[justify]নিওলিবারেল (নয়া উদারতন্ত্র) ধারণার প্রবর্তন হয় ১৯৩০ সালের দিকে। জার্মান অর্থনীতিবিদদের একটা ক্ষুদ্র গোষ্ঠী এই ধারণা প্রথম চালু করেন। এরা যুক্ত ছিলেন ‘ফয়েরবাগ স্কুল’-এর সাথে। আর নিওলিবারেলিজম শব্দটি প্রথম চালু করেন লুইস রোগেয়ার। এই তত্ত্বে প্রাচীন লিবারেলিজম মতবাদকে কিছুটা ঢেলে সাজিয়ে নতুন একটা চেহারা দেয়ার চেষ্টা করা হয়। রিকার্ডোর মুক্ত বাজার অর্থনীতি তাঁর সময়ে ভালো প্রচারণা না পেলেও স
প্রস্ফুটিত ফুলের মতোন কথারও বিভিন্ন রং আছে
কখনও গোলাপী, কখনও জবাকুসুম, কখনও হাসনাহেনা
নিখাদ ভালোবাসায় ফুটে থাকে ফুল হৃদয়ের আঙিনায়
ফুরফুরে মৌ সহসা খুলে দেয় মনের জানালা।
চুপিচুপি এসে যেদিন হঠাৎ বললে- ভালোবাসি তোমায়
বুকের বাগান ভরে গেলো সুবাসিত ফুলে ফুলে
সুনীল আকাশ মেলে দিলো উদার দিগন্ত
আরেকটি বিকেলের অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে রইলো
ধূপছায়া অহংকার আমার সময়।
সন্ধ্যার মুখে মুখে পৃথিবী যখন ঘুমানোর আয়োজন করছিল তখন দূর থেকে হন হন করে বুড়া মঙ্গল মিয়াকে এগিয়ে আসতে দেখা গেল। মঙ্গলকে দেখে পৃথিবীর মনে অমঙ্গল আশংকা দানা বেঁধে উঠলো। এরকম বিনা নোটিশে কখনো আসে না সে। লালমুখোকে তার খুব হিংসা। ঝুট ঝামেলা থেকে বহুদূরে ব্যাটা কোটি কোটি বছর ধরে নাকে কার্বন ডাই অক্সাইড দিয়ে আয়েশ করে ঘুমিয়ে যাচ্ছে। যখন ইচ্ছে ঘুমোয়, যখন ইচ্ছে জাগে। বিরক্ত করার কেউ নেই। দুটো বেঢপ চাঁদ আছে,
সম্প্রতি শওকত আলী খান হীরণ নামে এক আদম বিয়ের আসরেই যৌতুক আদায়ের জন্য চাপাচাপি করতে গিয়ে ফিরতি স্ট্রোকে সদ্য পরিণীতা স্ত্রীর কাছ থেকে তালাক খেয়ে বাড়ি ফিরে গেছে। শুনলাম, এই ব্যাটা প্রথম আলোর বন্ধুসভার কেষ্টুবিষ্টু, ডিজিটাল পটুয়াখালির প্রণেতা (মানে সাথে ল্যাপটপ আছে আর কি), স্থানীয় প্রাইমারি স্কুলের প্রধান শিক্ষক। শিক্ষকতার পাশাপাশি সমাজের অ্যানালগ ও ডিজিটাল দুই ধরনের উন্নয়নের সাথে জড়িত ব্যক্তিটি বিয়ের মঞ্চ থেকে পেছন তুলতে না তুলতেই একটা মোটর সাইকেল, একটা ফ্রিজ আর একটা টেলিভিশনের জন্য এত বেয়াকুল হলেন কেন, কে জানে! কিন্তু তার কপালে বিশদ আলেখ্যি লিখিত, সেটা মোটামুটি স্পষ্ট। শিক্ষা-সংশ্লিষ্ট দু'টি মন্ত্রকের মন্ত্রীদের কাছ থেকেই এ ব্যাপারে বিভাগীয় ইসকুরু টাইটের আভাস এসেছে।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
প্যাগোডা ট্রি ওরফে টাকার গাছের কাহিনী
----------------------------------------------
গ্রেগরি চুখারয়ের রূপোলী ফিতের অমর কাব্যগাথা ব্যালাড অফ এ সোলজার কে অনেকেই বিশ্বের সর্বকালের সেরা তিনটি চলচ্চিত্রের (অন্য দুটি সিটিজেন কেইন ও বার্থ অফ এ ন্যাশন) একটি বলে অভিহিত করে থাকেন। চলচ্চিত্রবোদ্ধা এবং বিশ্বের আপামর মানুষের কাছে এর সমান আকাশচুম্বি জনপ্রিয়তা। অথচ এটি ছিল সিনেমাটির মুখ্য দুই চরিত্র সৈনিক আলিওশা ও কিশোরী সুরার চরিত্রে অভিনয়কারী ভ্লাদিমির ইভাসোভ ও ঝানা প্রোখোরেঙ্কোর অভিনয় জীব
পথেই আমার পথ হারিয়ে
চালচুলোহীন ছন্নছাড়া ঘুরছি ভীষণ
ঘুমের ভিতর কিংবা বাইরে আঁধার কেবল--
মেয়ে কি তুই আমার ধ্রুবতারা হবি?
তোর নিশানায় অমরাবতীর পথে যেতাম!!
'দোস্ত, সুস্মিতার নাম্বার দে তো'- তৌহিদ বলে।
'কি রে, তোর না রাত্রি আছে, ওইটার কি হবে?' সিগারেটের ছাই ফেলতে ফেলতে হাসিব জিজ্ঞেস করল।
'ধুর, বেশীদিন কিছু ভাল্লাগে না।'- তৌহিদের উত্তর।
অনেকদিন আরাম করে বসে কোন বই পড়া হয় নাই। উচ্চশিক্ষালাভের ধ্যানমগ্নতার ভান ধরে কতদিন যে গল্পের বই পড়ি না।খটোমট পেপার পড়েই দিন কাবার হইতেছিল। উচ্চশিক্ষার খেতা পুড়ি বলে ইস্তফা দিয়ে ভাবলাম এইবার আরাম করে অনেক গল্পের বই পড়তে পারব। দেশ থেকে বইও নিয়ে এসেছি অনেক গুলা। শুরু করলাম সঞ্জীবের লোটাকম্বল। এক পাতা পড়ে ঘুম আসে, পরেরদিন ভুলে যাই কতটুকু পড়ছিলাম। আবার আগের পাতা থেকে শুরু করি। আগের দিনের চে এক প্যারাগ্রাফ আগায় আবার ঘুম আসে। এমন করে করে ৩ মাসে ১০ পাতা আগাতে পেরেছি।
ভাবলাম সমস্যা বুঝি বই পড়ার পরিবেশে। আগে কি ভাবে বই পড়তাম? বিছনায় শুয়ে? চেয়ার টেবিলে বসে? দাঁড়িয়ে? উপলব্ধি হইল সবখানে সব ভাবেই বই পড়তাম। কত আজব জায়গায় আজব ভঙ্গিতে বই পড়েছি ভেবে হাসি পেল। উদাহারন দেই
‘যা কিছুই বলতে চাই
আমারই শব্দে বিনাশ
আমারই শব্দে’ (ইরশাদ কামিল)
শব্দ আর অভিপ্রায়ের মধ্যে আদি দ্বন্দ্বের নিষ্পত্তি হলে, সেটা হতেই হয় কোনো একদিন, দুর্বহ বোঝার মতো চেপে থাকে কোনো কোনো উচ্চারণ। কোনো কোনো শব্দ ফেরানো যায় না আর। কোন শব্দই বা যায়!