অসুরগুলোর বড্ডো বাড় বেড়েছে। যা নয়, তাই করে বেড়াচ্ছে। জগতের হেন অশুভ কম্ম নেই যা তারা করছে না। চুরি-ডাকাতি, রাহাজানি, সন্ত্রাস, ধর্ষণ ইত্যাদি যত ধরণের অনাচার-ব্যাভিচার আছে তার কোনোটাই তাদের কাজের তালিকা থেকে বাদ যাচ্ছে না। নাহ! এবার এর একটা বিহিত করতেই হবে।
[justify]১.
সে এক অদ্ভুত মায়াভরা গ্রাম, মুখ তুললেই আকাশ, নক্ষত্র, মেঘ, ছায়াপথ, মহাবিশ্ব। কত কত ভাঙা পাড়... কত বজ্র... কত ঘূর্ণিঝড়... মাথাভর্তি স্বপ্ন আর কুলকুল বাঙালির স্বর... পাতার আওয়াজ পেলে নিজের ভেতর থেকে চমকে উঠে দেখি পাশে মেঘ... মহা-মহা তারা... আহা সময়-- ফ্লোরসেন্ট স্বপ্নের মতো বড়ো বেশি কম্পনপ্রিয়-বড় বেশি পতঙ্গ স্বভাব।
ফসল, তুমি কি জানো প্রেমিক আলপথ্
তোমাকে বানান-চিন্তা দিয়েছে দুঃখের?
বলো তো অ’ মানে ধান... এই বাংলাদেশে
প্রেমে প’ড়বো বারবার রাখালের বেশে
-বিভাস রায়চৌধুরী
কথা বলার ভেতর যে আনন্দভাব থাকে
কথা বলার শেষে তাও কি ধরে রাখা যায়?
সারাক্ষণ জীবন-জিজ্ঞাসা, ফোটে কি ফোটে না
এই প্রাবল্যে কাটছে সময়, বহু দিনের ইচ্ছা
আর ক’টা দিন পর সব কথা পরবে মুখোশ
-হারাবে অঙ্গের সচলতা
চোখ খুললেই দেখি জটিল রূপ রেখার ভেতর
হাঁটতে হাঁটতে তুমি তুলে আনছো রোদক্লান্তবুক
পাতার ছায়া!
পপকর্ন, সে-তো ভালোই জানে—
[justify]আমার বয়স তখন পাঁচ। রবিবারের এক দুপুরে আমদের পাড়ায় এক ঝাঁকা মুরগীর ছানা নিয়ে একজন হকার আসে। রেশন তুলতে বাবার সাথে আমি তখন বাইরে, তো সেই হকার আমার হাতে ছোট্ট একটা ছানা তুলে দেয়। অদ্ভুত নরম আর মিষ্টি একটা উষ্ণতা হাতের তালুতে শিহরণ তুলে। বাবাকে ঘ্যাঁনঘ্যাঁন করে বলতে থাকি মুরগীর ছানা কিনে দেয়ার জন্য। বাবার অতো টাকা-পয়সা নেই। মিস্ত্রী হিসেবে কাজ করে বাবা। আর মার অনেকদিন ধরেই অসুখ। তাই সে কোনো
২৬ জুলাই, ১৯৫৩। নিজ দেশের স্বৈরশাসক সেনাবাহিনী প্রধান বাতিস্তার নির্মম শাসনের বিরুদ্ধে বিপ্লবের অগ্নিশপথ নিয়ে মোনকাদা নামের এক সেনাব্যারাকে আক্রমণ করলেন একদল বিপ্লবী, নেতৃত্বে ফিদেল কাস্ত্রো নামের এক তরুণ আইনজীবি। দেশমাতৃকার উপর চলমান দমন পীড়নের বিরুদ্ধে হাতের অতি অপ্রতুল সম্পদ নিয়েই ছোট ভাই রাউল ও অন্যান্য বন্ধুদের মন দ্রোহের মন্ত্রে উদ্দীপ্ত করেই সেই আক্রমণ থেকে বার্তা পৌছাতে চাইলেন শাসক গোষ্
প্লেনটা এতক্ষন মেঘের মধ্যে ছিল। মেঘ ফুড়ে নির্মেঘ আকাশে বের হয়ে আসতেই আলোর বিন্দুগুলো ঝুপ করে ভেসে ওঠে। সের্গেই আইজেনস্টাইন জানালার কাঁচের ভেতর দিয়ে অনেক নিচে আলোর বিন্দুগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকেন। রাশি রাশি মশাল জ্বালিয়ে কোন এক অজানা শহর জেগে আছে। কোন শহর?
[justify]তারেক অণুকে খুন করে গুম করে ফেলার ইচ্ছা যে আমার একারই হয়না সেইটা জানি। প্রত্যেকদিন সচলের পাতা খুললেই দেখি ঝর্ণার সামনে দাড়িয়ে ৪২ দন্ত বিকশিত একটা মুখের ছবি। তার পাশে আগামেনন বা রাশেদ খান মেনন কোন একটা কিছুর মুখোশ নিয়ে, নয়তো কোন বন জঙ্গলে যাওয়া নিয়ে আর নয়তো কোন অশ্লীল জাদুঘরে গিয়ে অশ্লীল সব দেব দেবীর অশ্লীল সব মূর্তি নিয়ে অশ্লীল কোন লেখা। কাঁহাতক আর সহ্য করা যায়। এই ভেবে মনকে সা
১
প্রবল তরঙ্গে আমি ভেসে যাই
নির্লিপ্ততার পিছুটানে হতবাক
কোথায় যেন তলানিতে ঠেকেছে প্রাপ্তির
ঘোলা জল।
হিসেবের খাতাঘরে চিরকাল ঘ্যানরঘ্যানর
দ্বিধাযুক্ত সমান্তরাল রেখার টানে চুপ করে
শুনতে থাকি চূড়ায় থাকা ছায়াদের
দম্ভকথন।
অনেক দিন আগের কথা
বুবুন বলেছিল তুই আমায় ভালোবাসিস
ঊন্মোক্ত নিবিড় ছায়াতলে দাঁড়িয়ে ভেবেছিলাম
প্রথম স্বীকৃতির সুখ।
তারপর কেটে গেছে সময়