(২৫ শে মার্চ ১৯৭১ - ২৫ শে মার্চ ২০১১, ব্যাবধান ৪০ বছর)
মিরপুর স্টেডিয়াম, চাঁদ তারা খচিত পতাকা উড়ে,ললনার নরম কোমল গালে তার প্রতিচ্ছবি,যুবকের দৃপ্ত কন্ঠে পাকিস্তানের জয়ের আহ্ববান,কানে বাজে "পাক সার জামিন সাদ বাদ",ভাবি ভুল শুনলাম আবার শোনার চেষ্টা করি নাহ ঠিকই শুনলাম মনে হলো ...চারপাশের সব নিঃশব্দ হয়ে যায় চোখে ভাসে মিরপুর বধ্যভূমি,নাম না জানা হাজারো ভাই-বোনের মৃতদেহ,চোখ থেকে সবার অলক্ষ্যে কয়েক ফোঁটা চোখের জল গড়িয়ে পড়ে...
স্বাধীনতার ঘোষণা নিয়ে একাধিক ছড়া লিখেছি। লিখেছি মানে লিখতে বাধ্য হয়েছি। স্বাধীনতা দিবস এলেই শুরু হয়ে যায় ঘোষক প্রশ্নে অহেতুক তুমুল হট্টগোল। বাঙালির মুক্তি সংগ্রামের দীর্ঘ ধারাবাহিক ইতিহাসের কোণাকাঞ্চিতেও নেই এমন একজন মেজরকে (জিয়াউর রহমান) ঘোষক বানিয়ে ইতিহাস বিকৃতির অশুভ সূচনা শুরু করেছিলো ক্যান্টনমেন্ট কেন্দ্রিক একটি রাজনৈতিক দল।(সেই সার্কাস আজো চলছে।) বিশেষ করে ২০০১ সালে জামাতের সঙ্গে গাঁটছড়া বেধ
প্রায় দশ বছর পর কুষ্টিয়া গেলাম। শুকনা গড়াই নদী হেঁটে পার হয়ে নসিমনে চড়ে প্রথমেই শিলাইদহ ঠাকুরবাড়ি। ঠাকুরবাড়িতে কেন যেন যেতে যত ভাল্লাগে যাবার পরে আর তত ভাল্লাগে না। উঠানে ঢোকার পর তাও যতটুকু ভালোলাগার রেশ থাকে; বাড়ির ভেতরে ঢুকলেই তা একেবারে শূন্যের কোঠায় এসে ঠেকে। বহুবারই তো গেলাম। কিন্তু সেই একই অনুভূতি; অন্ধকার ঘরে রবীন্দ্রনাথের কয়েকটা ছবি আর ঘুণে ধরা ঠাকুরবাড়ির পুরোনো কিছু ফার্নিচার...
১।
প্রায় চার দশকের কুটনৈতিক জীবনের শেষপ্রান্তে এসে কীরকম এক অদ্ভূত বোকামী করে বসলেন সুবিমল বাবু, শ্রী সুবিমল দত্ত।
চট্টগ্রামে আদি নিবাস সুবিমল ভারতীয় সিভিল সার্ভিসে যোগ দিয়েছিলেন সেই ১৯৩৭ সালে। রাঙ্গামাটির জেলা অফিসার হিসেবে চাকরী শুরু করে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব, জাতিসংঘে ভারতীয় স্থায়ী প্রতিনিধির দায়িত্ব পালন শেষে চিন্তাভাবনা করছিলেন অবসরে যাবার।
যুগে যুগে অনেক মহা মনীষী ও মহা বিজ্ঞানী মানুষের জীবনযাত্রাকে সহজ করতে নানা রকম যন্ত্র আবিষ্কার করেছেন। তাদের আবিষ্কৃত যন্ত্রাবলী দ্বারা অতীতে যেমন মানুষজন উপকৃত হয়েছে তেমনি বর্তমানেও হচ্ছে, আশা করি ভবিষ্যতেও হবে। যুগ যুগান্তরের এইসব মহা-মনিষী, মহা বিজ্ঞানীদের মধ্যে বাংলাদেশীদের সংখ্যাও কিন্তু কম নয়। কাল থেকে কালান্তরে এইসব বাংলাদেশী মহা-মনীষী পুঁথিগত বিদ্যা পরিহার করে তাঁদের গবেষণালব্ধ জ্ঞান দিয়ে আমাদের জ্বালানী ব্যতীত বায়ু, পানি সহযোগে যন্ত্রচালনার স্বপ্ন দেখিয়ে এসেছেন, আশা করি ভবিষ্যতেও দেখাবেন। এদের মধ্যে অনেকেই আবার নিরন্তর চলৎ যন্ত্রের স্বপ্নও দেখিয়েছেন। অনেকটা এরকমই একটি খবর অতি সম্প্রতি (২৩ মার্চ, ২০১১) প্রকাশিত হয় জনপ্রিয় দৈনিক “প্রথম আলো” যাদের স্লোগান হচ্ছে, “যা কিছু ভাল, তার সঙ্গে প্রথম আলো।”
[justify]
টয়লেটের খোলা দরজা গলে হুড়মুড়িয়ে ঘরে ঢুকে পড়ে শুভ্রদার চিৎকার। শুনতে পাই, "কাশেম! অ্যাই কাশেম! অ্যাই কাশেমের বাচ্চা! আইকার কৌটাটা কই রাক্সস?"
পোস্ট খুব সংক্ষেপ।
আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে পাকিস্তানের বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনাল খেলা ছিলো।
খেলার আগে ইন্টারনেটের বদৌলতে এক চ্যানেলে শুনলাম ইমরান খান বলছে, বাংলাদেশিরা পাকিস্তানকে সমর্থন করবে। কারণ, ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে বাংলাদেশের হারের বদলা নিবে পাকিস্তান।
তিনবছর অ্যরিজোনার টেম্পিতে থেকে পাড়ি জমিয়েছিলাম পশ্চিম পেনসিলভিনিয়ার পিটসবার্গে। আর আমার স্ত্রী ইন্ডিয়ানাতে। তারপর আরো তিন বছর বিভিন্ন চেষ্টা শেষে শিকাগোতে থিতু হবার মতো একটা অপশন পাওয়া গ্যালো।
সতর্কতা: লেখাটিতে নৃশংসতার বর্ণনা রয়েছে। লেখাটি শুধুমাত্র প্রাপ্তবয়স্ক এবং প্রাপ্তমনস্কদের জন্য।
আমার বোন খুব হতভম্ব হয়ে যায় প্রথমে।
আমার পছন্দের সিনেমার তালিকায় সবচেয়ে উপরে রয়েছে যে সিনেমাটি, সেটির নাম 'লাইফ ইজ বিউটিফুল'। জীবন বড় সুন্দর। সিনেমা নিয়ে যারা একটু সময় ব্যয় করেন, তাদের প্রায় সকলেই রবার্তো বেনিনির এই ইতালিয়ান ক্লাসিক দেখে থাকবেন। যারা সিনেমাটি দেখেননি, তাদের জন্যে গল্পের টুকরো অংশ বলে দেয়া যায়। সিনেমার কাহিনী দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে। ইহুদীদের উপর জার্মান নাৎজীদ