[justify]
ক্রিকেট সাহেবদের খেলা। ওনারা টপাটপ এদেশ ওদেশ জয় করেছেন, তারপর নীল-তামাক-চা-আখ চাষ করিয়েছেন, পান থেকে চুন খসলে চাবকে পেছনের চামড়া লাল করেছেন, কিংবা তুলেই নিয়েছেন, আর ধাওয়ার মুখে চলে যাবার সময় পেছনে ফেলে রেখে গেছেন ক্যাট-ব্যাট-ওয়াটার-ডগ-ফিশ, ফুলপ্যান্ট আর হাফশার্ট, সকল অপরাধের দায়মুক্তিদাতা অমোঘ "সরি", রেললাইন, পোস্টেজ স্ট্যাম্প আর ক্রিকেট।
বিমুখ হাওয়া ও কথার ফুলঝুরির
ধ্যানে কেটে গেল অর্ধেক বেলা
আধোঘুম আধোজাগা; আহা! বাগানবাড়ি
যেখানে অন্ধকারের গভীরতা পরিপূরক...
২
যেখানে জিজ্ঞাসা
সেখানেই পালানো বিশ্বাসে
বৃষ্টির রিমঝিম শব্দ ভালোবাসে
কিয়দ্কাল পূর্বে সচলের মডুরামগণ প্রবীণ সচলদের নিন্দার বিশেষরূপ ভাগী হইয়াছেন। তাঁহাদের প্রতি এতদ্পরিমাণ কোপবর্ষণের হেতু, তাঁহারা নেতাজী সুভাষচন্দ্রের জন্মদিবস উদ্যাপনের নিমিত্ত কতিপয় সুহৃদ্কে স্বাধীনতা দান করিয়াছেন, হাচলত্বের নিগড় হইতে মুক্তি প্রদান করিয়া। অভিজ্ঞ সচলমাত্রেই জানেন, এই মুক্তি সহজে আসে নাই – দীর্ঘ দিন ধরিয়া দীপ্ত সংগ্রামের পথে গড়ে সাড়ে উনত্রিশটি পোস্ট করিয়া তবেই এই উদ্যমী ব্যক্তিবর
[justify]টম হেইনম্যানের তথ্যচিত্র ‘ক্ষুদ্রঋণের ফাঁদে’(কট ইন মাইক্রো ডেট) প্রচারের পরপরেই প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের ভাবমূর্তিতে চিড় ধরে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর ওপর যে প্রসন্ন নন সেই সময়ে তাঁর বক্তব্য থেকে বোঝা যায়। ইউনূসকে তিনি দুর্নীতিবাজ আর গরীবের রক্তচোষা বলে অভিহিত করেন। নরওয়ের রাষ্ট্রীয় প্রচারমাধ্যমে প্রচারিত সেই তথ্যচিত্রে ইউনূসের বিরুদ্ধে অর্থের অবৈধ স্থানান্তরের অভিযোগ আনা হয়। কিন্তু
১৯৮৩ সাল থেকেই এরশাদ বিরোধী আন্দোলন দানা বেঁধে উঠতে থাকে। বিশেষ করে ৮৩ সালের ফেব্রুয়ারি হত্যাকান্ডের পর ছাত্র আন্দোলন তীব্রতর হয়। সারা দেশে ছাত্র জনতা সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে আন্দোলনে ঝাঁপিয়ে পড়ে।
সময় হলো প্রেডিকশন গেম-এর তৃতীয় রাউন্ডের। নিয়ম একই রকম থাকছে। যেকেউ অংশ নিতে পারবেন, পয়েন্ট পাবেন আপনার পছন্দের দলের তুলনামূলক শক্তিমত্তা অনুযায়ী, ফলাফল জানতে পারবেন এই পোস্টে, সচলায়তনের পাতায়। ভোট দেওয়ার শেষ সময় প্রথম খেলা শুরু পর্যন্ত। সময়সীমা বিবেচনায় এই রাউন্ডে খেলার ফলাফল সম্পর্কিত প্রশ্ন থাকছে ৯টি। সাথে থাকছে যথারীতি ৩টি বাড়তি প্রশ্ন।