খোমাখাতার এক বন্ধুর স্ট্যাটাসে নিচের সতর্কবাণীটি দেখলাম।
“এই মুহূর্তে ঢাকায় যারা অবস্থান করছেন, কাজে বা ঘুরতে বের হয়েছেন, সবাই একটু সাবধানে চলাফেরা করুন। পুরো ঢাকাতেই জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা বিচ্ছিন্নভাবে ব্যাপক বোমাবাজি এবং ভাঙচুর করছে। মতিঝিলে এরই মধ্যে একজন নিহত হয়েছেন। ”
কমোড দেখেননি এমন লোক খুঁজে পাওয়া বাংলাদেশে অসম্ভব নয়। আর কমোডের ব্যবহার কিভাবে করতে হয় জানেন না সেরকম লোকেরও অভাব নাই দেশে। তবে কমোড সঠিকভাবে ব্যবহারের তরিকা জানেনা বিদেশেও এরকম লোক পাওয়া যায় বলেই মনে হয়। না না প্রবাসী বাঙালী না, একেবারে প্রথম বিশ্বের আসল এবং খাঁটি বিদেশীর কথাই বলছি। সেজন্যই জাপানে টয়লেটের দরজার ভেতরের দিকে কিংবা কমোডের ঢাকনার উপরে, অথবা টয়লেটের ভেতরে এমন কোন জায়গায় - যে
তুমুল বর্ষণ দিন ফুরিয়েছে বেশ আগে। বিস্রস্ত ভাবনার মতো
এখানে ওখানে ছেঁড়া মেঘ ঝুলে আছে ঈশান নৈঋতে।
চাদরের ওম খোঁজে বৃদ্ধ শরীর পাল ছেঁড়া বাতাসের শীতে।
ফসলের দিন শেষে উদাম হয়েছে ফের ফলবতী জমিনের ক্ষত।
কলার মোচায় জমেছে ক্লান্ত শিশির। বয়েসি পাতার ফাঁকে ফাঁকে
জেগে থাকে একলা ঘুঘু। গাছের পাতারা কাঁপে; শীত কি এলো?
মুঠো মুঠো কুয়াশায় মেখে থাকে বাঁকা চাঁদ আর পৌষের ধুলো।