১৯৪৭ এর ১৪ আগস্ট যে ঘটনাটি ঘটল তা পৃথিবীর ইতিহাসে ছিল প্রথম ও অদ্বিতীয়। পাকিস্তান নামে যে অদ্ভুত দর্শন ও অবৈজ্ঞানিক রাষ্ট্রটির জন্ম হল তা রাষ্ট্রবিজ্ঞানের দৃষ্টিতে ঠিক রাষ্ট্র ছিল না, ছিল এক নতুন ধরনের রাষ্ট্র কাঠামো গড়ার এক নিছক এক্সপেরিমেন্ট। দুই অংশের এ বিশাল ভৌগলিক ব্যাবধান, রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক-ঐতিহ্যগত আকাশ পাতাল ফারাক এই নির্দেশ করছিল যে এই রাষ্ট্রটি হবে ক্ষণিক সময়ের জন্য এক সংগ্রামময় রঙ্গমঞ
//কুটুমবাড়ি//
আর মাত্র একদিন বাকি। তারপরই মাঠে গড়াতে যাচ্ছে বহুল প্রতীক্ষিত ক্রিকেট বিশ্বকাপ। বলার অপেক্ষা রাখে না, এটিই প্রথম কোনো বৈশ্বিক ক্রীড়ার আসর, যা বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। অবশ্য ভারত আর শ্রীলংকাও সহআয়োজক হিসেবে আছে, তবে বাংলাদেশের মাটিতেই পর্দা উঠতে যাচ্ছে দশম ক্রিকেট বিশ্বকাপের। এই মুহূর্তে সারা দেশজুড়েই একটা সাজ সাজ রব, দেশবাসীও আক্রান্ত হয়েছে প্রবল ক্রিকেট জ্বরে। বলা যায়, বিশ্বকাপ আয়োজনের সকল প্রস্তুতিই সম্পন্ন। সাফল্যের সাথে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানও শেষ করা গেছে। এখন শুধুই অপেক্ষা ব্যাটে-বলে জমজমাট লড়াই শুরু হওয়ার।
এবারের বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার আগেই ক্রিকেটপাগল দেশবাসীর জন্য একটি সুসংবাদ
[justify]আমাদের পাড়া দুপুরে একা একা ঝিমায়। মহাসড়ক থেকে প্রথমে পড়ে ইটের ভাটা। তার পাশের চিকন রাস্তা দিয়ে মাইল খানেক রিকশা বা হেঁটে আসলেই এই পাড়া। ইটের ভাটা দুপুরে বিশ্রাম নেয় না। সেখানকার চিমনি থেকে ধোয়া বেরোনোতে তাই কোনো বিরতি নেই। পাড়ার পুবদিকের বস্তির ছেলেবুড়ো অনেকেই ইটের ভাটায় কাজ করে। রোদ, ভাটার গরম ও ইটের গুড়োয় ভাটায় কাজ করা লোকগুলো গিরগিটির মতো রঙ পালটে লাল দানো হয়ে পড়ে। পাড়ার বাচ্চারা কখনো
আমি শুধু বলি, আমি সেইসব মানুষদের একজন নই যারা অনেক অপেক্ষার পর হাতে পেয়েছে ছোট্ট একটা প্রবেশপত্র, সরাসরি মাঠে বসে উপভোগ করতে পেরেছে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান বিশ্বকাপের।
মাসাই পল্লী থেকে যখন ফিরছি, রাত্রি তখন নিগ্রো যুবতীর মতো পূর্ণযৌবনা। বয়ঃসন্ধির দেয়াল পেরিয়ে ফিকে অন্ধকারের সাঁঝ শলমা আঁকা ঘন কালো শাড়ি পড়ে হঠাৎ যে কখন মোহিনীর বেশে অভিসারিণী হয়েছে বুঝতেই পারিনি। পথের ধারে অফুরন্ত নাম না জানা ঝোপের সারি, সেখানে ফুটে থাকা কত নাম না জানা বুনো ফুল। ঝোপের ঝাঁঝালো গন্ধ, অল্পজলে ভেজা মাটির সোঁদা গন্ধ, রঙিন ধুলোর গন্ধ, বুনো ফুলের মাতাল করা গন্ধ, সবমিলিয়ে জঙ্গলের একটা নিজস
পুরনো ভবন, বিশদ বিবরণে প্রাগযুগ
হাত পাতলেই কাচের তৃষ্ণা জমে জানালায়
এই তো কাছাকাছি; তবুও প্রস্তুত নকশাকারী
সযত্নের রেখা মাড়িয়ে হিসেবের শেষসপ্তাহ
অভিশপ্ত আয়ুরেখায় পিংককালারের নাচন
মিশে আছে, মিশে থাকে রচনাশৈলী...
মধ্যরাতের গভীরতা ফালি ফালি
নিবৃত্ত নয়ন, তার পাশ ঘিরে
__________________
হামিদা আখতার
প্রতিটি দিন-ই হোক, একটি সুন্দর দিন
রাস্তা আজকে তুলনামূলক ফাঁকা তাই দৌড় দেয়া যায় বসুন্ধরা সিটির দিকে, এই ভেবেই বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে পড়িমরি করে বের হয়ে যাই। তাও বেলা পড়ে এসেছে, অনেক্ষণ ধরে অপেক্ষারত নূপুরাপুর সাথে দেখা করতে পৌঁছুতে পৌঁছুতে ৫টা বাজে। সিলেটের টিপু ভাই এদিকে ঢাকা এসেছেন, তাঁর কাছে শুনলাম অপু ভাইও নাকি ঢাকায়, আজকে একব
গ্রিক পুরাণ অনুসারে, হার্মোস ও আফ্রোদিতির সুদর্শন পুত্র হার্মাফ্রোদিতাসের প্রেমে পড়ে ঝরনার দেবী সালমাসিস। সালমাসিস ইশ্বরের কাছে প্রর্থনা করে , সে যেন হার্মাফ্রোদিতাসের সঙ্গে একীভূত হতে পারে। ইশ্বর সালমাসিসের প্রার্থনা মঞ্জুর করেন; সৃষ্টি হয় তৃতীয় লিঙ্গ।