর বয়স তের কি চৌদ্দ।
আমাদের যাত্রা আগে ভিয়েতনাম
স্কুল পালানো কিশোর
স্কুল পালিয়ে খেলতে যাওয়ার মুহূর্তে রতন তার বাবাকে দেখে অন্য একজন মহিলার সাথে রিকশায় চেপে কোথায় জানি যাচ্ছে, তার মুখে মৃদু হাসি ফুটে উঠে আর এই হাসির পেছনের কারণ অনুসন্ধান করলে জানা যায় এভাবেই স্কুল পালিয়ে যাওয়ার সময় সে তার মা'কে দেখেছিল অন্য কোনো পুরুষের সাথে এবং তখন তার মন খারাপ হয়েছিল আর এখন মন খারাপে কাটাকাটি হয়ে সে সাম্যবস্থায় উপনীত হয়ে তৎক্ষনাৎ সিগারেট ধরাতে কোনো ভুল করে না।
আজ দখিনের জানলা খুলেই দেখা গেলো
জোর বাতাসের পেখম ছুঁয়ে যাচ্ছে উড়ে
একটা চিরল গাছের পাতা সহজ সরল;
আজ দখিনের জানলা খুলেই মনে হলো
আজ সারাদিন বায়স্কোপের বাক্স খুলে
আসবে যাবে নিত্যনতুন ‘কি চমৎকার দেখা গেলো’!
আজ দখিনের জানলা খুলেই জেনে গেলাম
সূত্রধরের সুতো যত ধীরে ধীরে যাচ্ছে ভেসে
হরেক রঙের আটপৌরে এক রঙের ডানায়;
আজ দখিনের আকাশ এবং মেঘের সাথে
সকালবেলা ভাব-বিনিময় হতে হতে