সময়ের প্রধান কবিদের একজন কবি বেলাল চৌধুরী। কবিতায় মাত করে রেখেছেন
এপার ওপার। কবিতার সাথেই যার ঘর সংসার। আপন আলোয় সাহিত্যাঙ্গন
সমুজ্জল করে রাখছেন দীর্ঘদিন ধরে। কবিতার বরপুত্র বেলাল চৌধুরীর সাথে
দৈনিক ফেনীর সময়’র পক্ষে রাশেদুল হাসান সম্প্রতি ঢাকায় তার নিজ
বাসভবনে সাহিত্যে নানা দিক নিয়ে আলাপরিচারিতায় মেতে ওঠেন। বাংলা
সাহিত্যের এ বরপুত্রের সাথে আলাপে কবিতাসহ সাহিত্যের নানা দিক
উঠে আসে। তারই আলাপচারীতার চুম্বক অংশ পত্রস্থ করা হল।
[justify]
স্যার রোনাল্ড ফিশার। প্রখ্যাত স্ট্যাটিস্টিশিয়ান। এবং সেই সঙ্গে বিখ্যাত ম্যাথেমেটিকাল/স্ট্যাটিস্টিকাল জেনেটিস্ট। দুর্ভাগ্যবশত, ইনি স্ট্যাট এবং জেনেটিক্স দুই মহলেই একটা ভ্রান্ত ধারণা বিস্তারের উৎস হিসাবেও সুপরিচিত, যে মেন্ডেল তাঁর সর্বজনবিদিত মটরগাছের গবেষণায় জালি করেছিলেন।
গেলো বছরের ২৫ আগষ্ট আমি আর আমার দুস্ত কাম উস্তাদ জনি ভনভন কইরা বহুৎ ভাইব্বা ভুইব্বা ঠিক করলাম আমাগো একটু 'আলাদা' কিছু করা উচিৎ। হেইদিন ছিলো শুক্কুরবার, তাই সিদ্ধান্ত হইলো বায়তুল মোকাররম মসজিদে গিয়া নামাজ পড়া মানুষের ছবি তুলুম। একে তো শুক্কুরবার, তার উপরে রমজান মাস - আমরা আশায় বুক বানলাম যে গিয়া বিরাট এক মুসল্লি সমাবেশ পামু। কারণ, রমজানে আবার 'সিজনাল মুসল্লি'গো আনা-গোনাটা একটু বাড়তির দিকেই থাকে আর কি!
দুনিয়াতে ধর্ষণ আর ধর্ষিতার অবাঞ্ছিত সন্তানের ইতিহাস কত পুরানা আমি জানি না। কিন্তু মাতৃলাঞ্ছনার অনন্তকালব্যাপী প্রতিশোধ সম্ভবত একটাই আছে দুনিয়ায়; কৃষ্ণ দ্বৈপায়নের মহাভারত
রাজবংশজাত মুনি পরাশর জেলেকন্যা সত্যবতীকে নৌকায় ধর্ষণ করলে লজ্জিত মৎস্যগন্ধা পাটনি যমুনার দ্বীপে স্বেচ্ছাদ্বীপান্তর নিয়ে জন্ম দেয় জেলেদের মতো এক কালা-কৃষ্ণ দ্বীপের মানুষ দ্বৈপায়ন। তারপর...
তারপর অর্জুনেরা মরে যাবার বহুকাল পরে অর্জুনের ছেলের ছেলের ছেলে জন্মেজয় যখন রাজা। তখন চব্বিশ হাজার শ্লোকের একখান বিশাল পুথি নিয়ে হাজির হয় দ্বৈপায়নের শিষ্য বৈশম্পায়ন- নিন রাজা। গুরু দ্বৈপায়ন লিখেছেন আপনার বংশের বীরত্বের কথা...
এসএসসি পাস করার আগে থেকেই আমি জানি আমাকে ঢাকায় পড়তে যেতে হবে। এমন না যে, আমি ঢাকা সম্পর্কে অনেক জানি, বা একবার বেড়াতে গিয়ে ঢাকার প্রেমে পড়ে গেছি। মূল ব্যাপার হল আমার ভাইয়েরা, কাজিনেরা ঢাকায় পড়াশোনা করে, এখন আমি যদি না যাই, সেটা প্রেস্টিজ ইস্যু। আমার নিজের সম্পর্কে যতই উচু ধারণা থাকুক, আমার বাড়িতে সবাই ভয় পাচ্ছিল, যদি নটরডেম বা ঢাকা কলেজে চান্স না পাই, তাহলে তো স্থানীয় কলেজের ফর্ম কিনে রাখা দরকার। তো মান-সম্মান রক্ষার তাগিদেই হোক আর যে কারণেই হোক চান্স পেয়ে গেলাম নটরডেমে। তারপর নয়ন আর মৃদুল সায়েস্তাগঞ্জ স্টেশনে গিয়ে আমাকে বিদায় দিয়ে আসল।
‘একটি জটিল আয়ুরেখা’ চিরকাল হাত খুলে দেখায়
হারিয়ে যাওয়া; না-যাওয়া; সেও এক চিন্তানুভবফুল
যেহেতু তুমিও আত্মকাহিনিতে লেগে আছো; বাদবাকি
স্বার্থরক্ষার ভয়ে জড়িয়ে রাখছো আঁকাদৃশ্য; অস্থিসার
চুপিচুপি ফিরিয়ে দাও স্মৃতি-সম্পর্ক, চিহ্ন ও সুতায়
প্রথম-প্রথম কোন কথা বললে, দ্বিতীয় কথার ভেতর
বদলে ফেলা যায়; শুধু কিঞ্চিৎ মিথ্যা বলার ফর্মূলা
-জানা দরকার
জানার ভেতর যে রহস্য, তা কোত্থেকে আসে? তাকে
কি খাবো? মনে পরাবো? না বুকে রেখে ঠোকরাবো?
কারণ— ধ্বংস হবার পূর্বে আমাদের হৃদপিণ্ডের
বিষফল কাটছে করাত, আলজিভও কাটছে দ্বিধা ও ধার
তোকে জড়িয়ে ধরার শখ যেন স্মৃতি, সেই ছোট্টবেলাকার
ভণিতা
আসেন, একটা খেলা খেলি। আমি একটা শব্দ বলব। আপনি সাথে সাথে একটা রঙের নাম বলবেন। যা মনে আসে তাই। এই খেলা কিছুক্ষণ খেললে মোটামুটি একটা প্যাটার্ণ পাওয়া যায়।
যেমন- গাছ বললে বেশীরভাগ মানুষ বলবে সবুজ।
এরকমই একবার খেলতে খেলতে এক বন্ধুকে বললাম “পর্নো”। ভাবলাম সে বলবে নীল। খুব বেশী এলেমদার হলে বলবে গোলাপী। আমাকে চমকে দিয়ে সে বলল সবুজ।
সেই রাতে এই পাপী বান্দা Green Porno লিখে Google এ দিল গুঁতা। ফলাফল যা পেল তা নিয়ে এই পোস্ট।
মূল কথা
বাংলাদেশে মিডিয়া রিসার্চ কতখানি হয় তা আমার জানা নেই। বেশী যে হয় না সেটা অবশ্য বলে দিতে হয়না। টিভি নাটক গুলোর দুর্দশা দেখলেই বোঝা যায়। বাস্তবতা হচ্ছে যেখানে টিভি চ্যানেলের ভিড়ে টেকা দায় সেখানে মিডিয়ার যোগান দিতেই হিমশিম খায় টিভি চ্যানেল গুলো। কন্টেন্টের কোয়ালিটি বিচার করবে কোন সাহসে?
[justify]
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যখন পৃথিবীর দেশে দেশে সমাজতান্ত্রিক ও জাতীয়তাবাদী গনতান্ত্রিক আন্দোলনের ঢেউ জাগছে তখন বাড়ীর পাশের দক্ষিন আমেরিকার রাষ্ট্রসমুহে নিজেদের কর্তৃত্ব বজায় ও স্বার্থ নিশ্চিত রাখতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ডিপার্টমেন্ট অফ ডিফেন্স এর তদারকিতে গড়ে উঠে ‘স্কুল অফ দ্যা আমেরিকাস’। ১৯৮৪ সালে জর্জিয়ায় স্থানান্তরিত হওয়ার আগ পর্যন্ত এর অবস্থান ছিলো পানামায়।