খুব সম্ভব তোদেরকে উদ্দেশ্য করেই শ্রদ্ধেয় খান আতা এককালে বলেছিলেন, আবার তোরা মানুষ হ। তোরা মানুষ হসনি। আটত্রিশ বছরেও তোরা মানুষ হতে পারলি না। চেঙ্গিস খানের মত গায়ের জোরে দিকদিগন্ত ছারখার করে তোরা এবার এসেছিস বুয়েট জয় করতে। তোরা ভেবেছিলি, আসবি, দেখবি আর জয় করবি। হলে হলে চাঁদাবাজি করবি, কেউ তোদের কিচ্ছুটি বলবে না। ভিন্নমতের মানুষদের মত প্রকাশের অধিকারের মুখে ছুরি চালাবি, কেউ কিচ্ছুটি বলবে না। কেনো বল
আয় বৃষ্টি ঝেঁপে
আমাদের শহরে আজকাল আর বৃষ্টি হয় না।
গত বছর ঠিক কত মিলি বৃষ্টি হয়েছে তার খবর খুঁজতে ইচ্ছা করছে না, শুধু জানি হাতে গোনা পাঁচদিন বা তারো কম ঝমঝমিয়ে রাস্তা-ঘাট ভিজিয়ে দেয়া দাবদাহে ক্লান্ত মানুষকে এক পশলা শান্তির হাওয়ায় ভিজিয়ে দিয়ে গিয়েছিল বারিধারা।
কবি রাইনের মারিকা রিলকে আমদের সবার কাছেই কমবেশি পরিচিত। “The Landscape of Love” তাঁর একটি নিটোল প্রেমের কবিতা। স্বল্পদৈর্ঘ এই কবিতাটির অনির্বচনীয় সুরেলা আবহ আমাদের মনে বিষণ্ণতা মাখা মুগ্ধ আবেশ ছড়ায়। নান্দনিক স্বচ্ছতায় স্নাত প্রথম চরণটিতে কবি যথার্থেই ‘Landscape’কে প্রেমের রূপক হিসেবে ব্যবহার করেছেন। ‘Again and again’ পুনরুক্তির মাঝে প্রেমের চিরচেনা রূপটিকে নতুন করে নতুন রূপে চিনে দেবার মাদকতাময় আহ
আবঝাব এক্সপ্রেস ডট কম
'বিষণ্ণতা একটা রোগ'— সিবা গেইগি'র বিজ্ঞাপনে এরকম একটা বিলাতি রোগের কথা থাকলেও আমার এই রোগ হয় নি। হয়েছে কষা রোগ। তবে রোগের ধরণের নামের কারণে যে ব্যাপারটা আপনার মাথায় প্রথমেই আঘাত করেছে, এটা মোটেও সেই রোগ নহে! 'নে-লেখা রোগ', লেখ্যকাঠিন্য যাকে বলে আরকি! আপনি অন্যকোনোকাঠিন্য বুঝে থাকলে, আপনার দিলে ময়লা। বাবলা পাতার কষ। সার্ফ এক্সেলেও এই ময়লা উঠবে কি-না, এই নিশ্চয়তা আপনাকে খোদ ইউনিলিভারও দিতে পারবে বলে মনেহয় না।
সেটা ছিলো ২০০৮ এর মে মাস। গ্রীষ্ম এসেছে বেশ জাঁকিয়ে। তপতপে দুপুরগুলো। সোনাগলানো রোদ যে আসলেই কী জিনিস তা বোঝা যায় বাইরে বেরুতে হলে। রোদ একেবারে সারা গায়ে চিড়বিড়িয়ে লাগে যেন সত্যিই গলন্ত ধাতু। এমন সুন্দর নীলকান্তমণিপ্রভ আকাশকেও তখন মনে হয় শত্রু, মনে হয় মেঘেরা এসে দখল করে নিক আকাশের ঐ নীল খিলান। এখানের লোকে অবশ্য কেয়ার করে না, ফুরফুরে হালকা জামাকাপড়ে ছেলেমেয়েরা ঘুরছে, ব্যস্ত সামার ক্যাম্পাস। রেগুল
[justify]পাই
বনলতা সেন
বনলতা সেন,
টেক্সট ম্যাসেজে জানালেন,
দেরী হবে - জ্যামে আটকে গ্যাছেন।
কবি
কবিদের আকাল চিরকাল। তাদের কেউ মরে যক্ষায়, কেউ ক্যান্সারে, কেউ রেল রাস্তায়। তাদের কপাল ভালো হয় বন্দুকের জন্য কবিতা লিখে। তা না হলে টিভি নাটক কিংবা চটজলদি উপন্যাস।
হলে থাকতে প্রতি মিলেই কমন আইটেম ছিলো মুরগি- একটুকরো মাংস, একটুকরো আলু, আর কিছুটা ঝোল। ঝোল মানে হলুদ গোলানো পানি আরকি। বছরের পর বছর সেই মুরগি খেতে খেতে আরেকটু হলেই আমার মুরগির মত পাখনা গজিয়ে যাচ্ছিলো। তবে সে যাত্রা রক্ষা হয়েছে। পাখনা গজায়নি। কিন্তু শেষ রক্ষাও হয়নি পুরোপুরি। বাসায় বলুন, চাঙ্খারপুলের রেস্তোরাতেই বলুন, বা অন্য কোথাও- মুরগির মাংসের সেই হলুদগোলানো ঝোলের সাথে আদা, জিরা আর বিভিন্ন গরম মশল