গ্রেগরি চুখারয়ের রূপোলী ফিতের অমর কাব্যগাথা ব্যালাড অফ এ সোলজার কে অনেকেই বিশ্বের সর্বকালের সেরা তিনটি চলচ্চিত্রের (অন্য দুটি সিটিজেন কেইন ও বার্থ অফ এ ন্যাশন) একটি বলে অভিহিত করে থাকেন। চলচ্চিত্রবোদ্ধা এবং বিশ্বের আপামর মানুষের কাছে এর সমান আকাশচুম্বি জনপ্রিয়তা। অথচ এটি ছিল সিনেমাটির মুখ্য দুই চরিত্র সৈনিক আলিওশা ও কিশোরী সুরার চরিত্রে অভিনয়কারী ভ্লাদিমির ইভাসোভ ও ঝানা প্রোখোরেঙ্কোর অভিনয় জীব
পথেই আমার পথ হারিয়ে
চালচুলোহীন ছন্নছাড়া ঘুরছি ভীষণ
ঘুমের ভিতর কিংবা বাইরে আঁধার কেবল--
মেয়ে কি তুই আমার ধ্রুবতারা হবি?
তোর নিশানায় অমরাবতীর পথে যেতাম!!
'দোস্ত, সুস্মিতার নাম্বার দে তো'- তৌহিদ বলে।
'কি রে, তোর না রাত্রি আছে, ওইটার কি হবে?' সিগারেটের ছাই ফেলতে ফেলতে হাসিব জিজ্ঞেস করল।
'ধুর, বেশীদিন কিছু ভাল্লাগে না।'- তৌহিদের উত্তর।
অনেকদিন আরাম করে বসে কোন বই পড়া হয় নাই। উচ্চশিক্ষালাভের ধ্যানমগ্নতার ভান ধরে কতদিন যে গল্পের বই পড়ি না।খটোমট পেপার পড়েই দিন কাবার হইতেছিল। উচ্চশিক্ষার খেতা পুড়ি বলে ইস্তফা দিয়ে ভাবলাম এইবার আরাম করে অনেক গল্পের বই পড়তে পারব। দেশ থেকে বইও নিয়ে এসেছি অনেক গুলা। শুরু করলাম সঞ্জীবের লোটাকম্বল। এক পাতা পড়ে ঘুম আসে, পরেরদিন ভুলে যাই কতটুকু পড়ছিলাম। আবার আগের পাতা থেকে শুরু করি। আগের দিনের চে এক প্যারাগ্রাফ আগায় আবার ঘুম আসে। এমন করে করে ৩ মাসে ১০ পাতা আগাতে পেরেছি।
ভাবলাম সমস্যা বুঝি বই পড়ার পরিবেশে। আগে কি ভাবে বই পড়তাম? বিছনায় শুয়ে? চেয়ার টেবিলে বসে? দাঁড়িয়ে? উপলব্ধি হইল সবখানে সব ভাবেই বই পড়তাম। কত আজব জায়গায় আজব ভঙ্গিতে বই পড়েছি ভেবে হাসি পেল। উদাহারন দেই
‘যা কিছুই বলতে চাই
আমারই শব্দে বিনাশ
আমারই শব্দে’ (ইরশাদ কামিল)
শব্দ আর অভিপ্রায়ের মধ্যে আদি দ্বন্দ্বের নিষ্পত্তি হলে, সেটা হতেই হয় কোনো একদিন, দুর্বহ বোঝার মতো চেপে থাকে কোনো কোনো উচ্চারণ। কোনো কোনো শব্দ ফেরানো যায় না আর। কোন শব্দই বা যায়!
পুরাণকথা, পর্ব-১
http://www.sachalayatan.com/node/41739
পুরাণকথা, পর্ব-২
http://www.sachalayatan.com/node/41779
পুরাণকথা, পর্ব-৩
http://www.sachalayatan.com/node/41822
পুরাণের প্রাজ্ঞ দূরদৃষ্টিসম্পন্ন ব্যাখ্যাকারগণ বলেছেন, আমরা ইতিহাসের পাতায় দেখতে পাই, দেবতারা দানবদের জয় করছেন আবার কখনও দানবেরা দেবতাদের জয় করছেন।
টাকলু দাদুর মাথায় কবে
উঠেছিল ঝড়,
চুলের সাথে ছাড়াছাড়ি
হল ঝড়ের পর।
পেছন দিকে দুচারটা চুল
সামনে বিরাট টাক,
মাথা তো নয়, স্টেডিয়াম
খেলতে দিচ্ছে ডাক।
টাক-ডুমা-ডুম বাজনা বাজাই
হাসি-নাচি-গাই,
টাক বাজানো ভীষণ মজা,
কোথায় এমন পাই!
দাদু বলে, চকচকে টাক
বুদ্ধি বেড়ে হয়,
আমি বলি, চকচকে হোক;
রূপকথা
তারা ছিল তিন রাজ্যের যমজ কুমার,
প্রথম রাজ্যের যমজ কুমার আনন্দ ও দুঃখ,
দ্বিতীয় রাজ্যের যমজ কুমার রাগ ও অভিমান,
তৃতীয় রাজ্যের যমজ কুমার বুদ্ধিমান আর বোকা।
একদিন তারা সবাই শুনল ঢেঁড়া পিটিয়ে ঘোষণা হচ্ছে
সুন্দর রাজ্যের রাজকন্যা ভালোবাসা স্বয়ংবরা হবে
ছয় কুমার প্রস্তুত হল রাজকন্যার স্বয়ংবর সভায় যাবার জন্য।
আপনি যখন ব্লগ লেখেন, ঠিক কি ভেবে লেখা শুরু করেন তা আমি জানি না, কিন্তু আমি সামান্য যে কয়বার লিখেছি কখনো নিজের পছন্দ মত লিখতে পারিনি। মাস কয়েক আগের কথা, প্রথমবার এক বন্ধুকে সচলায়তন পড়তে দেখে আগ্রহী হই। কিছুদিন নীড় পাতা ঘাটতে ঘাটতে ব্লগারদের দারুন সব লেখা দেখে মুগ্ধ হতে থাকি এবং আবিষ্কার করি আমার পক্ষে এমন ব্লগ লেখা অসম্ভব। তারপর হঠাৎ এক নির্ঘুম রাতে ল্যাপটপ নিয়ে কিছু হিজিবিজি লিখি, তেমন পছন্দ না হল
[justify]মানুষের পক্ষে নাস্তিক মুসলমান হওয়া সম্ভব হইতেও পারে। কিন্তু সেইরকম কইরা ভাবার চল নাই। একজন মানুষ নাস্তিক মুসলমান হইতে পারে বললে সবার আগে বাগড়া দিবে মোল্লারা, আলেম ওলামারা, কেতাবি বুজুর্গরা। ধর্মরে চোখা চোখা ধার দিয়া এনারাই দেখেন। ধর্মরে ধারও দেন এনারাই। শুধু মুসলমানের ধর্ম না, সব ধর্মেই এনারা আছেন। কে মুসলমান আর কে মুসলমান না, কীভাবে মুসলমান হওয়া যায় বা যায় না, এইসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর