কাগজের মতো এরকম চমৎকার একটা জিনিস খাওয়া যায় না কেন? অথবা পলিশ করা কাঠ? নারকেলের ছিবড়ে? পাটের শলা খাওয়া যায় না কেন?
ইট-লোহা খেতে না পারার স্পষ্ট কারণ আছে। ওতে শরীরের প্রয়াজনীয় পুষ্টি উপাদান নেই। কিন্তু কাগজ তো গাছ থেকে তৈরি। নারকেলের ছোবড়াও তো গাছেরই অংশ। এমন কি কাঠও! এই তিনটে জিনিসই শর্করায় একেবারে ঠাসা! তাহলে?
ব্যাপারটা বুঝতে গেলে আগে বুঝতে হবে রেলগাড়ি।
[justify]ফেব্রুয়ারি ২৮, ১৯৫০- জুন ৫, ২০১১; আজম খান চলে গেলেন। গুরু চলে গেলেন। মুক্তিযোদ্ধা, খাঁটি মানুষ আমাদের পপসম্রাট হারিয়ে গেলেন চিরকালের জন্য।
১.
লোকটা হাত ধরতেই এক ঝটকায় ছাড়িয়ে নিলাম।
নাছোড়বান্দা লোকটা এ বাড়ির মালিক। পিছু নিয়েছে বাড়ী বদলের দিন থেকেই। এই এলাকায় আমি নতুন। পথঘাট চেনা হয়নি। সুযোগ পেয়েছে লোকটা।
কদিন আগে হলেও দু'গালে দুটো চড় বসিয়ে দেয়া যেতো। কিন্তু আইন বদলে গেছে কদিন আগে। আমার সময় আইনের প্রতিকূলে। মন বলছে ধৈর্য ধরতে। কটা দিন গেলে ঠিক হয়ে যাবে।
দুঃস্বপ্নের চোখে চোখ রেখে শুধোই, ভালবাসা কি ভুল ছিল ?
হা হা করে হেসে উঠে বলে, ছিল, ছিল । ভুল অঙ্কই করিস কেবল ! বুঝিস নাতো কিছু । মাথা নেড়ে স্বগতোক্তি করে, এ খুকিটা কিচ্ছু বোঝে না মা, এ যে ভারী ছেলে মানুষ ! হা হা হা ...।
হুজুরদের গল্প ৩
হুজুরদের গল্প ৪
তাবলীগ পর্ব
[justify]
আমি নিশ্চিত অনেকেই ক্যারিয়ারের একটি প্রান্তে এসে এধরনের সিদ্ধান্তের মুখোমুখি হন। কিন্তু এ রকম বিষয়ে আলোচনার একটি জায়গা পাওয়া মুশকিল। অনলাইনে যদিও প্রচুর আলোচনা রয়েছে, কিন্তু প্রত্যেকের ইস্যু স্বতন্ত্র্য বলে বেশীরভাগ আলোচনাই অনেক ক্ষেত্রে ফলপ্রসু সিদ্ধান্তের সহায়ক নয়। আমি একই রকম পরিস্থিতির সম্মুখীন হয়ে এই ব্লগটির মাধ্যমে আমার চিন্তাভাবনাকে স্ট্রিমলাইন করতে চেষ্টা করছি। আশা করছি আলোচনাটা হয়ত আরো অনেকের সিদ্ধান্ত নিতে সহায়ক হবে।
আমি মানুষের বিশ্বাস নিয়ে আগ্রহবোধ করি। এ কারণে মানুষের বিশ্বাস নিয়ে আমি তাদের সাথে আলোচনা করি। আমার ল্যাবে একজন ইরানি ছাত্র এসেছে। নাম মোহাম্মদ। ঠিক আমার পিছে বসে, উল্টোদিকে ফিরে। সে অতিরিক্তরকমের ফিলোসফিক্যাল এবং অতিরিক্তরকম বাচাল। একবার শুরু করলে আর থামতে চায় না। প্রায়ই নৈর্ব্যক্তিক বাস্তবতা/অবজেক্টিভ রিয়েলিটি আর ঈশ্বরের অস্তিত্ব প্রমাণ করতে চায়। আর যেকোন কথা থেকে ঘুরেফিরে নৈতিকতা, নৈর্ব্যক্তিক বাস্তবতা আর বিজ্ঞানের দর্শনে চলে যেতে পারে সে। একবার বাসা ভাড়া করা নিয়ে কথা বলতে গিয়ে চলে গিয়েছিলো নন-টিউরিং কম্পিউটেবল ফাংশনে। তাকে জায়নামাজ ভাঁজ করতে দেখেছি। আবার বিয়ার পার্টিতে বিয়ার খেতেও দেখেছি। এখন আবার খারাপ সুগারের উছিলায় বিয়ার খাওয়া ছেড়ে দিয়েছে। বিশ্বাস নিয়ে সে দোদুল্যমান। আজ অজ্ঞেয়বাদী আস্তিক তো কাল অজ্ঞেয়বাদী নাস্তিক। শেষবার সে অজ্ঞেয়বাদী আস্তিকে স্থিত হয়েছে এবং বিশ্বাসের একটা সুসংবদ্ধ গাণিতিক সিস্টেম সে প্রস্তাব করেছে। এটার একটা ভালো দিক আর একটা খারাপ দিক। ভালোদিক এই যে সে স্বীকার করেছে যে সব শেষে এটা একটা বিশ্বাসই কেবল। খারাপ দিকটা এই যে এই সুসংবদ্ধ সিস্টেমে তার নৈতিকভাবে খুন করার সুযোগ রয়েছে।
আজ ৫ জুন, বিশ্ব পরিবেশ দিবস। জাতিসঙ্ঘ ২০১১ সালকে International Year of Forests ঘোষনা করেছে, আর তার সাথে সংগতি রেখে এ বছরের পরিবেশ দিবসের প্রতিপাদ্য "Forests: Nature at Your Service"। ১৯৭২ সালের ৫-১৬ জুন অনুষ্ঠিত UN Conference on Human Environment-এর সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বিশ্বব্যাপী প্রতিবছরের এই দিনে পালন করা হয় পরিবেশ দিবস।
বেশি কথা বলে লাভ নাই... যা বলার তা এই পোস্টে বলছি।
বলে দেখা যাচ্ছে খুব একটা লাভ হয় নাই
লেখা যা পাওয়া গেছে তা দিয়ে কোনোভাবেই একটা সম্মানজনক ইবুক করা সম্ভব না।
৫ তারিখ শেষদিন
জলদি জলদি লেখা দিন
লেখার বিষয়: বর্ষা
লেখা জমা দেওয়ার ঠিকানা:
শব্দ সংখ্যা: দেড় থেকে দুহাজার
ফর্মেট: ইউনিকোড
ফন্ট: সোলাইমানলিপি
[justify]আমাদের পাড়ায় একদিন সকালে সব বিড়াল মরতে শুরু করে। অনেকে বলে, শুরুটা হয়েছিল আকবর হোসেন সাহেবের বিড়ালের মৃত্যু দিয়ে। আকবর সাহেবের বয়স প্রায় পঁয়ষট্টি। স্ত্রী রেহানা মারা গেছেন মাস আটেক আগে। স্ত্রী মারা যাবার পরে একদিন তিনি বিকেলে বেরিয়ে কোথা থেকে কালো কুচকুচে একটা বেড়ালের বাচ্চা জোগাড় করে আনেন। ফর্সা সুন্দর নিজের বউয়ের নামটা দিয়ে দেন বিড়ালটিকে আর অত্যন্ত যত্ন-আত্তি শুরু করেন। বাসার বুয়া সাহেব