জাহিদ অফিসে চলে যাবার পর তন্নী রাদিফ কে নিয়ে বাসা থেকে বের হলো । বাইরে বের হলেই রাদিফের চোখেমুখে একটা খুশিখুশি ভাব লেগেই থাকে । আজও তার ব্যতিক্রম হলো না ।মুখে হাসি থাকলেও সে কিন্তু বেশ শক্ত হাতে তন্নীর শাড়ির আঁচলটা ধরে রেখেছে ।ছোট খালার বাসা বেশি একটা দূরে না ।তাইতো একটা রিক্সা নিল তন্নী ।আর অল্পকিছুক্ষণ পর সেখানে পৌছেও গেল ।তবে এতো তাড়াতাড়ি তাদের রিক্সা ভ্রমন শেষ হওয়াতে রাদিফকে বেশ বিরক্তই দেখাল ।
মাঝে মাঝে কিছুদিন পৃথিবীকে চলতে দেখি খুব চেনা সহজ নিয়মে।
শহরেও ভোর হয়, পাখি ডাকে, দলে দলে উড়ে আসে কাক
সূর্য খুব ঘটা করে বিউটি পার্লারে সাজিয়ে নিয়ে মুখ
আধুনিকা বধুবেশে চড়ে বসে দিনের গাড়ীতে।
প্রাতঃরাশে তৃপ্ত কর্তা বাবু বেশে অফিসের পথে
যেতে যেতে পাণ্ডুর আলোর সন্ধানে ডুবেন প্রাত্যহিক
অগোছালো খবরের ধূসর কাগজে;
মণিহীন বিশীর্ণ চোখে তাঁর পাথর সময়―
প্রতিদিন গুম খুন ব্যথা লাগে কার না?
বাধাহীন সন্ত্রাস আর না আর না ।
রাষ্ট্রটি পেয়েছি যুদ্ধে ও রক্তে
তবু কেন হাহাকার শুনি প্রতি ওক্তে।
রাজনীতিবিদ যত বাটপার ভণ্ড
দুর্নীতি ক্ষমতার মোহে তারা অন্ধ।
সুখ নেই কথাতে সুখ নেই কাব্যে
সুখ আছে কর্মে, সামাজিক সাম্যে।
ডাঃ শামশের উদ্দিন(ছদ্মনাম) দেশের নামকরা একটা মেডিক্যাল কলেজের বিভাগীয় প্রধান ও অধ্যাপক। প্রাইভেট চেম্বারে রোগী দেখেন সন্ধ্যা ছটা থেকে। এক সন্ধ্যায় সিরিয়াল নিয়ে গেলাম চেম্বারে। ঘনিষ্ঠ একজনের বিরল একটা রোগ নিয়ে অনুসন্ধান উদ্দেশ্যে। রোগটি খুব বেশী পরিচিত নয় বলে আমি নিজে ইন্টারনেট ঘেঁটে কিছু তথ্য যোগাড় করি। তাই নিয়ে আলাপ করার জন্যই যাই। উনি জানালেন এখানে ওই রোগ সম্পর্কে খুব বেশী ডাক্তার পড়াশোনা করেনি।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
আসমানদারীর নির্মাণপর্ব
গিরীন্দ্রনাথ ঠাকুর : সৌখিন মেজাজের বাবু-------------------
বেশ কিছুদিন ধরেই কখনো জোরেসোরে, কখনো ফিসফিস করে একটা কথা বেশ চলছে, ব্লগ নিয়ন্ত্রণে আইন করা জরুরি। প্রস্তাবটি কৌতূহলোদ্দীপক, এবং প্রস্তাবকদের নামগুলোকে এক সারিতে রেখে দেখলে, আমোদপ্রদও বটে।
এই ছবিটি আমার বাস্তব উপলব্ধির একটা বহিঃপ্রকাশ।
আরেকটা কথা, ছবির বিষয়বস্তুর ব্যাপারে আমি কোন ডিস্ক্লেইমারের ধার ধারলাম না।
এই ছবিতে বুয়েটের যারা মজা পাবেন, বুঝতে হবে তাদের ইস্ক্রুপ ঠিকঠাক আছে। আর যারা আহত-নিহত হবেন, বুঝতে হবে ল্যাঞ্জা বেরোচ্ছে পাতলুনের আড়াল থেকে।