আগের পর্বগুলো পড়তে এখানে ক্লিক করুন
পর্ব ৬
সুজনদাকে অফিসেই পাওয়া গেল। একটা লেখা সম্পাদনা করছেন। তরুণ শিশু সাহিত্যিক এই ভদ্রলোকটি অর্ণবের অত্যন্ত প্রিয়পাত্র। বাংলা ছন্দের ওপর তাঁর রয়েছে অসাধারণ দখল। অর্ণব তাঁকে জোর করেই বাইরে নিয়ে এলো। একটি কাজে সুজনদার জরুরী সাহায্য লাগবে। ওঁর অফিস থেকে বাংলা একাডেমি মাত্র ক মিনিটের পথ।
একটা চিঠি লিখতে ভীষণ ইচ্ছে করে।
আট প্রহরের কান্না-হাসির শব্দে সুরে,
কাঠপাথুরে শহরতলীর বৃষ্টি,রোদে,ধোঁয়ায়,ধুলোয়,
সাদায়-কালোয়,
আলোয় কিংবা অন্ধকারে ...
একটা চিঠি লিখতে ভীষণ ইচ্ছে করে।
সেই চিঠিটা পৌছে যাবে তোর জানালায় -
যখন আমার ধূসর আকাশ লাটাই বিহীন একটা সাদা ঘুড়ির শোকে নীল হয়ে যায়,
যখন আমার পাতার মত সবুজ বুকে কয়েক বিন্দু আষাঢ়-শ্রাবণ,
যখন আমার একটা দু'টো বিষণ্ণতার আলতো কাঁপন -
[justify]সময় বদলে যায়। ইতিহাস বয়ে চলে তার আপন গতি এবং বিস্তার নিয়ে। হয়তো কোনো কিছু আমরা চাই, পেয়ে যাই। আবার কালের জন্য আঁকড়ে ধরে রাখতে চাই স্রোত।
জীবনে আমার চাওয়া পাওয়া বলতে বিশেষ কিছু নেই। হয়তো মহান কথা বলে ফেললাম। কিন্তু সত্যি করে বলছি আজ অবধি যত টুকু দরকার তার চেয়ে বেশী চাইনি, চাইনি জীবন থেকে। হয়তো তাই বারবার প্রতারণার শিকার হতে হয়।
সাবমেরিন কেবলে যুক্ত হওয়ার আগে বাংলাদেশ বহির্বিশ্বে ইন্টারনেটে যুক্ত হওয়ার জন্য ভিস্যাটের উপর নির্ভর করত। ভিস্যাটের মাধ্যমে তথ্য আদানপ্রদান অনেক ধীরগতির এবং অনির্ভরযোগ্য। তাই প্রয়োজন ছিলো দ্রুততর ফিজিক্যাল মাধ্যমে বহির্বিশ্বে যুক্ত হওয়া। অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে তথ্য আদানপ্রদান অবিশ্বাস্য রকমের দ্রুতগতির, তাই একটা বহুজাতিক কনসোর্টিয়াম গঠন করে সমুদ্রের নীচ দিয়ে বয়ে যাওয়া অপটিক্যাল ফাইবারের সংয
মাঠের মধ্যে চৌকোনা একটা বড় জায়গায় খানিকটা মাটি তুলে ফেলে সাদা বালি দিয়ে ভরাট করা, সেই বালিটুকুর একটু আগে চুন দিয়ে একটা সাদা মোটা দাগ দিলেন সুচরিতাদি, উনি ছিলেন আমাদের স্পোর্টসের দিদিমণি। বললেন, ঐ দূর থেকে দৌড়ে এসে এই দাগের আগে থেকে লাফ দিয়ে উঠে উড়ে গিয়ে পড়তে হবে ঐ বালিতে।
ধর্মপ্রচার নয়, বিভিন্ন ধর্ম সম্পর্কে যৎসামান্য জানার প্রচেষ্টা মাত্র।
ধর্মসার- (১) লাও-ৎসু ও 'তাও'
http://www.sachalayatan.com/guest_writer/42052
ধর্মসার- (১) লাও-ৎসু ও 'তাও' এর বাকি অংশ
১.
আমার সবচেয়ে প্রিয় গল্পটির নাম আত্মজা ও একটি করবী গাছ। প্রিয় গল্পকার হাসান আজিজুল হক। এই রকম গল্প একদিনে লেখা যায় না। একা লেখা যায় না। বংশপরম্পরায় লিখতে হয়। একটি জনপদের সবাই মিলেই লেখেন।
নভেম্বর ১৯, ২০১১
[এ লেখাটা যাঁর জন্য তাঁর মন আজকে অসম্ভব খারাপ। মন খারাপ কখনো কখনো ব্যাখ্যাহীনরকম সংক্রামক। মন তাই আমাদেরও খারাপ। হাস্যোজ্জ্বল এই মানুষটি আবারও হাস্যোজ্জ্বল হয়ে উঠুন, কায়মনোবাক্যে তাঁর জন্য এই শুভকামনা।
...তুমি নির্মল কর মঙ্গল করে মলিন মর্ম মুছায়ে....। মঙ্গল হোক সবার।]
এমনি করেই বিদায় যদি হয়,
হয় কি তবে থাকার কোন মানে?
নাই যদি কেউ বুঝলো কিছু কথা,
মূল্য কি আর রইল কোন খানে?