- নিরবতার রঙ, তার ভাষা কেন এতো সুন্দর হয়?
আমাদের যা নেই
তাই নিয়ে ডেকে গেল একটা লাজুক ঘুঘু
তার ডাকের ভেতর তৈরি হয়েছিলো কতগুলো মহাকাব্য?
দৃশ্যের ভেতর যা নেই
তার ইতিহাস তৈরি হয় অচিন অক্ষরে
আমরা নই সেই ভূবনের বাসিন্দা
পুরানকথা, পর্ব-৮ (ভারতকথাও বটে)
সংহিতা যুগে কোন ক্ষেত্রেই রমণীর সতীত্ব, পদমর্যাদা, সমাজ প্রতিষ্ঠা, কোন কিছুই ক্ষুণ্ম বা ম্লান হতোনা। অর্থাৎ দৈহিক শুচিতা সম্পর্কে কোন গুরুত্ব আরোপ করা হতোনা।
পুরানকথা, পর্ব-৮ (ভারতকথাও বটে)
১৯৬২ সালের এক ছয় বছরের অনুসন্ধিৎসু বালকের কথা বলি। ডাক্তার বাবার ব্যাগ থেকে সবক’টা থার্মোমিটার হাতুড়ি দিয়ে ভেঙ্গে যে দেখতে চেয়েছিলো, পারদ কি জিনিস! রেডিওতে গান শুনে শুনে বাবার কাছে প্রশ্ন করে বসলো, সব গানগুলোর এই ‘তুমিটা’ কে বাবা? মাকে বান্ধবীদের কাছে গল্প করতে শুনে যে তার জন্ম হয়েছে আটমাসে আর বড়ভাইটির সাতমাসে, মাকে অপ্রস্তত করে শুধিয়ে, কোন্ দিন থেকে আটমাস গুণেছিলে মা?
"কত টাকা হলে চলে?"-- প্রশ্নটা কি অবান্তর?
কারো কাছে হয়তো অবান্তর, কারো কাছে নয়। জীবন ধারণ করতে কত টাকা দরকার তার কোন সঠিক উত্তর সম্ভবত দেয়া সম্ভব নয়। টাকার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। কোন এক সময় পণ্যদ্রব্য বিনিময়ের মাধ্যমেই জীবন-জীবিকা চালানো সম্ভব হলেও এখন কুলোটা দিয়ে মুলোটা নেয়ার দিন শেষ। বিনিময় এখন কাগজের নোটে। চাহিবা মাত্র ইহার বাহককে ক-টাকা দিতে বাধ্য থাকিবে।
ব্লগে নাকি লোকে আজ যাই খুশি তা বলে,
তাই দেখে ক্ষেপে গেছে গোটা কয় ছাগলে।
মুঠো হাতে তারা বলে - আইন কর সত্ত্বর,
"অনলাইন জয়স্টিক আইন" - খুবই কট্টর!
অতঃপর লোকে আর যাবে নাকো ব্লগেতে,
ছাগুরাম আনন্দে কফি খাবে মগেতে ...