সব কিছুর একটা প্রপার টাইম থাকে। কথাটা বাবা খুব বেশি বলতো। আমি শুনতাম। এখনো শুনি। কিন্তু জীবনে খুব বেশিবার এই উপলব্ধি কাজে লাগাতে পারি নাই।
আজকের এই লেখাটি একটি নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করার লেখা; দীর্ঘ ১৩/১৪ বছর ধরে টিভিতে কাজ করার ফলে, বিশেষত ইংলন্ডে টানা প্রায় ১০ বছর কাজ করার সময় অগুনতি মানুষের কাছ থেকে সাহায্য পেয়েছি পুরো ইয়োরোপ জুড়ে। তাদের সকলের কাছে, যারা দিনের পর দিন আমাকে মতামত জানিয়ে সাহায্য করেছেন, যারা অন্তত একদিন হলেও আমার যে কোন অনুষ্ঠান দেখেছেন, আমার সহকর্মিরা যারা অক্লান্ত পরিশ্রম করে পর্দার আড়ালে থেকে আমাকে পরিচিত মুখ ক
ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইমস স্ট্র্যাটেজি ফোরাম (আইসিএসএফ) এর পক্ষ থেকে আমরা গভীর দুঃখ এবং ক্ষোভের সাথে লক্ষ্য করছি যে একাত্তরের স্বাধীনতা বিরোধী জামাত শিবির চক্রটি যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়াকে বানচাল করার একটি ধারাবাহিক ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের নিরাপত্তা এবং গোপনীয়তা অপরাধমূলকভাবে লঙ্ঘন করে কিছু ব্যক্তিগত কথপোকথন এবং ইমেইল হ্যাকিং করে এবং তা বিভিন্নভাবে বিকৃত করে দেশী বিদেশী সংবাদ মাধ্যমে ছড়াতে শুরু করেছে। নিজেদের অপরাধ আড়াল করতে এবং বিচার প্রক্রিয়াকে স্থায়ী ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ করতে চিহ্নিত এই চক্রটি নানান রকম বিভ্রান্তি ছড়িয়ে দিচ্ছে। আমরা খুবই উদ্বেগের সাথে লক্ষ্য করছি যে এই বিভ্রান্তি প্রগতিশীল সংগঠনগুলির ভেতরেও ধীরে ধীরে তারা ছড়িয়ে দিতে সক্ষম হচ্ছে। পারষ্পরিক অবিশ্বাস এবং ভিত্তিহীন কাদা ছোঁড়াছুড়ির এই পরিবেশের সম্ভাব্য ফলাফল হিসেবে আমরা দেখতে পাচ্ছি - অবশ্যম্ভাবীভাবে এই ঘটনার মূল সুবিধাভোগী (beneficiary) এবং আসল অপরাধীর (অর্থাৎ স্বাধীনতাবিরোধী জামাত শিবির চক্রের) ওপর থেকে সবার মনযোগ সরে যাচ্ছে, যা তাদের এই গুরু অপরাধের দায়ভার থেকে পার পেয়ে যাওয়ার পথ উম্মোচিত করছে; হ্যাকিং ঘটনার প্রকৃত তদন্ত তার সঠিক দিকনির্দেশনা হারানোর সম্ভাবনা সৃষ্টি হচ্ছে; স্বাধীনতার পক্ষের সক্রিয় সংগঠনগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সন্দেহ এবং অবিশ্বাসের বীজ বপনের মাধ্যমে স্থায়ী বিভেদ সৃষ্টির পরিবেশ তৈরী হচ্ছে যা মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের বৃহত্তর আন্দোলনেরই ক্ষতি করতে পারে।
একটা ঘটনার বিশ্লেষণ বিভিন্নভাবে করা সম্ভব। একবার স্বাস্থ্যগবেষণার খুঁটিনাটি বিষয়ক একটা সেমিনার শেষে আমাদের এক সহপাঠিনীর মন্তব্য: “কী অসাধারণ রমণী! কী সুন্দর তাঁর উপস্থাপনা!
[justify]জন গ্রিশামের দ্য ফার্ম পড়ছি। বহুদিন পরে থ্রিলার পড়া। টানটান উত্তেজনার বই। একবার ধরলে ওঠা যায় না।