[justify]কানাডায় সামারটা হুটহাট, আর তারচেয়েও হুটহাট করে শুরু করলাম আমি। উইন্টার টু সেশানের শেষ পরীক্ষা ছিল ছাব্বিশে এপ্রিল, আর আমার দেশে যাওয়ার টিকেটও ছিল ওইদিন রাতেই। পরীক্ষার আগে তাই পড়াশোনা গোছানোর চেয়ে ব্যাগ গোছানোর তারা ছিল বেশী, পরীক্ষা থেকে এসে গোসল করেই ছুটতে হবে এয়ারপোর্টে। তো যাই হোক দেশে যাওয়ার গল্প নাহয় অন্যদিন করা যাবে। দেশ থেকে ফিরে এসে কি করলাম আজকে নাহয় সেই গল্প করা যাক।
গিরিরাজ হিমালয়ের অনতিক্রম্য অমোঘ আকর্ষণে প্রতি বছর লাখো লাখো মানুষ ছুটে আসে তার অনন্যসাধারণ সৌন্দর্য উপভোগের জন্য, কেউবা পর্বতমালার সুউচ্চ শৃঙ্গগুলো আরোহণের জন্য, আত্নার শুদ্ধিতার জন্য, আবার কেউ বা এর অসাধারন জীববৈচিত্রের টানে।
প্রথম পর্বের লিংক [এখানে]
পৃথিবী মত্ত নয়,পৃথিবী নিমজ্জিত–ভালোবাসার সুগন্ধী প্লাবনে।
পালাবার পথ সবখানেই থাকে।
অনুভূতির মিছিল হামলে পড়ে ক্রমশ নুয়ে পড়া সুড়ঙ্গের জালে।
অভিজ্ঞ সোনালি পাখি তীক্ষ্ণ চোখে খোঁজে অচেনা আঁধার বৃক্ষ।
কখনো ফোটেনি তাতে অধীরতম ফুল ।
ভালোবাসা ছাড়েনা একজোড়া ডানা বসিয়ে দেয় মানুষের ঘাড়ে ।
আলো এবং ফুল সংক্রান্ত স্থবিরতায় আক্রান্ত মানুষকে পৌঁছে দেয়
কোন না কোন সুড়ঙ্গের প্রবেশদ্বারে।
তুকমুবিল
…
বাংলায় ঔপনিবেশিক আমলে নির্মিত ধর্মনিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান ও ভবনগুলোর মধ্যে ঢাকার ফরাশগঞ্জে বুড়িগঙ্গার তীরে অবস্থিত লালকুঠি (Lalkuthi) হিসেবে পরিচিত নর্থব্রুক হল (Northbruck Hall) অন্যতম। ভারতের তৎকালীন ভাইসরয় বা গভর্নর জেনারেল লর্ড নর্থব্রুক (১৮৭২-৭৬ খ্রিঃ) ১৮৭৪ সালে এক সফরে ঢাকায় এসেছিলেন। নর্থব্রুকের এই ঢাকা সফরকে স্মরণীয় করে রাখার জন্যে ঢাকার প্রখ্যাত ধনী ব্যক্তি ও জমিদারগণ ‘টাউন হল’ ধাঁচের একটি হল নির্মাণের উদ্যোগ নেন।
৬
মাইকেল ক্রাইটন কেমব্রিজের মেপল এভিনিউতে একটা এ্যাপার্টমেন্টে থাকতেন। স্ত্রীকে তিনি হাই স্কুল থেকেই চিনতেন। তার স্ত্রী ব্র্যান্ডেইস বিশ্ববিদ্যালয়ে চাইল্ড সাইকোলজিতে লেখাপড়া করছিলেন।
তুমি পুষ্পিত-পূজিত পুষ্পাভরণ
তুমি ঈশ্বরের সুন্দরী
কবি বা সন্ন্যাসীর ঘর লাগবে না ভাল তোমার
তাই লিখিত রেখেছি আগেই
কিছু শিশিরের পংক্তি, মুখ ধুয়ে দিতে তোমার
কেননা শিশিরে স্নাত হয়ে পুষ্প ফোটে
সতেজ-শুভ্র হয়ে ওঠে ফুলের সৌন্দর্য
বাতাস আর রোদ, আগেই কথা হয়ে আছে
ঝিরিঝিরি ছায়ার পাতায়
এঁকে দেবে তারা, তোমার মুখের আল্পনা
আর হৃদয়ে এখন আমার তাজা মেহেদির সুগন্ধ
[justify]
চারতলা বাড়ি শহরতলীতে। রতনের চাচার। চাচাত ভাইরা থাকে না। রতন থাকে। দেখাশোনা করে। মাসে মাসে ভাড়া উঠায়। দুপুর হলে পানির পাম্প বন্ধ করে দেয়। আর গালি খায়। ছোটকাল থেকেই খেয়ে আসছে। এর বদলে অবশ্য চাচাত ভাইরা একটা দোকান তুলে দিয়েছে, বাজারে। বিকালের পরে দোকানে থাকে। মাঝে মাঝে সুরাইয়ার কথা মনে করে। ভালোই লাগে। রতন তার গল্প বলতে চায়। তার গল্পতে এমনিতে কোনো আর্থরাজনৈতিক ভ্যালু নাই। সামাজিক অ্যাকশনও নাই। এইটা লেখকের খরাকাটানি।
মেডিকেল সেন্টারের দোতলার বারান্দার কোনাটায় রকের মত জায়গাটাতে বসলেই অনেক দুর পর্যন্ত দেখা যায়। অবশ্য বড় সীমানা প্রাচীরটার কারনে খুব কাছাকাছি কোন কিছু দেখতে পাওয়া না গেলেও দুরের আকাশটা আর ওখানে উড়তে থাকা পাখিদের দেখতে কিন্তু বেশ ভালোই লাগে লুব্ধকের। বেশ দুরে কয়েকটা চার-পাঁচ তলা বিল্ডিং থাকলেও এগুলোর ছাদে কখনই কেউ ওঠেনা বিকেলে। মাঝে মাঝে ভাবতে ভালো লাগে, যদি কোন পরী দাঁড়ায় একটা ছাদে আর ডাক দ