[justify]
১. সেলসম্যান
হেনরি লীচ একজন সেলসম্যান। সে ভ্যাকুয়াম ক্লিনার বিক্রি করতো। প্রকৃতপক্ষে সে একজন ভালো সেলসম্যান ছিলো এবং প্রচুর বিক্রি করতো। একবার এক সপ্তাহের জন্য ম্যানেজার তাকে গ্রামাঞ্চলে পাঠালো। গাড়ি করে শহর থেকে বের হয়ে সে এক খামারবাড়ির সামনে গিয়ে দাঁড়ালো। দরজায় টোকা দেবার পর কৃষকবধূ খুলে দিলো। হেনরি সঙ্গে সঙ্গে কথা বলা শুরু করলো।
বাংলাদেশের আজ বড় দুঃখের দিন।
ঢাকা শহরটা এই মুহুর্তে বড় নীরব, থমথমে। ইলিয়াস সাহেবের ম্লান,মনোরম,মনোটোনাস ঢাকা এখন মৃত। পথঘাটে মানুষের চলাচল বিস্ময়করভাবে কম বলে মনে হচ্ছে। পাশের গলিতে ছেলেরা দল বেঁধে ক্রিকেট খেলে বিকালে। সেই গলিতে ব্যাটবলের আওয়াজ পাওয়া যায়নি আজ। কেনো ??
শার্লক হোমসের ইয়াআআআ মোটা সমগ্রটা হাতে নিয়ে বারান্দার রেলিং ধরে দাঁড়িয়ে ছিলো মাতু। হঠাৎ তার খুব কাছ দিয়ে উড়ে যায় একটা পাখি, আর চমকে গিয়ে মাতিসের হাত থেকে বইটা পড়ে যায়...
পাঁচতলা উচ্চতা থেকে যখন বইটা পড়ে, তখন গতি, ভর ও আয়তনের এক বিপুল বোমায় পরিনত হয়! আর পড়বি তো পড়বি মালির ঘাড়ে!!! একি বিপুল দৈবযোগ! তখনই বিল্ডিঙ্গের নিচ দিয়ে যাচ্ছিলো মালিহা, যাকে সবাই আদর করে মালি বলে ডাকে...
[justify]
[justify]ব্যস্ত নগর জীবনে অনেক সময় আমাদের প্রতিবেশীর খোঁজ-খবর নেওয়া হয়ে উঠে না। বহুতল আবাসিক এলাকায় জানাই হয়ে উঠে না পড়শির নাম। অথচ বিপদে পড়লে এদের কাছেই চট-জলদি সাহায্যের জন্য দৌড়াতে হয়। এক যুগ আগেও পাড়ার প্রবীণদের জানা থাকতো সব বাসিন্দাদের ঠিকুজি-কুলুজি। শবে বরাতে হালুয়া-রুটি বিনিময় ছিল সামাজিকতার অঙ্গ। শুক্রবার নামাজে কুশল জিজ্ঞাসা, শীতে কারো উঠানে ব্যাডমিন্টন কোর্ট কেটে তুমুল প্রতিযোগিতার খেলা
আমাদের স্কুলের এক কিংবদন্তী চরিত্র মণিকুন্তলা মৈত্র। তিনি নাকি বহুকাল আগে ছিলেন প্রধানাশিক্ষিকা। একেবারে শুরুর দিকের কথা সেটা। উনি নাকি স্কুলেই নিবেদিতপ্রাণ ছিলেন, তাই নিজের সংসার আর করেন নি। স্কুলই তার সংসার, ছাত্রীরাই তার সন্তান। অতি সামান্য অবস্থা থেকে তারই হাতে নাকি বড়ো হয়ে উঠেছিলো স্কুল, নাম ছড়িয়েছিলো চারদিকে, ভালো ভালো শিক্ষিকারা কাজ করতে এসেছিলেন কাছের ও দূরের শহর থেকে।