হালাল টাকা দিয়ে হজ্জে যাবার জন্য জব্বার আলী তালুকদার তার বেতনের পুরোটাই জমাচ্ছিল বেশ কিছুদিন ধরে। কর্পোরেশনের জুনিয়র কেরানী হলেও ঢাকা শহরে তার দুটো বাড়ি আর তিনটা ট্রাক আছে। সংসার চালাতে বেতনের টাকায় হাত না দিলেও চলে। চারজনের পরিবার নিয়ে সুখেই দিন কাটছিল তার। জীবনের শেষ বেলায় পুণ্যতীর্থ মক্কা নগরীতে গিয়ে হজ্জ করে আসার চিন্তাটা দীর্ঘকাল মগজে স্টোর করা ছিল। টাকা পয়সারও কোন অভাব নাই। কেবল সময়ের অভাব ত
গত প্রায় দুই বছর ধরে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য হয়ে যাওয়াটা মোটামুটি সময়ের ব্যাপার মনে হচ্ছিল। কিন্তু সেই সুন্দরবন এখন প্রাকৃতিক আশ্চর্যের সেরা সাতের লিস্ট থেকে বের হয়ে চৌদ্দটার লিস্টে রয়ে গেল। এই সপ্তাশ্চর্য না হওয়াই আবার প্রমাণ করল যে বাঙ্গালী কত চৌদ্দ আশ্চর্যের।
[justify]জল পথে ভেসে যাচ্ছি। আধ ঘণ্টা শুটিং সারলাম। ঝিরঝির বৃষ্টির মধ্যেই। বোটের ভেতর থেকে কিছু শট নিলাম। বৃষ্টির গতি ধীরে ধীরে কমে আসছিল। ডুম্বুর ভ্যালীর সব আজব কাণ্ডকারখানাই বটে। হঠাত সব কিছু বন্ধ। আকাশ উজ্জ্বল হয়ে উঠল, সাথে রৌদ্র। মনটা ভালো হয়ে গেলো। বৃষ্টি মনের আনন্দ দিলেও আমার শুটিং এবং কাজের ক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল। যাই হোক আমি শুটিং এর কাজে মন দিলাম। এর আগে দুটি স্বল্প দৈর্ঘ্যের ডকুমেন
বহুল প্রতীক্ষার পর কিছুক্ষণ আগে (বাংলাদেশ সময় রাত ১টা ৭ মিনিট) ঘোষিত হয়েছে নিউ সেভেন ওয়ান্ডার্স ফাউন্ডেশন কর্তৃক পরিচালিত প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চার্য নির্বাচনে সর্বাধিক ভোটপ্রাপ্ত স্থানগুলোর (৭টি) তালিকা। তালিকায় রয়েছে-
১. আমাজন
২. হালং বে
৩. ইগুয়াজু জলপ্রপাত
৪. জেজু আইল্যান্ড
৫. কমোডো
৬. পুয়ের্তো প্রিন্সেসা আন্ডারগ্রাউন্ড রিভার
৭. টেবল মাউন্টেন
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
বাকী রাখা খাজনা
মোটে ভাল কাজ না।।
( --হীরক রাজার দেশ/ সত্যজিৎ রায়)
খাজনা আদারের কাছারি------------------------------
১। এইসব কুয়াশার ঘুণলাগা মরা জোছনার হাতছানিতে তবুও জেগে থাকে রাত এবং ... ... ...
সন্ধ্যার চোখে চেয়ে দেখি জেগে যায় সন্ধ্যামণি।
মানুষের এতো ভিড় থাকে! এতোখানি ভিড় নিয়ে এতোসব পথ হাঁটে, বেঁচে থাকে একজন মানুষ!
বাক্যের ভিড়ে ভিড়ে বেড়ে যায় আমাদের সারাংশ জীবন! আমরা কত কথা বলে যাই, কতভাবে বুঝে নিতে চাই একে অপরের নীরবতা যতো; স্তব্ধতার কাছে এলে পরে জানা যায় নীরবতা পাঠে কতখানি নীরবতা ছিলো;
[justify]জাকির মত অলস ছেলে আমি জীবনে দেখিনি। ভার্সিটি থেকে আসার সময় বাসস্ট্যান্ড পরে বাসার উল্টাদিকে। ওখান থেকে রাস্তা পার হতে হয় বাসায় আসার জন্যে। ওখানে ও বাস থেকে কখনও নামে না। বাস আরও প্রায় একঘন্টা ধরে চোদ্দ মুল্লুক ঘুরে ওর বাসার দিকের বাস স্টপেজে আসে। তখন ও নামে। প্রথম প্রথম গাঁইগুঁই করত, কিন্তু বাস ড্রাইভাররাও ওকে চিনে গেছে, পাগলা কিসিমের লোক ভাবে ওকে, কিছু বলে না। বাসে উঠেই ও একেবারে পেছনের সীটে চলে যায়, তারপর হালকা একটা ঘুম দেয়ার চেষ্টা করে, ঘুমানোর আগে সেলফোনে অ্যালার্ম দিয়ে রাখে, ভাইব্রেশান মোডে, মোটামুটি দেড় ঘন্টা, সময় হিসেব করা, পুরো রাস্তা ঘুরে বাসায় পৌছাতে এরকমই সময় লাগে।