নিকষ কালো আদিম গুহা, পরতে পরতে রহস্য, ইতিহাসের সুলুক সন্ধান, কোন পাথরের স্তরের নিচে কি আছে জানার কোন উপায় নেই, সাঁঝের আঁধারে ডানা মেলে গুহার আশ্রয় থেকে বাহির হয় বাদুড়ের ঝাক, প্রবেশের বিশালাকার মূল প্রবেশ পথটি দেখলে মনে হয় ডাইনোসরদের আস্তানা। হয়ত হবেও বা ! গুহাটি যে ২০ মিলিয়ন বছরের পুরনো!
আকাশে যুবতী চাঁদ
ছলাৎ ছলাৎ ভাসে নগর জীবন!
গহন ঘুমের ঘোরে বিবশ শরীর
পরীর মত ভেসে যায় জোৎস্না ধারায়;
আর বাস্তবতা স্বপ্নে মিলায়।
- sohailchowdhury
পত্রমুকুট
ত্রিকোণ আকৃতির কচি পাতায় পাতায়
মাথা ভরে আছে গাছটার।
পথের পার্শ্বেই দাঁড়িয়ে আছে
নিরিবিলি
ঝিরিঝিরি ...
বাতাসও যেন সারাক্ষণ
এক অনুষঙ্গ দিতে চায় তাকে।
আমি ভেবেছি বহুকাল এই মহান শিল্প
কী করে চুরি যায় ? আর
কাকেই বা- তা মানায় ?
স্বর্ণের মতো ঘোর রোদলাগা মুকুট
শুধু তোমাকেই মানায়। কথায় কথায়
বালিকার নাম বিমলা। এমন বালিকার প্রেমে না পড়াটাই অন্যায়। আর কে না জানে আমি অন্যায় একেবারেই সহ্য করতে পারি না। সুতরাং তার প্রেমে পড়ে গেলাম। পরের ঘটনা বেশ জটিল। সহজ করে বলার চেষ্টা করি।
আজকে ঢাকায় বেশ থেমে থেমে বৃষ্টি হয়েছে। বাসা থেকে নামবার খানিক আগেই ইলেক্ট্রিসিটি চ’লে গেলো। অনেকক্ষণ থেকে অপেক্ষা করছিলাম। লিফট আর চালু হয় না। পরে দশতালার সিঁড়ী ভেঙে নিচে নামতে হ’ল। নিচে বন্ধু’দের কেউ কেউ অপেক্ষা করছিলো। সিঁড়ি দিয়ে নামতে নামতে নিজেকে কেন জানি খুব দুখী দুখী লাগছিলো। বিজলী বাতিবিহীণ সিঁড়িঘরের আবছা আলো, আকাশের কালো মেঘের ছায়া আর আমার মনের অস্থিরতাই বোধকরি এই দুখী ভাবের জন্য দ
আওয়ামী লীগ সরকারের প্রায়োরিটি লিস্ট ধীরে ধীরে পরিষ্কার হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার শেষ, যুদ্ধাপরাধীর বিচারের কাজ শুরুর নমুনা হিসেবে ২/৩ জন আল-বদরকে হাজতে পুরে বিচার প্রক্রিয়াকে কচ্ছপের পিঠে তুলে দেয়া হয়েছে, আর মহা সমারোহে পরিবর্তন এসেছে সংবিধানে। ৭২ এর সংবিধানে ফেরত যাওয়া নিয়ে মাঠ গরম করলেও আওয়ামী লীগের প্রায়োরিটি লিস্টে তত্ত্ব সরকার বাতিলই সম্ভবত এক নাম্বারে ছিলো। বাংলাদেশে আইওয়াশ নির্বাচন দি
সর্বোপরি দায় থেকে যায় -!!
তানিম এহসান
খড়-বিচালি-ঘাসে-গাছে আগুন জ্বলে, আগুন জ্বলে জলের তাপে,
আগুন জ্বলে বাঁশবাগানের মাথার উপর খুব পুরাতন একটা চাঁদে -
কাজলা দিদি একাত্তরে বীরাঙ্গনা খেতাব পরে হারিয়ে গেছে পাথর চাপায়,
সেইনা থেকে কন্যা-জায়া-জননীদের দিন কাটেতো রাত কাটেনা;
ঘুম আসেনা নুর হোসেনের বাবা মায়ের - চরকা কাটে মর্মজ্বালা,
আরো কত ছেলে-মেয়ে পাজর জুড়ে গর্ব নিয়ে ঘুমিয়ে গেছে,
১. ক্লাস ওয়ান। বার্ষিক পরীক্ষা চলছে। সেদিন মনে হয় সাধারণজ্ঞান পরীক্ষা ছিল। আর মাত্র ১০/১৫ মিনিট বাকি। আমার সব প্রশ্নের উত্তর লেখা শেষ, শুধু একটিতে আটকে আছি। বড় হয়ে তুমি কি হতে চাও? আমার ইচ্ছে ইঞ্জিনিয়ার হব। কিন্তু ইঞ্জিনিয়ার বানান ভুলে গেছি।আমার স্বপ্ন ইঞ্জিনিয়ার হওয়া। ডাক্তার বানান পারি, কিন্তু আমি ত ডাক্তার হতে চাইনা। ঘাড়ের রগটা সেই ছোটবেলা থেকেই একটু ত্যাড়া হবার কারনে আমি ডাক্তার লিখতেও নারাজ। বেশ কিছুক্ষন পরে বানান মনে পড়ল আর লিখেও আসলাম। তখন আমার খুশি দেখে কে?
কী শেখালে কাঁকন বালা
অমন করে,
চবিশ বছর পড়ল যেন
জ্বরের ঘোরে!
চোখে আঁধার, শরীর পোড়ে
মন উতালা
কেমন করে শুকনো চরে
ঝড় উঠালা?
…
লালবাগ কেল্লা থেকে উত্তর-পশ্চিমে সামান্য দূরে আতিশখানায় এই সুদৃশ্য খান মহম্মদ মির্ধা মসজিদটির (Khan Muhammad Mirdha Mosque) অবস্থান। মূলত এটি চারদিকে দেয়াল দ্বারা বেষ্টিত একটি আবাসিক মাদ্রাসা-মসজিদ কমপ্লেক্স। কাজী ইবাদুল্লাহর নির্দেশে জনৈক খান মহম্মদ মির্ধা এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। ধারণা করা হয় কাজী ইবাদুল্লাহ ছিলেন ঢাকার প্রধান কাজী। তবে মসজিদটির নির্মাণকাল নিয়ে গবেষক মুনতাসীর মামুনের ‘ঢাকা স্মৃতি বিস্মৃতির নগরী’ গ্রন্থের তথ্যমতে ফররুখসিয়ার যখন ঢাকার উপ শাসনকর্তা তখন ১৭০৬ সালে মসজিদটি নির্মিত হয়। প্রাচীনত্বের দিক থেকে এর অবস্থান সপ্তদশ। বাংলাদেশ এশিয়াটিক সোসাইটি থেকে প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক সমীক্ষামালা-২’ স্থাপত্য শীর্ষক গ্রন্থে এই কমপ্লেক্সটির নির্মাণকাল উল্লেখ করা হয়েছে ১৭০৪-০৫ সাল।