শুরুতেই বলে রাখি এই পোস্টটি একেবারেই খটমটে কাজেই যারা পড়বেন সম্পূর্ণ দায়িত্বে পড়বেন এবং যারা শেয়ার করবেন তারাও অবশ্যই নিজ দায়িত্ব শেয়ার করবেন ।
গেরিলা দেখে এলাম।
১লা বৈশাখের দিনে এমনিতেই আমার কাজের অভাব, তার উপর সাড়া রাস্তায় ভিড়।
সকালটা টিএসসিতে চলে গেল। আসলে সকাল বলাটা ভুল, ১১ টায় আর সকাল কই?পরের কয়েক ঘন্টা মধু, হাকিম আর শ্যাডোতে চক্করে।
মৃত্যুর পর স্বর্গ বা নরক কোনকিছুই আমার জন্যে অপেক্ষা করছে না। তাই যদি খুন করে ফেলি কাউকে, কিছু আসে যায় না আমার পরকালের, যেমন আসে যায় না একটি মানুষকে বাঁচালে। নিতান্ত বিবর্তনীয় কারণ ছাড়া আর কোনো কারণে কি তাহলে আমি মানবতাতাড়িত? নাকি এ কেবলই প্রোথিত?
গত কয়েকদিন আগে হয়ে গেলো মহাকাশে প্রথম মানব বিচরণের (এপ্রিল ১২, ১৯৬১) সুবর্ণজয়ন্তী| যে মানুষটির চেহারা এরসাথে মনে ভেসে ওঠে তিনি ইউরি গ্যাগারিন| কৃষকের ঘরে জন্মানো ৫ ফুট ২ ইঞ্চি উচ্চতার এই মানুষটি মানব সভ্যতার উজ্জলতম নক্ষত্র হয়ে থাকবেন চিরকাল| মহাকাশ থেকে ভেসে আসা প্রথম মানুষের প্রথম কথাটা ছিল "পৃথিবীটা দেখছি!
হালকা নীল আলোর মধ্য দিয়ে উড়ে যাচ্ছি, সঙ্গে সাদা পালকের মতন দেখতে অচেনা জিনিসের পোশাক পরা এক অদ্ভুত মানুষ, ওর মুখ দেখতে পাই না, ওর ডান হাত দিয়ে আমার বাঁহাত চেপে ধরে আছে, আমি সম্পূর্ণ ভারশূন্য!
হালকা নীল আলোর মধ্য দিয়ে উড়ে যাচ্ছি, সঙ্গে সাদা পালকের মতন জিনিসের পোশাক পরা এক অদ্ভুত মানুষ, ওর মুখ দেখতে পাই না, ওর ডান হাত দিয়ে আমার বাঁহাত চেপে ধরে আছে, আমি সম্পূর্ণ ভারশূন্য!
যখন সৈনিক ছিলাম
ব্রায়ান ই টার্নার
[justify]
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পালাতে গিয়ে আমি একটা গর্তে আশ্রয় নিই। সেখানে দেখি নীল উর্দির এক লোক বসে আছে। এদিকে আমার গায়ের উর্দি সবুজ। যন্ত্রণাবিদ্ধ চোখে সে আমার দিকে তাকায়। আমার ভাষায় একটা শব্দ উচ্চারণ করে।
সবাইকে প্রথমেই জানাই বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা।
ফটোশপের উপর এলোমেলোভাবে প্রয়োজনীয় কিছু টিপস নিয়েই আজকের লেখা।
সাফাই :
নতুন বাসায় উঠেছি। ট্রাঙ্ক থেকে বইপত্র গুছিয়ে গুছিয়ে আলমারিতে তুলছি। হঠাৎ দেখি ট্রাঙ্কের একপাশে দীর্ঘদিনের অবহেলায় পড়ে আছে আমার তরুণ বয়সের একটি ডায়েরি। একটু মমতা হয়। আজ দিনের শেষে, সকল কাজের শেষে, ওর সাথে কথা হয়। দিনপঞ্জি নয় বরং এলোমেলো কিছু লেখা দিয়ে ঠাসা। তখন কতই বা আমার বয়স। বাইশ কিম্বা তেইশ। এই রচনাগুলো কতটুকু সম্পন্ন হয়েছে সে বিবেচনার চাইতে বোধকরি সে বয়সের আবেগের প্রাবল্য আমাকে বেশী আলোড়িত করে। প্রকাশযোগ্য কিনা জানি না। তবে প্রকাশিত হলে পাঠক সহৃদয় হয়ে আমার সে বয়সটিকে বিবেচনায় নেবেন আশাকরি। কাপ্তাই লেকের দূরবর্তী প্রান্তে যেখানে কর্ণফুলির উদর সন্তানসম্ভাবা নারীর ফুলে উঠা তলপেটের মতো অসামান্য মমতায় ও আশ্রয়ের আশ্বাসে গোল হয়ে বিপুলা হয়েছে সেখানেই বড়হরিণা। তাহলে শুরু হোক 'বড়হরিণার দিনলিপি'।