Archive - জ্যান 2011

January 28th

বাঘাদা, হীরা কত নিলে শুনি?

হিমু এর ছবি
লিখেছেন হিমু (তারিখ: শুক্র, ২৮/০১/২০১১ - ৫:১০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

বুদ্ধিজিগোলো কথাটা ব্যবহার করার সমস্যা হচ্ছে, ট্যাটনারা এসে ত্যানা প্যাঁচাবে। জিগোলো হওয়া কি খারাপ? নিজের শরীরের বিনিময়ে কাউকে যৌন আনন্দ দেয়া কি খারাপ? কিংবা আমি কি জিগোলোদের ডাইনিশিকার করতে চাই? এর আগে একবার কতিপয় আত্মবিস্মৃত ব্যক্তিকে সাহিত্যবেশ্যা বলায় কিছু ট্যাটনা এসে বেশ্যাদের দুঃখে কেঁদে মাটিতে গড়াগড়ি শুরু করেছিলো। হায় হায়, বেশ্যাদের গালি দেয়া হচ্ছে। সমাস বলে যে একটি ব্যাপার রয়েছে, সেই ব্যাপারটি তারা স্বীকার করতে নারাজ। মৃগ আর শাখামৃগ কদাপি এক নয়, যেমন নয় বেশ্যা আর সাহিত্যবেশ্যা, জিগোলো আর বুদ্ধিজিগোলো। বেশ্যা বা জিগোলোদের প্রতি আমার বাড়তি কোনো অনুরাগ বা বিরাগ নেই, যেমন নেই অ্যালুমিনিয়াম কারখানার ঢালাই মিস্ত্রি কিংবা রেস্তোরাঁর বাবুর্চিদের প্রতি। তবে সাহিত্যবেশ্যাদের ভালো পাই না। আরো খারাপ পাই বুদ্ধিজিগোলোদের।


বিষাদনগর ইস্টিশনের রাখাল, বাউল, উদাস ছেলে

জুয়েইরিযাহ মউ এর ছবি
লিখেছেন জুয়েইরিযাহ মউ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৮/০১/২০১১ - ১২:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রহেলিকা কিংবা প্রহসন, এ এক দিন-দিনান্তের বিভ্রমও বটে। ঘোরে-অঘোরে এই যে অদ্ভুত অনুভব মুহূর্তগুলো জুড়ে! মিথ্যে অহমে কল্পলোকের স্বপ্নগুলোর একচ্ছত্র অধীশ্বর - এ আমার ঈর্ষাকাতর মন।

একদিন ডুবে গেলাম আবেগী আহ্লাদে। একদিন জেনে গেলাম অবিশ্বাসের বিবর্ণ সন্ধ্যা কত বিষ ধরে! আর একদিন মরে মরে বেঁচে গেলাম উপভোগ্য বিষাদের ছোবলে।


ব্যানার নিয়ে প্রতিক্রিয়া ৫

সন্দেশ এর ছবি
লিখেছেন সন্দেশ (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৭/০১/২০১১ - ১১:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ব্যানারশিল্পীদের কাছ থেকে অপূর্ব সব ব্যানারে প্রতিদিন সজ্জিত থাকতে চায় সচলায়তন। সচলায়তনে যে কেউ ব্যানার পাঠাতে পারেন। টেক্সটে সচলায়তনের নাম আর শ্লোগান [চিত্ত যেথা ভয়শূন্য, উচ্চ যেথা শির] রাখতে হবে ব্যানারে, তবে শ্লোগানটা ঐচ্ছিক, আবশ্যিক নয়। আকার ৯৬৫x১৫০ পিক্সেল। ফাইল সাইজ ৫০ কিলোবাইটের কাছাকাছি। ইমেইল করে দিন banner এট সচলায়তন ডট com বা contact এট সচলায়তন ডট com।


আবেগ, 'ফ্রিডম' এবং সুখের স্থিরবিন্দু

সিরাত এর ছবি
লিখেছেন সিরাত (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৭/০১/২০১১ - ৯:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify](সাবধানঃ এই ‘লেখা’টা মূলত ‘অবমুক্ত চিন্তারেখ’। খাইছে তিনখান আলাদা চিন্তাধারা। একেবারেই না পোষানোর সম্ভাবনা সমুহ।)

‘ফ্রিডম’ পড়ছিলাম। এরকম কিছু বই আছে, এই জনরাঁটাকে কি লিটারারি নভেলই বলে; ‘ব্লু হাইওয়েস’-ও এই ঘরানার ছিল।


মেহেরজান- যা দেখলাম

নাশতারান এর ছবি
লিখেছেন নাশতারান (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৭/০১/২০১১ - ৮:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পরের মুখে ঝাল খেতে আমার ভালো লাগে না। তাই সিনেমা দেখার আগে বা বই পড়ার আগে রিভিউ পড়ি না কখনোই। তবে মেহেরজানের কথা আলাদা। রিভিউ না পড়লে এই সিনেমা দেখতে যাওয়া হতো না। বেশ কিছু আলোচনা-সমালোচনা পড়ে শেষমেষ ঢুঁ দিলাম সিনেপ্লেক্সে নিজে চেখে দেখার আশায়। পড়ে আসা আলাপের বাইরেও কিছু জিনিস দেখলাম আর বেরিয়ে এলাম কিছু প্রশ্ন নিয়ে। সমাজতাত্ত্বিক বা মনস্তাত্ত্বিক বিশ্লেষণ নয়, দর্শকের আসনে বসে টাটকা অনুভূতির খসড়া ল


January 27th

কলিকাতা পুস্তকমেলা - প্রথমদিনের এক ঝলক

দময়ন্তী এর ছবি
লিখেছেন দময়ন্তী (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৭/০১/২০১১ - ১২:৪৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যথারীতি জানুয়ারীর শেষ বুধবারে শুরু হয়ে গেল কলিকাতা পুস্তকমেলা| কততম বর্ষ যেন?


PhD Comics: মেহেরজান

দ্রোহী এর ছবি
লিখেছেন দ্রোহী (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৭/০১/২০১১ - ১০:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাবধান! খুব খিয়াল কইরা .....


শঙ্খজীবন

আশরাফ মাহমুদ এর ছবি
লিখেছেন আশরাফ মাহমুদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৭/০১/২০১১ - ২:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শঙ্খজীবন
======

আঘাত করো ততো, এখন কতো সহজে হৃদপদ্মের পাশে
রোদ পোহায়ে চলে ব্যথার কুমির
নীলাভ সূর্যের যতো আলোকতৃষ্ণা সব বড্ড বেশি একপেশে
সুরের ভেতরে কোন রঙ জাগে অস্থির


রাসায়নিক প্রেমপত্র এবং শ্রমিক ব্যাকটেরিয়া

অনার্য সঙ্গীত এর ছবি
লিখেছেন অনার্য সঙ্গীত (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৭/০১/২০১১ - ১২:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জার্মান দূতাবাসের ভিসা অফিসার আমার কাছে জানতে চেয়েছিল অণুজীব সম্পর্কে এমন কোন তথ্য যেটা সাধারণ মানুষ জানে না। একটু ছেলেমানুষি ধরণের প্রশ্ন বটে। তবে আমিও ওনাকে ছেলেমানুষ (যদিও তিনি নারী ছিলেন! চোখ টিপি ) ধরে নিয়েই উত্তরটা দিয়েছিলাম।

-আপনার শরীরে যতগুলো কোষ আছে, অণুজীব আছে তার কমবেশি দশগুণ!


বাংলাদেশ- একটি গিনিপিগ!!

বাউলিয়ানা এর ছবি
লিখেছেন বাউলিয়ানা [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৬/০১/২০১১ - ৯:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।
সম্প্রতি মেহেরজান চলচ্চিত্র নিয়ে অনেক সমালোচনা হচ্ছে চারিদিকে। এই সমালোচনা যতটা না ছবির মেকিং বা টেকনিক্যাল দিক নিয়ে তার চেয়েও বেশি ছবির গল্প বা কাহিনী নিয়ে। এই চলচ্চিত্র বানিয়েছেন মূলতঃ একজন বাংলাদেশি যে আমাদের মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহনকারী নারী মুক্তিযোদ্ধাদের একাংশ তথা বীরাঙ্গনাদের নিয়ে গবেবষনা করেছেন। তো এই গবেষনা হচ্ছে বাংলাদেশের বাইরে একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে। বোধকরি সেই বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়নে চালিত হয়েছে এই গবেষনা। তার ফলস্বরুপ কাহিনীকার পাচ্ছে তার কাংক্ষিত ডিগ্রী- মাষ্টার্স বা পিএইচডি। সচল আনন্দী কল্যাণের পোষ্ট থেকে আমরা জেনেছি, লেখিকার প্রাপ্ত ডিগ্রীর বিষয়