ছোট বেলা থেকে শুনে আসছি ভাগ করলে পরিমাণ কমে। এই ভাগ শিখতে ছোট বেলায় আমাদের জান ঝালাপালা হয়ে যায়। আর স্যারদের বেত্রাঘাতের অভিজ্ঞতা কম বেশি সবারই আছে। কিন্ত সাইকোলজি কি আর গনিত মানে??
১##
মুসলিম সমাজে ইব্রাহীম নাম খুব পরিচিত নাম হলেও ভূতের গলির ইব্রাহীমকে পাড়ার দু’একজন লোক ছাড়া কেউ চিনত না, জানত না। এর পেছনে কোনো ষড়যন্ত্রমূলক অভিপ্রায় কারো ছিল না। বস্তুত, ইব্রাহীম নিজেই ওমন ছিল, সাধারণ, খুব সাধারণ।
আমার বড়মামা জীবনে একটি কবিতা লিখতে চেয়েছিলেন। লিখেওছিলেন। মাত্র দুটো লাইন—
ওগো গন্ধ বিধুর ধূপ
তুমি কেন আজি চুপ।।
লিখে দেখাতে চেয়েছিলেন বাংলার রাসমোহন সাহাকে। সাহা স্যার থাততেন সোলায়ম্যান ম্যানসনে। আমাদের ছোটো নদীটির পাড়ে।
"এই সকাল বেলা কোথায় যাও তুমি?" দরজা দিয়ে বের হয়ে যাবার সময় পিছন থেকে জিজ্ঞেস করে রুহান। ঘুম ঘুম চোখে তাকিয়ে আছে দরজার দিকে। তন্বি একবার ঘাড় ঘুরিয়ে ওর দিকে তাকিয়ে কোন কথা না বলে বের হয়ে যায়। কাল রাতের কথা মনে পরে কেমন যেন লাগতে থাকে রুহানের। "তন্বির চোখটা কি ফোলা ফোলা ছিলো?" কথাটা মাথায় আসার সাথে সাথে বিছানা থেকে নেমে দরজার দিকে যেয়ে খুঁজতে থাকে তন্বিকে। কারো পায়ের শব্দ পাওয়া যাচ্ছে সিঁড়ি দিয়ে উপরে
[justify]তিস্তা পানিবন্টন চুক্তি নিয়ে মিডিয়াতে কয়েক ঘন্টার ব্যাবধানে দুই রকম সংবাদ পাওয়া যাচ্ছে। গতকাল (সেপ্টেম্বর ১, ২০১১) প্রথম আলো, বিডিনিউজ২৪, বাংলানিউজ ২৪, ইত্তেফাক সহ আরো অন্যান্ন সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হয় যে ১৫ বছর মেয়াদী অন্তর্বতীকালীন তিস্তা চুক্তি হচ্ছে যাতে ৪৬০ কিউসেক হারে পানির সঞ্চয় রেখে বাকি পানির ৫২ শতাংশ নেবে ভারত, ৪৮ শতাংশ পাবে বাংলাদেশ। তিস্তা চুক্তি নিয়ে বাংলাদেশী সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত এই সংবাদ মূলত কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকার বরাত দিয়ে।এই '৪৬০ কিউসেক পানি সঞ্চয়' এই বিষয়টি ঠিক পরিষ্কার ছিলনা। প্রথমে মনে হয়েছিল যে এই ৪৬০ কিউসেক পানি নদীখাত সংরক্ষণে নির্ধারিত থাকবে, অর্থাৎ এই পরিমান পানি নদীতে সবসময় প্রবাহমান রেখে বাকী পানি ৪৮:৫২ অনুপাতে বন্টন করে নেয়া হবে। কিন্তু পরবর্তীতে আবার মনে হয়েছে এই ৪৬০ কিউসেক প্রবাহমান থকলে 'সঞ্চয়' প্রসংগটি কেন আসবে। ইত্তেফাক অবশ্য কিছুটা পরিষ্কার করেছিল, বলেছিল "এই ৪৬০ কিউসেক প্রবাহমান রেখে।"
ঈদ পরবর্তী অলস সময়ের বিজ্ঞাপন-মুক্ত শুভেচ্ছা
আবাবিল আমাদের ক্লাসের শুদ্ধতম ছেলেগুলোর একটি। আমরা? আমরা তাহলে কী?
[justify]
১.
ঢাকার টিচার্স ট্রেনিং কলেজের ভেতরে সরু একটা রাস্তা আছে। সেই রাস্তার দুই দিকে বড় বড় সব গাছ এবং পাশেই একটা খেলার মাঠ। রাস্তার পাশে চটপটিওয়ালা, ফলবিক্রেতা আর আইসক্রিমওয়ালার হাঁকডাক আছে। মাথার উপর একটা নীল রঙের বড় আকাশও আছে। সকালে আর বিকেলে সেই রাস্তা আর মাঠ সরগরম থাকে। চোখ বুজলেই এই রকম একটা ছবি আমি আজও দেখতে পাই।
চাঁদের খবর নিতে হয় না। চাঁদ এসে নিজেই ঢুকে পড়ে মোবাইলে, ফেসবুকে, ই-মেইলে। ঈদ আসছে টের পাই তাই চাঁদ ওঠার অনেক আগে। তখনও রাস্তায়। আকাশটা যথেষ্ট ফরসা, তবু আজান শোনা যায়। ফোনে মেসেজ টোন শুনি, রিং টোন নেই। এই যে ইফতার হলো, রাস্তায় পড়ে আছি, তবু ফোনটা বাজে না। বাজবে না। আর বাজবে না। কখনই বাজবে না। সে তুমি রাত তিনটাতেই বাড়ি আসো, ইফতার পেরিয়ে যাক, তবু ফোন বাজবে না সেই পুরনো নাম্বার থেকে। এই হলো নিয়ম, এভাব
“When I die, Dublin will be written in my heart.”James Joyce