গত কিছুদিন ধরে জামায়েতে ইসলামী এবং ইসলামী ছাত্র শিবির সারাদেশে যে সহিংসতা-তান্ডব চালিয়েছে তার সচিত্র খবরগুলো দেখে আমি ব্যক্তিগতভাবে খুশি।
কখনও কখনও তেতলা একটা মাটির বাড়ি স্বপ্নে দেখি আমি;
সেই বাড়িটা, ক্লাস ফোরের বার্ষিক পরীক্ষা দেয়ার পর যেটি ছেড়ে শহরে চলে এসেছিলাম।
বাড়িটার ভেতর থেকে কে যেন আমায় ডেকে বলে
‘ আয় বাপি, আয়, মাটির দেরাজের ভেতর লুকিয়ে রেখেছিলি যে পাঁচ পয়সাটা,
সেটা নিয়ে যাবি আয় ’
মাঝে মাঝে শহরের বহুদূরে মেঠোপথ আর ধানক্ষেতে ঘেরা শান্ত একটা গ্রাম স্বপ্নে আসে আমার।
“সত্যি আসবে?!”
“আসবে!”
“সত্যি সত্যি আসবে?”
“সত্যি সত্যি আসবে!”
“ও চিনবে কেমন করে?!”
“চিনিয়ে দিতে হবে!”
“তাহলেই হবে?!”
“তাহলেই হবে!”
বর্ণ’র বড্ড অবাক লাগে। নানা’র দিকে বড় বড় চোখ তুলে তাকিয়ে থাকে ও। কাঁচাপাকা লম্বা দাঁড়ি, মাথায় অল্প কটা চুল, চোখে খয়েরি ফ্রেমের চশমা, চশমার কাঁচে ওকে দেখা যাচ্ছে আবছা- আর নানার স্বচ্ছ চোখের তারা, নানা তাকিয়ে ওর দিকেই, মুখে এগাল ওগাল হাসি।
মন খারাপ হতে ঠিক কোন কারণ লাগেনা। কখনো কখনো এমনিই মন খারাপ হয়ে যায়। কোন দৃশ্য যখন ভ্রমান্ধ দৃশ্য হয়ে বায়স্কোপে ফুটে উঠে ঠিক সুপান্থ দার গল্পগুলির মতো তখন একটা উদ্ভ্রান্ত সম্ভাষণ সৃষ্টি হয়। বেশ কিছুদিন ধরে ডুবে আছি সেই গল্পগুলিকে নিয়েই। একটু একটু করে জমা করা বিশ্বাস কিংবা বোধ যখন হঠাত ছাই হয়ে যায় তখন কষ্ট হয়না, কারণ কষ্ট শব্দটা সেই অনুভূতির কাছে ফিকে পড়ে যায়। কেমন জানি একটা হতাশা; এই হতাশা জিনিষটা
গুপীর কথা
কলকাতার রাস্তা ছাড়ালেই চারিদিকটা কেমন যেন অন্যরকম হয়ে যায়। আকাশটা বেশ পরিষ্কার লাগে, হাওয়াটা বেশ ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা লাগে। মনের জট ছেড়ে যায়, ভয়ডর কেটে যায়। কেমন যেন গলা খুলে গাইতে ইচ্ছে করে, ‘হারে রে রে রে রে, আমায় ছেড়ে দে রে দে রে’।যেই
জাকার্তায় স্বপ্নে বিভোর এক ভ্রমণ শেষ হলো। ১৮ অক্টোবর সকালে এসেছি। ১০ দিনের ভ্রমণ। খুব একটা কম সময়ও নয়। এর মধ্যে বালি আর লম্বকও যাবো। জাকার্তা শহরের আবহাওয়া অনেকটা ঢাকার মতোই। তাপমাত্রা ৩২ ডিগ্রী। স্থানীয় সময় সকাল আটটা চল্লিশে আমাদের বহনকারী সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন্সের বিশাল বিমানটি জাকার্তার সুকর্ণ-হাত্তা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করলো। বন্ধু মামুনুর রশীদকে সাথে নিয়ে প্লেন থেকে নেমে এলাম। ঝলমলে রোদ
বুয়েটের একজন শিক্ষার্থী হিসাবে বুয়েটের সাম্প্রতিক আন্দোলনে বুয়েটের মর্যাদা রক্ষায় সবার একাত্মতা দেখে খুবই মুগ্ধ হয়েছিলাম। দলমত নির্বিশেষে কেমন করে সবাই একসাথে দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিলেন, সেটা দেখে গর্বিত হয়েছিলাম।
এক জীবনানন্দকে নিয়েই জীবন পার করে দেয়া যায়। অন্যভাবে বলতে গেলে - জীবন নষ্ট করে দেয়া যায়। ছত্রে ছত্রে বিস্ময় ছড়িয়ে রাখেন এই কবি ---কথাগুলো লেখক আহমাদ মোস্তফা কামালের।
তিনি অনেক দূর থেকে প্রচণ্ড ব্যস্ততার মাঝেও জীবনানন্দের কবিতার সাথের ছবিগুলো নিয়ে ব্যপক উৎসাহ দেন সবসময়। এই পোস্টটি তার জন্য- আপনার উৎসাহের জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ সুপ্রিয় কামাল ভাই।