সাবরিনা সুলতানা
গ্রুপ পর্বের আনন্দ, বিষাদ, এবং উন্মাদনার শেষে শুরু হতে যাচ্ছে নকআউট পর্বের খেলা। প্রেডিকশন গেমের এই রাউন্ড চলবে কোয়ার্টার ফাইনাল থেকে ফাইনাল পর্যন্ত। বরাবরের মতো এবারও অংশ নিতে পারবেন সচলায়তনের সকল পাঠক। পয়েন্ট ও প্রশ্নের ধাঁচ কিছুটা বদলে যাচ্ছে এই রাউন্ডে।
[justify](অনেক চেষ্টা করেও অনেকগুলো ছবিতেই আমার ফালুসুলভ হাসিমাখা বদনখানি প্রদর্শণ ঠেকাতে পারলাম না। এজন্যে সবার ক্ষমাপ্রার্থনা করছি)
গত শুক্রবারটা ছিলো বেশ উদ্বেগের। গোটা ইসলামাবাদ জুড়ে বিক্ষোভের ঝড় রেমন্ড ডেভিসকে মুক্তি দেওয়া নিয়ে। বৃহষ্পতিবারেই আমরা সিদ্ধান্ত নিয়ে নিলাম যে শুক্রবার আমরা অফিসে আসবো না। যে যার বাসায় বসে কাজ করবো। যাইহোক কোনওরকম সহিংসতা ছাড়াই শুক্রবার দিনটা কাটলো।
এভাবেই দূরত্ব বাড়ে। বাড়তেই থাকে। মনে হয় আমরা ভাসতে ভাসতে, ভাসতে ভাসতে হারিয়ে যাবো মহাকাশের কালোয়। রেড শিফটেড দুটি নক্ষত্রের মতো।
তবু প্রাণপন, প্রাণপন চেষ্টা করি তোমার সাথে চুলের গন্ধটা নিতে। প্রাণপন চেষ্টা করি তোমার হাত দুটো ধরে রাখতে। কিন্তু প্রবল আকর্ষণ আমাদের ক্রমাগত টানতেই থাকে।
বিশ্বকাপ ক্রিকেট ২০১১র প্রথম রাউন্ড শেষে উৎপাত শুভ্রের মন ঝরঝরা, মেজাজ ফুরফুরা, দিল চনমনিয়া। এর কারণ অবশ্যই আশরাফুলের বোলিং সাফল্য কিংবা সাকিবের ক্যাপ্টেন্সি ব্যর্থতা নয়; বরং বাংলাদেশের বিদায়ে পাকিস্তানের খবরে মনো সংযোগের সুবিধা। বাঙালি এই এক দেড় মাস জ্বালায়া মারছে। মাশরাফি-সাকিব-আশরাফুল-তামিমের দাপটে কাকমল, উকমল, ম্যারিমিফ্রিদি, শোয়েবদের খবর নেহাত পানসে হয়ে গেছে। কিন্তু এখন বাঙালিদের একটা বিরাট অ
ঢাকায় ফিরেই যে নাদির আলির মুখোমুখি হবার সুযোগ হবে, তা কখোনই চিন্তা করিনি। পাকআর্মির অবসরপ্রাপ্ত কর্ণেল নাদির আলীকে নিয়ে আমার প্রাথমিক ভাবনা খুবই বিশৃঙ্খল ছিল। গত মাসেই আমি বিস্ময় নিয়ে কুখ্যাত খুনি ডেরেক পেরছি-র কাহিনী পড়ছিলাম। সিরিয়াল কীলার হয়েও কীভাবে একজন খুনি সাজা এড়াতে নিজেকে [url=http://le
ছবি আঁকতে সবচে ভালো লাগে।
তুলি ছাদে বসে বসে শেষ পর্যন্ত এটা স্থির করলো।
একটু আগে তুলিকে যখন ওই বুড়ো মত লোকটা জিজ্ঞেস করছিলো, নাম কি, কোন ক্লাসে পড়ো, তুলি ঠিক ঠিক বলতে পেরেছে। কিন্তু বড় হয়ে কি হতে চাও, এ প্রশ্নের উত্তরটা তখন ও দিতে পারে নি।
লোকটা স্নেহসিক্ত গলায় প্রশ্ন করলো, কি হতে চাও মা? ডাক্তার, টিচার?
[justify]
পাঁচটি বিচারকাণ্ড পরবর্তী ঘটনা নিয়ে আমার এই পোস্ট। বিচারকাণ্ড নিয়ে আমার কোনো মতামত নেই, সেটি আইনজ্ঞদের বিবেচ্য বিষয়। ঘটনাগুলো সাম্প্রতিক অথবা নিকট অতীতের। তবে চেষ্টা করলে তাদের এক সুতোয় গাঁথা সম্ভব।