হতবাক জারুল পেয়েছে তৃষিত ঝিনুকের দেখা, সম্প্রদান বাকি -
প্রথমের যথাভাব, দ্বিতীয়ার প্রণতি স্বভাব - উপমায় এলো-কি!
যতটুকু বলা হলো, দ্যোতনা প্রকাশ পেলও সশব্দ অক্ষরে -
তাতে কার কতখানি, হয়ে গেলো জানাজানি, কবিতার হাত ধরে!
গেলো-কি জানা, দু’জনার কোথায় ঠিকানা অথচ দূরত্ব অতিক্রান্ত,
হলোকি খোঁজা- কতদূর জানাবোঝা, খুলেছে নিজস্ব সীমান্ত;
তারপর নীরবতা, বলে গেছে যতকথা, তার বেশি দিয়েছে শ্বাস-
বছর দুই আড়াই আগে এই উপন্যাসটায় হাত দিয়েছিলাম৷ তারপর নানা প্রতিকূল পরিস্থিতির জন্য লেখা বন্ধ হয়ে যায়৷ পাত্রপাত্রীরা আজকাল ঘুমের মধ্যে এসে বকাবকি করেন ওঁদের এরকম মাঝপথে ফেলে রাখায়৷ তাই আবার লিখতে শুরু করলাম৷ সচলদের কাছে একান্ত অনুরোধ দু হাত খুলে সমালোচনা করুন৷ একটুও দ্বিধা করবেন না, পড়ে যা মনে হবে মন্তব্যের ঘরে গিয়ে দমাস দমাস করে লিখে ফেলবেন, হ্যাঁ৷
(এটি একটি খানাপিনা বিষয়ক হালকা পোষ্ট। জ্ঞানীগুনীরা নিজ দায়িত্বে পড়বেন).......আমি পড়তে ভালোবাসি। শুধু তাই না, পড়তে পড়তে ঘুমিয়ে পড়তে আরো বেশী ভালোবাসি। তবে আজকাল সাহিত্য পড়া বাদ দিয়ে নতুন কিছু পড়ছি। পড়ছি না ঠিক, বলা যায় গবেষণা করছি। .........যেসব খাবার খেতে ডাক্তার বারন করেন, যেসব খাবার জিবে সয় কিন্তু রক্তে সয় না, যেসব খাবার ছেলেপিলেরা কচ কচ করে খায়, আর আধবুড়োরা ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে থাকে, সেইসব খাও
১
উচ্চশিক্ষারত বন্ধুদে্র ফোনে বা ম্যাসেঞ্জারে নক করলে, নানা কথার ফাঁকে একটা কথা তারা ঘুরিয়ে শুনিয়ে দেয়, “দোস্ত ল্যাবে আছি/ ল্যাব থেকে ফিরছি/ ল্যাবের দিকে রওয়ানা দিচ্ছি”। হজ্বফেরত পলিটিশিয়ানরা যেমন নামের আগে হাজী লাগিয়ে নেয়, তেমনি তাদের নামের আগে "ল্যাবু" লাগিয়ে দিতে ইচ্ছা করে। একটু হিংসার ছোঁয়া নিশ্চয় পাওয়া যাচ্ছে, কারণ হচ্ছে আমার কোন ল্যাব নেই। আছে একখানা “অফিস”।
[justify]কদিন ধরেই মাথাটা বড্ডো বেশী খারাপ, বেশ কখানা ডেডলাইন ঝুলছে ঘাড়ের উপর। কোনটা রেখে কোনটা করি ভেবে না পাই কূল টাইপ অবস্থা আর কি। কিন্তু এ যাত্রায় আর রক্ষে নাই বোধহয়, যেমন করেই হোক কিছু একটা ধরায়ে দিতে হবে সুপারভাইজারের হাতে। কারণ বেশ কদিন আগে বেশ মোলায়েমভাবেই বলছিলাম যে পার্টটাইম করে ফেলতে চাই। এই শুনে উনারা ও আমাকে যাকে বলে এক্কেবারে ক্যোঁৎ করে ধরে ফেললেন, বললেন যা হয় আগে একটা ড্রাফট জমা দা