কিছু টিনএজার পোলাপাইন মনের আনন্দে একটা ফাউন্ডেশনের ভলান্টারিতে নেমে গিয়েছিলো জিনস্ আর টি শার্ট পড়ে। মাথামোটা মহলে সমালোচনার ঝড় বয়ে গেলো। ব্যপারটা এতো শত আলোচনার দাবী রাখার মতো গুরুত্বপূর্ণ কিনা সে তর্কে না যাই, কিন্তু শেষপর্যন্ত যেটা হলো, সমস্ত নিন্দা আর গালিগালাজের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হলো মেয়ে ভলান্টিয়ারগুলো। দেশাত্মবোধ, মহৎ উদ্দেশ্য, জাগ্রত চেতনা এতসব ব্যপারের গভীরতার সাথে খাপ খাইয়ে নিজেদের
টিকটিকিটা টিকটিক করে উঠলো।
আজকাল কেমন যেন নির্লিপ্ত হয়ে গেছে অরুণ। চুপচাপ থাকে। আর ভাবে।
কে এই অরুণ ? আমি। অরুণ সেনগুপ্ত, আমার নাম। যদিও আজকাল লোকে পাগল বলেও ডাকে।
শব্দ কাঁধে নিয়ে চলে যাই হেঁটে হেঁটে। যতদূর সম্ভব সীমানা মেলেনা। আদি অন্ত দিগন্ত মিশে যায়।
খবর বেরিয়েছে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও এলজিআরডি মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন! নিউজওয়ার্ল্ড- নিউইয়র্ক ভিত্তিক একটি সংবাদ সংস্খা এ খবরটি প্রথম পরিবেশন করে। আওয়ামী লীগ ইতোমধ্যেই খবরটিকে গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছে। তবে সৈয়দ আশরাফ নিশ্চুপ।
ইদ্রাকপুর কেল্লা মুন্সীগন্জ শহরে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক মোঘল স্থাপত্য। বাংলার সুবাদার ও সেনাপতি মীর জুমলা ১৬৬০ খ্রীস্টাব্দে বর্তমানে মুন্সীগন্জ জেলা সদরে ইছামতি নদীর পশ্চিম তীরে ইদ্রাকপুর নামক স্থানে এই দুর্গটি নির্মান করেন। তৎকালীন মগ জলদস্যু ও পর্তুগিজ আক্রমণের হাত থেকে ঢাকা ও নারায়নগন্জ সহ সমগ্র এলাকাকে রক্ষা করার জন্য ইদ্রাকপুর কেল্লা নির্মিত হয়। ইদ্রাকপুর কেল্লা তৈরিতে ৮২ মি. * ৭২ মি. আয়তাকার ইট ব্যবহার করা হয়েছে।