[b]ধর্মপ্রচার নয়, বিভিন্ন ধর্মমত সম্পর্কে যৎসামান্য জানার প্রচেষ্টা মাত্র
ঐতিহাসিক কালে জৈন ধর্মকে প্রাচীনতম ধর্মমতগুলির অন্যতম বলা যেতে পারে। জৈনমতে চব্বিশ জন তীর্থঙ্কর পর্যায়ক্রমে এই ধর্মমত প্রচার করেছিলেন।
নুরুল একদিন ডাক দিয়েছিলেন , জেগে উঠেছিলো এদেশবাসী অন্যায়ের বিরুদ্ধে। প্রিয় পাঠকগণ বাংলাদেশের সামনে আরেক মহা বিপর্যয় উপস্তিত। সেই ১৮৮৫ সালে সামান্য সার্ভে স্কুল থেকে কলেজ অতঃপর বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানের বুয়েট। এতদ অঞ্চলের মুসলিমদের তথা বাঙ্গালি মুসলিমের প্রযুক্তি শিক্ষার প্রাণকেন্দ্র এই বুয়েট। স্বাধীন দেশে তা পরিণত হয়েছে প্রযুক্তিখাতে শেষ ভরসাস্থল। সামান্য বিল্ডিং ভাংগা থেকে শুরু করে ফ্লাইওভারের ফাটল, সিমেন্টের মান যাচাই থেকে শুরু করে বর্জ্যব্যসস্থাপনা সবক্ষেত্রেই কাজের কাজী বুয়েট তথা বুয়েটিয়ানরা।
[justify]চাবির গোছা হাতে তালার দিকে তাকিয়ে জমির আলী হকচকিয়ে গেলো। তালাটা উলটো হয়ে আছে। হেড স্যারের রুমের একটাই দরজা। বাইরে তালাটা ঝুলানো। কিকো তালা। জমির আলী অষ্টম শ্রেণী পাশ দিয়েছিল বছর ত্রিশেক আগে। তালার গায়ে একপাশে ইংরেজি Kiko লেখাটি সে ভালই পড়তে পারে। আজ লেখাটা দেখা যাচ্ছে না। তালাটা উল্টে আছে। জমির আলির বুকটা ধক করে উঠল। সে কখনো উলটো করে তালাটা লাগিয়েছে বলে মনে পড়ছে না। গত বৃহস্পতিবারেও দুইবা
১. চাকুরীতে জয়েন করার পর মাঝে মাঝে কেন্টিন অথবা ট্রাম স্টপেজে একজন পাকিস্হানি বিভিন্ন সময় হাই-হ্যালো বলতো। ধীরে ধীরে কি ধরনের কাজ করি, কোথায় থাকি, এইসব ব্লা ব্লা'র উত্তরে শুধু হু, হ্যা করেই পাশ কাটাতাম। পরবর্তিতে জানলাম ও একই কোম্পানীতে প্রায় ১৫/১৬ বছর থেকেই আছে। আমাকে বিভিন্ন সময় জার্মানী ছেড়ে ইউ.কে তে একই কোম্পানীর অন্য ব্রাঞ্চে জয়েন করতে বলতো। যা যা করার সবই উনি করবেন। আমিও যতোটুকু সম্ভব এড়িয়ে যেতে চাইতাম। একদিন ইউ.কে থেকে মেইলের উত্তর প্রিন্ট করে এসে দিয়ে বল্লেন, তুমি যদি যেতে চাও ওরা তোমাকে ঐ ব্রাঞ্চে নিতে প্রস্তুত। এবার না বলে পারলাম না যে, আমি আপাতত এখানেই ক্যারিয়ার গড়বো। উনি ক্ষ্যান্ত দিলেন। গতবছর চারসপ্তাহের ছুটি কাটিয়ে এসে মেইল চেক করতে গিয়ে ইউনিট ম্যানেজারের একটা মেইল পড়ে পুরো থ। লোকটা মারা গিয়েছে। মার্কেটিং ডিপার্টমেন্টের ছিলো তাই দেখা হতো খুবই কম। বয়স তো খুব বেশী ছিলো না।
সচল কনফু-তিথির ঢাকা ভ্রমণ উপলক্ষে হঠাৎ করেই আজ একটা অনানুষ্ঠানিক সচলাড্ডা হয়ে গেল। আড্ডা এখোনও চলছে। উপস্থিত আছেন- সুহান, নজু, নূপুর (ও নিধি), দুষ্টু বালিকা, পান্থ, বুনোহাঁস, উদ্ভ্রান্ত পথিক, নিবিড় ("দাবী করেন" যে উনি দলছুট), আমি নিজে (আমার বউ-বাচ্চা), নিঘাত (নির্ঘাত!) তিথি, কনফু, রেজওয়ান, আকাইন...
কিন্তু আড্ডার বিষয়বস্তুর কোন আগা-মাথা পাওয়া যাচ্ছেনা...
আগের পর্বগুলো:
চতুর্থ পর্বে আমরা জেনেছি পৃথিবীতে প্রতি বছর প্রায় কয়েক মিলিয়ন ভূমিকম্প সংঘটিত হয়। আমরা জেনেছি যে উৎসস্থলের গভীরতার ভিত্তিতে টেকটোনিক কারণে সৃষ্ট ভূমিকম্পগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। চতুর্থ পর্বে আমরা ভূমিকম্প সনাক্তকরণে ব্যবহৃত সাইজমোগ্রাফ বা ভূমিকম্প পরিমাপক যন্ত্রের মূলনীতি এবং ভূকম্পলেখ (সাইজমোগ্রাম) থেকে P ও S তরঙ্গের আগমনী সময়ের পার্থক্য থেকে কীভাবে ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলের অবস্থান নির্ণয় করা হয় সে সম্পর্কে জেনেছি।
এ পর্বে আমার ভূমিকম্পের মাত্রা নির্ণয়ের পদ্ধতি ও ভূমিকম্প পরিমাপক স্কেলগুলো সম্পর্কে জানবো।
পর্ব ৭
[b][center]প্রসাধনী আয়না
মিটিয়ে তো দিতে পারে
কারো কারো বায়না।
কারণ, not taking a risk now can be the most risky decision you have ever made.
প্রিন্সটনে এসে শুরু থেকেই শেখার কোনো সুযোগ হাতছাড়া করতে চাইনি। নিয়মিত ল্যাবের কাজের বাইরে নানান সেমিনার আর কর্মশালায় হাজির হতে চেষ্টা করি। পিএইচডি এবং পোস্টডকদের জন্য আয়োজিত সেরকমই একটা কর্মশালায় গিয়ে উপরের ঐ কথাটি শুনে একটু চমকে উঠলাম। এভাবে ভাবা হয়নি কখনো।
[ বিবর্তন তত্বটি সম্পর্কে বিভিন্ন পর্বে ধাপে ধাপে একটি সাধারণ ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো, এটি সময়সাধ্য ও পরিশ্রমের কাজ| প্রচুর তথ্য প্রয়োজন এবং সাধারণ বাংলায় প্রকাশ করা কষ্টসাধ্য| লেখাতে বিজ্ঞানীদের নাম ও কিছু অংশ অবিকৃত রাখার জন্য ইংরেজীতেই দেওয়া হলো, এটি সূচনা মাত্র| বিভিন্ন পর্বে আলাদা আলাদা বিষয় নিয়ে সাধারণ আলোকপাত করার ক্ষুদ্র চেষ্টা করবো| সকল ধরনের আলোচনা-সমালোচনা আন্তরিক ভাবে আহব্বান করছি| নত