তিনি মরিয়াছেন। তিনি মরিয়া বহু মানুষের উপকার করিয়া গেছেন আপাতত। জীবিত অবস্থায় উনার আস্ফালনে মহারাষ্ট্র রাজ্যটির রাজপাঠ এর স্বঘোষিত দন্ড উনার হস্তেই ছিল। নামকরণের মাহাত্ম মাথায় নিয়া তিনি বালের প্রতীক হইয়া উঠিয়াছিলেন
হঠাৎ করে আম্মুর মনে হল যে সে তার অতি দুরন্ত দুই মেয়ের পেছনে ছুটোছুটি আর চিৎকার চেঁচামেচি করতে করতে চোখে কম দেখতে শুরু করেছে, আর সেই সাথে ভীষণ মাথা ব্যথা! আমরা দুষ্টু ছিলাম দেখেই সব কিছুর দায় আমাদের মাথার উপর পরত। আমাদের একা রেখে তো আর কোথাও যাবার উপায় তখন আব্বু আম্মুর ছিল না!
রিচার্ড ডকিন্স এর একটি সাক্ষাৎকার
ফ্রাঙ্ক মিয়েল
অনুবাদঃ কোয়েল দাশ এবং খান তানজীদ ওসমান
প্রথম পর্ব
অনুবাদের ভূমিকাঃ
ঈশ্বর তুমি মানুষ চেন নি, চিনেছ ধর্ম, রাষ্ট্র?
ঈশ্বর তুমি ক্ষমতার দাস, ঈশ্বর তুমি শ্রেষ্ঠ?
ঈশ্বর তুমি মসজিদে বাঁচ, বাঁচ মন্দিরে, গির্জায়?
ঈশ্বর তুমি বুলেটের সাথে, তলোয়ারে আর ক্ষমতায়?
ঈশ্বর তুমি নেমে এসে দেখ, কাঁদছে মানুষ রামুতে,
ঈশ্বর আছ? নাকি আজও তুমি সামিল সংখ্যাগুরুতে?
ঈশ্বর তুমি মনে করে দেখ, চারিদিকে সব লড়াইয়ে,
জিতেছে রাষ্ট্র, ধর্ম বা জাতি, হেরেছে মানুষ -