Archive - 2011

November 19th

টিপাইমুখ বাঁধঃ সাম্প্রতিক পরিস্থিতি

সচল জাহিদ এর ছবি
লিখেছেন সচল জাহিদ (তারিখ: শনি, ১৯/১১/২০১১ - ৪:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]প্রায় ২ বছরের শীতনিদ্রার পর আবারো আলোচনার টেবিলে টিপাইমুখ বাঁধ। ২০০৯ সাল ছিল টিপাইমুখ বাঁধ নিয়ে আলোচনার বছর। সেই সময়ের সংবাদ মাধ্যমে লেখালেখি, ভিডিও, আর প্রতিবেদনের ছড়াছড়ি দেখতে পাবেন। ১৯৫৪ সালে যে পরিকল্পনার শুরু, ১৯৭৪ সালে তার বাস্তবায়নের স্থান নির্ধারণ, আর ২০০৯-এর দিকে এসে তার নির্মাণ কাজ শুরুর কথা ছিল। আমাদের সংসদীয় কমিটি ভারত সফরে থেকে ফিরে এসে সে সময় মন্তব্য করেছিলেন,


হারিয়ে যাওয়া জিনিসগুলো

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: শনি, ১৯/১১/২০১১ - ১২:৩৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
আমার খুব বেশি খেলনা ছিল না। একটা কমলাটে রঙের ফুটবল ছিল। যেটাতে জোরে কিক করলে পা-টনটন করতো। পাম্প করার পরে বড়জোর একদিন সেটা শক্তপোক্ত থাকতো। কিন্তু সেই বলটা আমার দারুণ প্রিয় ছিল। বাসার উঠানে সেটা নিয়ে দৌড়ালে নিজেকে মাঝে মাঝে পেলের মতো মনে হতো। মনে হতো আমি যেন অলৌকিক স্টেডিয়ামে নামজাদা এক খেলোয়াড়। শৈশবের আর অন্যসব জিনিসের মতো সেই বলটাও হারিয়ে গেছে কোথায় যেন।


আজব সব জীবগুলি-৪

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৮/১১/২০১১ - ১১:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকের প্রানীটি দেখতে বাদামী রঙের, তুলনামূলকভাবে ছোট-খাট, নিশাচর এবং স্তন্যপায়ী। এই প্রানীটি সবার কাছেই বেশ পরিচিত। প্রানীজগতে এর সুখ্যাতি রয়েছে 'সিভিল ইঞ্জিনিয়ার' হিসাবে। এটি আর কেউ নয়, স্বয়ং বীভার মহাশয়। কানাডা ও উত্তর আমেরিকায় এদের বাস। এক সময় সারা পৃথিবীতেই এদের ইঞ্জিনিয়ারগিরির প্রমান পাওয়া যেত, কিন্তু চামড়ালোভী কিছু মানুষের নিধনযজ্

পাদটীকা


ধারাবাহিক উপন্যাসঃ প্রসাধনী আয়না

জহিরুল ইসলাম নাদিম এর ছবি
লিখেছেন জহিরুল ইসলাম নাদিম [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৮/১১/২০১১ - ১০:৩৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগের পর্ব
পর্ব ৪

সেই ছোট্ট ঘরটায় অর্ণবের জন্য বিছানা পাতা হয়েছিল। সেটায় শুয়ে একটা কিশোর থ্রিলার-এ ডুবে গেল ও। বিপদে পড়েছে কিশোর, মুসা আর রবিন। প্রাণপণে দৌড়াচ্ছে ওরা গুহামুখ দিয়ে। ঘুটঘুট্টি অন্ধকার দশদিকে। হঠাৎ কিসের সাথে বাঁ পাটা বেধে গেল কিশোরের। তাল না রাখতে না পেরে হুড়মুড়িয়ে পড়ল সে সামনে। আঁতকে উঠল কিশোর ভীষণভাবে। এই বুঝি বিশাল ভক্সওয়াগনটা উঠে পড়ল ওর পিঠে!


বাবার সাথে যাওয়া...

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: শুক্র, ১৮/১১/২০১১ - ৭:১৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

'এইভাবে সবকিছু একদিন গল্প হয়ে যায়।
জামার পকেটে একটা ফিতে, ফিতেয় চুলের গন্ধ,
যে গন্ধে অনেক দুঃখ, যে দুঃখে অনেক ভালবাসা, যে ভালবাসায় অনেক ছেলেবেলা...'
#কালো বরফ : মাহমুদুল হক
___________________________________________________________


November 18th

উপপদ্য

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৮/১১/২০১১ - ৮:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উপপদ্য হলো হাবীব কাইউমের অলসমস্তিষ্কপ্রসূত ছড়া। উপ+পদ্য।

পূর্বে যাহা সের কিনিতাম
এখন কিনি পোয়া;
পূর্বে যাহা পান করিতাম
এখন শুঁকি ধোঁয়া।

হাবীব কাইউম


মেঘ, তুমি কোথায়?

তুলিরেখা এর ছবি
লিখেছেন তুলিরেখা (তারিখ: শুক্র, ১৮/১১/২০১১ - ৭:২১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ওর নাম ছিলো মেঘ। প্রথম যখন ওকে দেখলাম, তখনই চমকে উঠেছিলাম, চমকে উঠেছিলো ভিতর বাহির। যেন অশেষ গল্পমালা ঘূর্ণিজলের মতন ঘুরছে ওর চারপাশে, অজস্র রঙ ঝলমল করছে সেই স্রোতে। ওর জীবনের স্রোত যেন দেশকালের গন্ডী ছাড়িয়ে কোথা থেকে কোথায় চলে গেছে, রাঙামাটির দেশের শালমঞ্জরী পার হয়ে কবে যেন ছুটতে ছুটতে চলে গেছে বুড়ী ওকগাছের কাছে, যে গাছ ওকে স্বপ্নের অর্থ বলে দিতো সেই কোন ভুলে যাওয়া যুগে। ঐ বুড়ী গাছই তো ওকে বলেছিল


মূক চৈতন্যের কথকতা (৪)

মণিকা রশিদ এর ছবি
লিখেছেন মণিকা রশিদ (তারিখ: শুক্র, ১৮/১১/২০১১ - ৬:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১।
আমি তো পথের মাঝে রথের শেকড় দেখি
বড় বেশি আগে থেকে ভেঙে আছে চাকা
বড় বেশি আগে থেকে স্রোত মুখস্থ বলে
জোয়ার ভাটাতে খুব অমিল দেখিনা
আসে যায় একই জল এক বিষখালি
কার বাড়ি কার খড়
কে রেখেছে নিরুদ্দেশ গ্রামটির নাম
বয়স তো তাতে কিছু যোগ করে না!

২।
খুলিনা পুরান পৃষ্ঠা
পুরান কথার ভাঁজে আটকে গেছে
সামাজিক তত্ত্বহীন পতংগ হৃদয়।

৩।
আগুন নিভেছে বলেই স্ফুলিংগ ভুলে যাওয়া যায়?

৪।


আমার কিছু ভাবনা, প্রসঙ্গঃ জাগো, শিক্ষামাধ্যম ও মুহম্মদ জাফর ইকবাল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৭/১১/২০১১ - ১০:৫০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

জাগো প্রসঙ্গঃ


নীরবতা পাঠ - দুই

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৭/১১/২০১১ - ১০:১৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গোপনীয়তা ধরে রাখতে পারে কতজন, কতজন থেকে যেতে পারে গোপনীয়তার কাছে গোপনীয়! গোপন থেকে দেখেছি মানুষের আড়ম্বর বড় বেশি!

প্রতিষ্ঠা নয়, প্রশান্তি চাই, চাই জীবনের আস্বাদ প্রতিটি মুহূর্তে। সাধারণ মানুষ দেখেছি শুধুমাত্র চোখে খিদে নিয়ে খায়না কখনো একনলা ভাত। বেঁচে থাকা হোক মনের তাগিদে প্রশস্ত জীবন কাটানো।