[justify]একুশে ফেব্রুয়ারী আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে ২০০০ সাল থেকে। বাহান্নর ভাষা শহীদদের আত্মত্যাগের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি হিসেবে বিবেচিত হয়ে আসছে এই দিবস, একজন বাংলাভাষী মানুষ হিসেবে নিজেকে গর্বিত মনে করি সেইজন্য। আমরা বাংলাদেশী যারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছি তারা নানা ভাবে সাংস্কৃতিক বা সামাজিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই দিবসটিকে পালন করার চেষ্টা করে থাকি। কিন্তু এর ব
বিকেলবেলা মেঘ দেখে তুমি পথ হারিয়ে
চলে গেলে সন্ধ্যার দাইড়ে
ভ্রাম্যমান দৃশ্যে তুমি রাখতে পারোনি দৃষ্টি
স্তব্ধতা ভেঙে বেড়িয়ে গেলো জোছনারঙা ঘোড়া!
অন্ধকারেই আমি খুলে রাখি আমার এক একটি দিন,
পাঠ করি; দেখি জীবনে যথেষ্ট মুদ্রণপ্রমাদ!
তারপর...
যাই ডান থেকে বামে
বাম থেকে ডানে আসতে গেলেই দেখি
তুমি মাথার উপর অন্ধকার নিয়ে
ভুল ঘাটের জল ঠেলে দিচ্ছো আমার দিকে।
সে জল ভাসাতে পারেনা স্মৃতির নাও!
সুন্দরবন গ্যাছো কখনো
না
আবদুল ওয়াহাবকে চেনো?
কিছুটা চিনি। ফটোগ্রাফার মুস্তাফিজ ভাইয়ের ছবিব্লগে আর লীলেন্দার সাকিন সুন্দরবনে তার কথা শুনেছি। অসম্ভব সাহসী সে। বাঘের সাথে লড়েছে। ডাকাতদলকে বন্দুক যুদ্ধে হারিয়ে দিয়েছে। পচাব্দি গাজীর পাশের গ্রামের বাড়ি।
সালাউদ্দিন বাপ্পীকে চেনো?
দ্বিতীয় রাউন্ডের জন্য ভোট দেওয়ার সুযোগ বন্ধ করা হলো। ভোটের বিশ্লেষণ এবং প্রথম রাউন্ডের বিজয়ীদের নাম সংযুক্ত।
শিক্ষা ভবনের সামনেই নেমে যেতে হ'লো। রাস্তা বন্ধ। অল্প কিছু মানুষ হেঁটে ঢুকছে ক্যাম্পাসে। আর সংবাদপত্র, টিভি চ্যানেলের গাড়িগুলি ঢুকতে পারছে। আমার দেড় বছরের ভাতিজা-কে বললাম, চল বাবা দৌড় দেই...। দুজনে দৌড়ে এসে শিশু একাডেমির সামনে, আমার তিন বছরের ভাতিজা কার্জন হলের সামনে লাগানো বিশাআআল পতাকাটা দেখিয়ে প্রবল চিৎকার দিয়ে ব'লে উঠলো "ফুপিইইই, জঅঅয় বাংলাআআদেএএশ!" (ব'লে রাখি আমাদের শেখানো আর তার শুনে
ধীরে ধীরে গভীর হয়ে আসছে রাত, ফুটছে চাঁদের আলো,
আকাশের নীল নদীতে রুপোলী ইলিশের মতো ভাসছে
অনেক তারার ঝাঁক। আমার মেয়ের চোখে নেমে আসছে
স্বপ্নীল ঘুমের নেশা, স্ত্রী ব্যস্ত আরেকটি দিনের ক্লান্তিকে
আপাততঃ ছাইচাপা দেবার জন্য বিছানাকে প্রস্তুত করতে।
এমন সময় আমার বুকের ভেতর খুব অস্ফুটে মাগো তুমি ডেকে উঠ
বহুদূর হতে সেই সুর শুনে আমি ডুবে যাই অনন্ত নদীর মতো
[justify]
ভুলজন্মের শিকড়বাকড় ছুঁয়ে কলকল বহে যায় অন্ধকারের নদী। আঁধার সে যমুনাপুলিনে বাজে কি আজও কোনো আকুল বাঁশির ডাক? যে ডাকে ভুল হয় ঘর ও বাহির? রাইমানিনীর ছক কাটা উঠানেবাথানে যে ডাক এনে দেয় উতলধারা বাদল? যে ডাকে উচাটন মন ঘরে রহে না?
২০১১/২/১১ শুক্রবার
যাযাবরের মত সপ্তাহটা কেটে গেল। দক্ষিণে দুইদিনের সফর শেষে ঘরে একরাত কাটিয়ে আবার উত্তরের পথে যাত্রা। এবার গন্তব্য টরন্টো। টরন্টোর কথা মনে হলেই টরন্টোতে প্রথমদিন ড্রাইভ করার স্মৃতি মনে পড়ে। দুই ঘন্টা ধরে ঘুরেও যখন গন্তব্যে পৌঁছুতে পারছিলাম না তখন হাতের কাছে যে রেস্টুরেন্ট পাওয়া গেল সেখানেই ক্ষুধা মেটানো হয়েছিল। এমন নয় যে গন্তব্য অচেনা ছিল। সমস্যা ছিল--এই লেনে বাঁয়ে মোড় নেয়া যাবেনা তো সেই লেনে অবশ্যই ডানে মোড় নিতে হবে। এরপর কয়েকবার গিয়েছি, অবশ্যই জিপিএস সহ। সেই থেকে টরন্টো আমার কাছে আঙ্গুর ফল টক--এর মত।
স্কুলের সামনে একটি বিশাল মাঠ। তারই চারপাশ ঘিরে একদল লোক কুচকাওয়াজ করছে। বাজনার তালে তালে তাদের পা উঠানামা করছে।
এরা নাকি সৈনিক? কিন্তু এরা আমাদের স্কুলে কেন?
চৌধুরী সাহেবের বাসায় পত্রিকা আসে। সেই খবর শুনতে বুড়োরা ভিড় করে চৌধুরী সাহেবের বাসায়। চৌধুরীর নাতি পড়ে আমাদের সাথে। তার কারণে আমরা মোটামুটি সব খবরই পাই।