Archive - নভ 10, 2011

আরশোলা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/১১/২০১১ - ১০:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কলেজে থাকতে যে বিষয়গুলো আমাদের বেশি কষ্ট দিত তার মধ্যে একটা ছিল ‘প্র্যাক্টিকাল ক্লাস’। পদার্থবিদ্যা, রসায়ন আর জীববিদ্যার ভয়াবহ তিনটি ল্যাব আমাদের দিকে তাকিয়ে দাঁত বের করে হাসতো। সবচেয়ে অসহ্য ছিল জীববিদ্যা; বায়োলজি ল্যাব ক্লাস। গাছের শিকড়-বাকড় থেকে শুরু করে কেঁচো, ব্যাং, তেলাপোকার মত জঘন্য জিনিস কাটাকুটি করতে হত। আর এর জন্য প্রত্যেকের কাছে ‘ডিসেকশন কিট’ থাকা ছিল বাধ্যতামূলক। এর মধ্যে থাকতো


ঢাকা-সিলেট বাস ভ্রমণ এবং আমার স্বজাতি ভাবনা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/১১/২০১১ - ৭:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পাশ করেছি। পাশ করেছি।

এনাটমি, বায়োকেমিস্ট্রি নিয়ে ভয় ছিল না। ভয় ছিল ফিজিওলজি নিয়ে। শুধু ভয় না, খুবই ভয়। এক্সটার্নাল ছিলেন প্রফেসর মহিদুর রহমান, ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ এর এক্স ইন্টার্নাল। স্টুডেন্ট মহলে তিনি তুমুল জনপ্রিয়। কারন, প্রফেশনাল বা পেশাগত পরীক্ষায় উনি প্রায় কিছু জিজ্ঞেস না করেই পাশ করিয়ে দেন।


ভয়

সাফি এর ছবি
লিখেছেন সাফি (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/১১/২০১১ - ৩:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ঠিক কবে থেকে যে চশমা পরি তা নিজেও অনেক চেষ্ঠা করে মনে করতে পারলাম না। ট্যানলাইনের মতন, আমারও নাকের উপরে চশমা তার ছাপ রেখে গেছে। বললে তো হাসবেন, কিন্তু মাঝে মাঝে চশমাতেও চুলকাতো। ভালোই ছিলাম, কিন্তু বিপত্তি ঘটালেন আমার উনি, শুভ। ল্যাসিক করলে বলে আর চশমা পড়া লাগবেনা, এই নিয়ে ঘ্যান ঘ্যান করে মাথা খারাপ করে দেওয়ার জোগাড়। আরে ব্যাটা বিয়ের আগে


ইবরাহিমের ছুরি

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/১১/২০১১ - ৭:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শাকের ভাইকে দেখে মনে হয়, ভাটার টানে তাঁর শরীর থেকে সব মেদমাংস নেমে চলে গেছে গভীর সাগরে, আর ভেতর থেকে জেগে উঠে আকাশ দেখছে তাঁর হাড়গোড়। তেমন স্বাস্থ্যবান তিনি কখনোই ছিলেন না, কিন্তু যতটুকু থাকলে একটা মানুষকে তার চেহারা ধরে চেনা যায়, তার নাম উঠে আসে মুখে, তার সবই যেন ভেসে গেছে ব্যাধির দুরন্ত টানে। অবশিষ্ট সে অস্থিবিব্রত শরীরটুকু নিয়ে তিনি বিছানায় শুয়ে আছেন।


এইতো জীবন। পর্ব – ৪

তাপস শর্মা এর ছবি
লিখেছেন তাপস শর্মা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১০/১১/২০১১ - ৪:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]ডুম্বুরভ্যালীতে দ্বিতীয় দিনের শুরুটা খুবই সুখকর হয়নি। সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠেই দেখি চরম বৃষ্টি। এমনিতেই হাতে মাত্র একদিন সময় আছে। খুব ভয় করছিল, আসলে তিন দিনের সময় নিয়ে এসেছি এখানে। এর মধ্যে আমার যে প্রধান কাজ তাই করা হয়নি। মানে ডিপার্টমেন্ট থেকে আমাকে কাজ দেওয়া হয়েছে এখানকার জল বিদ্যুৎ প্রকল্পের উপর একটা রিপোর্ট করার জন্য। আর আমি ব্যস্ত আছি আমার ডকুমেন্ট্রি এবং অন্যান্য কাজ নিয়ে। সকালে কোন