[justify]
সালেক খোকন
দিনাজপুরের একপ্রান্তে এক চৌরাস্তার মোড়। সবার কাছে এটি চিরিরবন্দর মোড়। মোড় থেকে সোজা পূর্বদিকে চলে গেছে পিচঢালা একটি রাস্তা। দুপাশে প্রহরী বেশে দাড়িয়ে বড় বড় সব গাছ। গাছগুলোর অবয়বই বলে দেয় এরা শতবর্ষি।
বার বার ফোন বাজছে, কিন্তু কেউ ফোন ধরছে না।
অবশেষে ওপাশ থেকে সাড়া পাওয়া গেল।
"হ্যালো।"
"গৌতম'দা, আজকে কিন্তু আপনাকে মারতে পারে ওরা। তাড়াতাড়ি সরে পড়েন।হলে থাকবেন না।"
"কি করবে ওরা?করুক। আমি এখন ডাইনিং এ। খাওয়ার পরে কথা বলি।"
গৌতম খেতে বসে। কিন্তু কিছু বুঝে ওঠার আগেই___
"বাঁচাও, আমাকে মেরে ফেললো ।"
আগের কথা এখানে।
কে বলেছে ওয়ালশ- এমব্রোসদের উত্তরসুরী খুঁজে পায়নি ওয়েস্ট ইন্ডিজ?!
পেয়েছে তো! রোচ- রাসেল- বেন- বিশু। আরো কতজন! সে সময় যেমন ‘চিন মিউজিকে’র পতাকা বয়ে চলা এমব্রোস- ওয়ালশ- বিশপদের নিয়েই গড়া ওয়েস্ট ইন্ডিজের লেজ ছেটে দেওয়া ছিল জগতের সহজতম কাজগুলোর মধ্যে একটা, এখনো তাই।
আবাসিক হলের পেছন দিকের পুকুরটায় লুকিয়ে আছে রাশেদ। পুকুরটার চারপাশ ঝোপে ঢাকা। কচুরিপানায় ভরে গেছে প্রায়। হলের এই পেছন দিকটা বেশ অন্ধকার। হলের ভেতর ব্যাপক তোলপাড় হচ্ছে, শব্দ পাচ্ছে সে। নিশ্চয় প্রত্যেকটি রুম সার্চ করা হচ্ছে রাশেদের খোঁজে। হুট করে পায়ের শব্দ পেল রাশেদ। এই দিকেই এগিয়ে আসছে। ভয়ে সিটিয়ে গেল রাশেদ। বুঝতে পারছে, পুকুরের পাড়ে এসে দাড়িয়েছে। পাথর হয়ে গেল রাশেদ, মোবাইলের আলো ফেলে হচ্ছে পুকুরে।
আমাদের বর্তমান জীবন ইমেইল একটি গুরুত্বপূর্ণ অবস্থান নিয়ে আছে। এই গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানের কারনে বিভিন্ন ওয়েব সার্ভিস কোনো না কোনো ধরনের ইমেইল বা মেসেজিং সার্ভিস অফার করে থাকে। একই রকম একটা অবস্থান থেকে সচলায়তনে ব্যক্তিগত মেসেজিং চালু করা হয়েছিল। সচলায়তনে বসেই পটাপট একে অপরের সাথে যোগাযোগ করা যেতো বলে ফিচারটি জনপ্রিয় হয়।
কিন্তু কতখানি ব্যবহৃত হয় এই সার্ভিসটি?
লোকেরা বলাবলি করে এডমন্টন শহরের মানুষ নাকি খুব ধনী! কথাটা মিথ্যে নয়। পুরো আলবার্টা প্রদেশ চলে তেলের টাকায়। কানাডার সবচেয়ে বেশি তেলসমৃদ্ধ প্রদেশ আলবার্টা। রাজধানী এডমন্টনের শহরের লোকেরা বেশিভাগ চলাফেরা করে গাড়িতে। বাস, ট্রেন, মেট্রো বা সাবওয়ের ধার ধারে না। এখানকার ট্রানজিট ব্যবস্থাও বোধ করি কানাডার অন্যান্য বড়ো শহরের তুলনায় অনেকটা পিছিয়ে আছে।
সেদিন বিকেল ক্যাম্পাস নিরিবিলি
পাতায় পাতায় সোনালী আলোর মায়া
আলগোছে কেউ বুকে এঁকে দিয়ে ছায়া
ক্লাশ শেষ করে ফিরে যায় হোষ্টেলে
সারাটি দিনের মুগ্ধতা পিছে ফেলে।
আমি বসে রই বুকে নিয়ে শূন্যতা
একা একা সেই বুড়ো গাছটির নিচে
পড়ে থাকে বই, পড়ে থাকে খেরো খাতা
একটি দিনের সঞ্চয় খুলে দেখি―
কিছু ছেঁড়া আশা, কিছু প্রেম-ভালোবাসা।
শুধু চেয়ে থাকি এর বেশী কিছু নয়
তবু কেন তার মনে জাগে এত ভয়?
চেষ্টা-চরিত্র করে আরো কয়েকটা লিখলাম।
২৫। “ব্যথা লাগছে?’ “নাহ”। “তাহলে চলুক।“ “আচ্ছা।“
২৬। নিস্ফলা জমিতে চাষ। দোষ হয় কপালের।
২৭। সারাক্ষণ টিভি কমপিউটরে থাকি। রাইটার্স ব্লক।
২৮। এক শব্দে গল্প? তাও হয়। “না”।
২৯। মেয়েটিকে দেখে কিশোরটি যুবক হয়ে ওঠে।
৩০। পূর্নিমা দেখবো। আলো নেভাও। মুখটা তোল।
৩১। খিদে লেগেছে। হালাল-হারাম কাল দেখবো।
৩২। রিকশাতে চড়ে ভিক্ষুকটি ভাবে, আমিই নবাব।