তখন মেঘলা দিন। পরানমাঝির মাথার উপরে পুরোনো খড়ের চাল; পায়ের নিচে চাল চুঁইয়ে পড়া পানিতে কাদাকাদা মেটেল মেঝে আর বাঁশের খুঁটিগুলো নরম মাটিতে পড়োপড়ো প্রায়...
শরীরে কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেলে হৃদরোগ সহ নানা ধরনের জটিলতা সৃষ্টি হতে পারে। অথচ এ বিষয় জন সচেতনতা একেবারে নেই বললেই চলে। কোলেস্টেরলের উপর সাধারন জন সচেতনতামূলক পোস্ট এটি।
২০০৩ সনে টিম হর্টনের মিডিয়াম এককাপ কফি খেয়েছিলাম ১ ডলার দিয়ে। কয়েকজনে কী একটা কাজ শেষ করে সেখানে ঢুকি। সদ্য বাংলাদেশে থেকে এসেছি। দল বেঁধে খাওয়ার দোকানে ঢুকলে বিল একজনই দেবে তেমনটাই ভেবেছিলাম। অবাক হওয়ার পালা যখন সবাইকে আলাদা আলাদা বিল দিতে দেখি।
সে সব দিন এখনও স্মৃতিতে উজ্ব্বল। মনে হয় গত বছরের কথা।
গত কয়েক মাস ধরেই ডকুমেন্টারি দেখছি কাজের ফাঁকে বের করা সময়টুকুতে। নানা বিচিত্র সব বিষয়ের ওপর বিচিত্রতর তথ্যচিত্র তৈরি হয়ে আসছে বছরের পর বছর ধরে, দুষ্টমতি লোকেরা কপিরাইটের তোয়াক্কা না করে সেগুলো ইন্টারনেটের নানা অন্দরেকন্দরে আপলোড করে রেখেছে। এই পোস্টটিও তেমনি কয়েকটি ডকুমেন্টারির প্রতিক্রিয়া।
[justify]
সিগারেট কেনার জন্য রিকশা থেকে নেমেছিল মামুন। কেনা শেষ করে আবার রিকশায় চড়তেই মিলিকে দেখতে পেল সে। বেশ হেসে হেসে গল্প করতে করতে যাচ্ছে বিপুলের সাথে। মামুনের সাথে আবিরও ছিল, সেও দেখেছে মিলিকে।
“কিরে, ওইটা তোর মিলি না?” নিরীহ গলায় প্রশ্ন করল আবির।
অপু ভাই’র কথা বলছিলাম, যে কারণে ওনাকে আমার প্রকাশক হিসেবে চাইছিলাম না সেই কারণটা একদম সোজাসাপ্টা, তা হলো- ঊনি মানুষ বেজায় ভাল!
আরে, জানি রে ভাই জানি, আপনারা বলবেন এই তো আগের লেখাতেই না বললাম অপু ভাই লুক খ্রাপ? হু, তা বলেছি, তো একজন লুক খ্রাপ হলেই যে ভাল মানুষ হবে না এইটা কোন কথা হলো? দুনিয়া থেকে কি ইনসাফ উঠে গেছে? নাহ, উঠে নাই।
তো, এই ভাল মানুষ অপু ভাই’র সাথে সম্পর্কটা আমার ঠিক লেখক-প্রকাশকসুলভ নয়, অর্থ্যাৎ কি না, পেশাদারিত্বের লেশমাত্র নেই। আমার ঠিক এ ব্যাপারটাতেই ঘোর আপত্তি ছিল।
বাংলাদেশে বন-ব্যবস্থাপনার প্রচলিত পদ্ধতি যে ব্যর্থ সেটা যেকোনো বনের দিকে চোখ গেলেই বোঝা যায়।
ছবি তোলার পরে সেগুলোর পোস্ট প্রোসেসিং নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলেন। কেউ কেউ প্রোসেসিং করা ছবি দেখে নাক সিঁটকান। কেউ বা বাহবা দেন। আসলে সঠিক কোনটা....???