কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
রবীন্দ্রনাথ জমিদার পরিবারে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তিনি জমিদার পরিবারের সন্তান।
[justify]জাফর ইকবাল স্যারকে নিয়ে সম্প্রতি বেশ তর্কবিতর্ক চলছে ফেসবুক আর ব্লগে। দু পক্ষই যুক্তি কিংবা কুযুক্তি দিয়ে নিজের অবস্থান থেকে বেশ কয়েক ধরনের বক্তব্য দিয়েছেন। আমি এ বিতর্কে হয়ত নতুন কিছু যোগ করতে পারব না, তবে নিজের চিন্তাটুকু সবাইকে জানাতে চাই।
অতসীর হাতে একটা গল্পের বই। তথাকথিত এক বাজারী লেখকের বই। দিয়ে গেছে কাকলী। নতুন বই। বইমেলা থেকে কেনা। অতসী নতুন বইয়ের ঘ্রাণ নেয়। কি মিষ্টি গন্ধ। মনের পর্দায় কিছু ভাসা ভাসা দৃশ্য ভেসে ওঠে। গতবছর বইমেলায় এই লেখকের সাথে তার দেখা হয়েছিল। তিনি বইতে অটোগ্রাফ দিচ্ছিলেন। সাথে ছিল তার শিশুপুত্র, স্ত্রী। বাচ্চাটা শান্ত স্বভাবের ছিল। অতশী যখন একটা বই এগিয়ে দেয় তিনি তখন অতশীর দিকে তাকিয়ে বলেছিলেন, “আমা
গ্রীষ্মের অলস দুপুর। ভ্যাপসা গরমে টেকা দায়। শহরের সমস্ত কোলাহল যেন একটা উত্তপ্ত বিন্দুতে থমকে আছে। জমির আলী হাই তোলেন। এই গরমে কাস্টমার আসার কোন চান্স নেই। তিনি অলসভাবে চেয়ারে গা এলিয়ে দেন। একটু আগেই কারেন্ট এসেছে। ফ্যানের বাতাসে ঘুম ঘুম লাগছে। একটু ঘুমিয়ে নেব নাকী, তিনি ভাবেন। তারপর নিজের মনেই সেটা খারিজ করে দেন। ঘুমিয়ে সময় নষ্ট করার চেয়ে একটা সিগারেট খাই বলে তিনি সিগারেট ধরান। সিগারেটের ঝাঁঝাল গ
মুহম্মদ জাফর ইকবাল একজন লেখক। তাঁর গবেষক, শিক্ষক, বুদ্ধিজীবি ইত্যাদি পরিচয় ছাপিয়ে, সাধারণ মধ্যবিত্ত তরুণের কাছে তাঁর লেখক পরিচয়টাই মুখ্য হয়ে ওঠে। প্রান্তিক জনসাধারণ তাঁকে চেনে না তেমন। মধ্যবিত্তদের বিস্তৃত সীমানায় তাঁর পরিচিতি এবং প্রভাব যথেষ্ট। মুহম্মদ জাফর ইকবালকে পছন্দ বা অপছন্দ যাই করি, তাঁর একটা অবস্থান বিষয়ে সবাই নিঃসন্দেহ। সেটা হচ্ছে ধর্মান্ধ মৌলবাদীদের বিরোধিতা। বাংলাদেশে এই মৌলবাদীরা যথেষ
কিছু বুঝি না— চোখ কেন যে এত দূরে তাকায়
আর্তচোখ জানে! স্ট্যাচুর মত দাঁড়িয়েছে পাহারা
স্পর্শহাত প্রায়শ আশ্রয় খুঁজে না-লেখা কবিতায়
বাসস্টপ, শ্মশান, কিছু গাছ-গাছালির শব্দ ছাড়া
চোখে পড়ে শুধু কৃত্তিম ফুলেরটব, উঁচা-উঁচা দালান
সিটিপার্ক, মাঠ, শপিংমল, নাইটক্লাবগুলো দৃষ্টিনন্দন
বয়সের চোখে কেন যে এত চাহিদা, বুঝতে পারি না
চোখের চাহিদাও নিকটে আসে না অ-পরিচিত হলে
ঢাকা সিটি কর্পোরেশনকে দুই টুকরো করে ফেলা হবে শিগগীরই। ঢাকাকে দুইভাগ করে দুইটি সিটি কর্পোরেশনে রূপান্তরিত করা হবে বলে সম্প্রতি মন্ত্রীসভার বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।