সবাইকে প্রথমেই জানাই বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা।
ফটোশপের উপর এলোমেলোভাবে প্রয়োজনীয় কিছু টিপস নিয়েই আজকের লেখা।
সাফাই :
নতুন বাসায় উঠেছি। ট্রাঙ্ক থেকে বইপত্র গুছিয়ে গুছিয়ে আলমারিতে তুলছি। হঠাৎ দেখি ট্রাঙ্কের একপাশে দীর্ঘদিনের অবহেলায় পড়ে আছে আমার তরুণ বয়সের একটি ডায়েরি। একটু মমতা হয়। আজ দিনের শেষে, সকল কাজের শেষে, ওর সাথে কথা হয়। দিনপঞ্জি নয় বরং এলোমেলো কিছু লেখা দিয়ে ঠাসা। তখন কতই বা আমার বয়স। বাইশ কিম্বা তেইশ। এই রচনাগুলো কতটুকু সম্পন্ন হয়েছে সে বিবেচনার চাইতে বোধকরি সে বয়সের আবেগের প্রাবল্য আমাকে বেশী আলোড়িত করে। প্রকাশযোগ্য কিনা জানি না। তবে প্রকাশিত হলে পাঠক সহৃদয় হয়ে আমার সে বয়সটিকে বিবেচনায় নেবেন আশাকরি। কাপ্তাই লেকের দূরবর্তী প্রান্তে যেখানে কর্ণফুলির উদর সন্তানসম্ভাবা নারীর ফুলে উঠা তলপেটের মতো অসামান্য মমতায় ও আশ্রয়ের আশ্বাসে গোল হয়ে বিপুলা হয়েছে সেখানেই বড়হরিণা। তাহলে শুরু হোক 'বড়হরিণার দিনলিপি'।
সর্বক্ষেত্রে রাজনৈতিক অস্থিরতা আমাদের মস্তিষ্ক কে সারাক্ষণ জ্যাম করে রাখে।দেশের বিরাজমান মূল সমস্যাগুলো তাই আলোচনার বাইরে থেকে যায় বা কম আলোচিত হয়।একটা গভীর সমস্যা আমাদেরকে একেবারেই নিভৃতে গ্রাস করতে চলেছে।এটা একটা পৃথিবিব্যাপী সমস্যা হলেও আমরা আরও কয়েকটি দেশের সাথে মিলিতভাবে এই সমস্যার নেতৃত্ব দিয়ে চলেছি-নিজেদের অজান্তেই।কিন্তু এইধরনের নেতৃত্ব কখনোই সম্মানের নয়। তাই আমাদের উচিৎ সেখান থেকে সরে আসা
বস্তুত, নামকরণ জিনিসটা যে সংকটের বিষয় হতে পারে, এটা কখনোই আমার মনে হয় নি। বরঞ্চ এ বিষয়ে আমার শিশুকাল থেকেই প্রতিভা ছিলো এবং নিয়মিত চর্চার ফলে সে প্রতিভা কালের গর্ভে বিলীন হয়েও যায় নি। ২ বছর ৭ মাস বয়সে পিঠেপিঠি বোনের নামকরণ নিয়ে ব্যাপক ক্যাচালের পরে কেউই যখন কোনো সমাধানে আসতে ব্যর্থ হলো, তখন 'শিশুরা নিষ্পাপ' ফর্মূলায় এই অধমের ওপরেই সেই গুরুদায়িত্ব অর্পিত হলো। নাম জিনিসটা আমার স্বয়ংক্রিয়ভাবে আসে, তে
কয়েকদিন আগে নাট্যকর্মীদের একটা রবীন্দ্রমন্থন আড্ডা গড়াতে গড়াতে এসে পড়ে গান্ধারীর আবেদন- কর্ণ-কুন্তী সংবাদ আর বিদায় অভিশাপ; তিনটি কাব্যনাটিকায়। তিনটাই রবীন্দ্রনাথের মহাভারত পুনর্লেখন কিংবা পুনর্পাঠ। আমি ভাবার চেষ্টা করি রবীন্দ্রনাথ কি এই তিনটা কাহিনীর বাইরে মহাভারতের আর কোনো কাহিনী পুনর্লেখন করেছেন?
প্রস্তাবনাটা এসেছিল এই মাত্র সপ্তাহ দুয়েক আগেই সচল অমিত আহমেদের কাছ থেকে, যে এবারের পহেলা বৈশাখ ১৪১৮ তে অন্যান্য বারের মতোই সচলায়তন থেকে কোন ই-বই বের হবে কিনা। আসলেই, পহেলা বৈশাখের ই-বই বের করার প্রতিবারের ঐতিহ্য না ভেঙে বরং দ্রুত সিদ্ধান্ত হয় এবারের ই-বইয়ের বিষয়, লেখা জমা দেবার তারিখ এগুলো। এবারের বিষয় নির্ধারণ করা হয় ‘ভ্রমণ’। সম্পাদনা পরিষদ থেকে নজরুল ভাই পোস্ট দেন লেখা চেয়ে। সকলের কাছ থেকে চমৎকার সাড়া মেলায় শুরু হয় ই-বুকের কাজ।
সাঁই, ত্রিশটি বঙ্গাব্দ জীবনের গ্লানি টেনে-টুনে
কীভাবে যে হারিয়ে গেল! একত্রিশে এসে তোমার
কাছে এই প্রশ্ন— এত ঋতু চোখের সামনে গেল
বর্ষা-বসন্ত এলো, একটুও বদলাইনি আমি…
যেমন বদলায়নি হ্যান্ডসাম-রুচি, অপেক্ষাবাগান
কেন যে আমি সেই আমারই মতন!
তোমার তুলনা কেবলি তুমি— যায় দিকে আয়নাও
ফিরে-ফিরে তাকায়। পিছে কেবল একজন দোটানায়
তেটানায় ভাবে ১৪১৭ বঙ্গাব্দ শেষমুহূর্তভাবনা…
সবাইকে নববর্ষের বালতি বালতি শুভেচ্ছা! আজ সবারই ফূর্তির দিন, ঝাকানাকা-কিংকু-বদরু কেন একে অন্যকে তাড়া করে বেড়াবে?
মূল শিরোনাম:
বাউল নিপীড়ন, শহুরে বাবু সংস্কৃতি ও তার বিরুদ্ধে লালনের লড়াইয়ের আকাঙ্ক্ষা...
রচনাকার: যিশু মহমমদ
০১.
‘না জেনে মজো না পিরীতে
জেনে শুনে করো পিরীত
শেষ ভালো দাঁড়ায় যাতে’