প্রথমবার শালবনে গিয়ে অদ্ভুত লেগেছিল। এক পাশে চওড়া কালো ফিতার মত পিচের রাস্তাটা দিয়ে হুস হুস করে সভ্য মানুষের বাস ট্রাক ছুটছে কিন্তু রাস্তা টুকু পেরোলেই সবুজ বন। কি সুন্দর। বনের ভেতর এঁকে বেঁকে ঘুরে গেছে লাল মাটির রাস্তা। সেই পথ বেয়ে একটুখানি ভেতরে গেলেই সভ্যতার চেনা শব্দ গুলো আবছা হতে হতে মিলিয়ে যায়। তখন চারদিকে হরেক পাখির অচেনা শিস, ঝিঁ ঝিঁ পোকার তান আর হাওয়ার সরসরানি। শুকনো পাতাগুলো মাড
প্রিয় সচল, অতিথি ও পাঠকবৃন্দ,
আজ পঞ্চম বর্ষে পা রাখলো সচলায়তন। গত চার বছরে আপনাদের ক্রমাগত স্বতস্ফূর্ত অংশগ্রহণ সচলায়তনের কাঠামোকে সুপুষ্ট ও সংহত করেছে। অনাগত দিনেও সচলায়তন আপনাদের সমাগমে মুখরিত থাকুক।
কিছুক্ষণ আগে No One Killed Jessica ছবিটা দেখা শেষ করলাম। ছবিটি যারা দেখেননি বা এর কাহিনী সম্পর্কে যারা জানেন না, তাদের জন্য বলছি - ছবিটিতে জেসিকা নামের একজন মেয়েকে হত্যার পরের কিছু ঘটনা দেখানো হয়েছে যেখানে হত্যার ঘটনার সময় চাক্ষুষ প্রমাণ থাকা সত্ত্বেও হত্যাকারীর বাবা একজন ক্ষমতাশালী এমপি হওয়ার কারণে অর্থ ও ক্ষমতার দাপটে ঘটনার চাক্ষুষ সকল সাক্ষী আদালতে মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়, যার ফলে জেসিকার হত্
সংশয়ে কামনা
- প্রখর রোদ্দুর
রেবতী তোর মাতাল ঝড় এ
কালকে যতো ডাল ভেঙ্গেছি
পাখির বুকে শিমুল বীজে
বাধ মানেনি ব্যাধ পুড়েছে
আক্রমণের সংগোপনে
জবার আগুন তারায় ফুটে
বৃন্ত খোঁড়ার লেপ তোষকে
উষ্ণ আদর আঁচল পাকে
ঘুমিয়ে থাকা জন্তুটাকে
ডাকাত হওয়ার মন্ত্র দিলি।
নিউ ইয়র্ক সিটির পাশেই একটা লম্বাটে দ্বীপ আছে লং আইল্যান্ড নামে, এবং সেখানকার স্টোনি ব্রুক ইউনিভার্সিটিতে আমার তিনটা বন্ধু নিরন্তর গবেষণার মাধ্যমে দেশের মুখ উজ্জ্বল করে যাচ্ছে। তাদের জ্ঞান সাধনায় বিঘ্ন ঘটিয়ে নিউ ইয়র্কে আমাদের প্রথম দিনটাতে আমাদের সংগ দিতে রাজী করিয়ে ফেলি। বিকাল নাগাদ স্টোনি ব্রুকের বিরাট একটা দল এসে আমাদের সাথে যোগ দেয় দুইটি গাড়ী নিয়ে, আমাদের বন্ধুদের সাথে আরো চার জন। কুন্তল ভাই আর
গ্যাসের বর্তমান পরিস্থিতি
পেট্রোবাংলা বলছে দেশে দৈনিক মোট উৎপাদন ২১৮৯ মিলিয়ন ঘনফুট(এখানে আছে)। জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী বলেছেন দেশে জ্বালানির ঘাটতি ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট(MCF)। তিনি বলেছেন,দেশে বর্তমানে উত্তোলনযোগ্য গ্যাসের মজুদ প্রায় ১০ দশমিক ৮ ট্রিলিয়ন ঘনফুট।
সমসাময়িক বেশিরভাগ বন্ধুবান্ধবের মতনই আমার বই-আসক্তির হাতেখড়ি কমিক্স দিয়ে শুরু হয়ে হুমায়ুন আহমেদ-জাফর ইকবালে গিয়ে ঠেকেছিল। বাসায় বই-পড়ার প্রচলন ছিল। মায়ের বই সংগ্রহের একটা বড় অংশজুড়ে ছিল ওপার বাংলার লেখকদের বই। আর ভাইয়া কিনত সমসাময়িক লেখক হুমায়ুন আহমেদ, মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, শাহরিয়ার কবির—এনাদের লেখা বই। মনে পড়ে বইমেলা থেকে এত বই কেনা হত যে বছরের বাকি অর্ধেকটা সেই বই পড়ে চলে যেত। তারপর চলত এর-ওর থে