(এক)
শিমুল গাছের গল্প, অন্ধ সাপের গল্প
প্রাচীন নীতিশাস্ত্র
.
প্রাচীন সংস্কৃত সাহিত্যে ‘নীতিশাস্ত্রম’ নামে একটি বিভাগ স্বীকার করা হয়। যার বাংলা অর্থ দাঁড়ায়- নীতিশাস্ত্র। নামের মধ্যেই যেহেতু শাস্ত্র কথাটি যুক্ত রয়েছে, তার উপর আবার সংস্কৃত ভাষা, তাই ধারণা হয় নিশ্চয়ই এতে মারাত্মক সব জটিল তত্ত্বের সমাহারে ভয়ঙ্কর সব শাস্ত্রীয় কপচানিই থাকবে। এবং যার ফলে, এ বিষয়ে বিরাট পাণ্ডিত্য ধারণ করা না-গেলে এই শাস্ত্র উপভোগের শুরুতেই সহজ-সরল সাধারণ পাঠক-মনে প্রথম যে ইচ্ছেটাই গজিয়ে ওঠা স্বাভাবিক, তা হলো- থাক্ বাবা! এ রাস্তায় এগোনোর চাইতে পাথর চিবানোও বুঝি সহজ কর্ম ! ভাগ্যিস এগুলো আসলে সে জাতীয় ভয়ঙ্কর কিছু নয়। এবং এগুলো যে মোটেও রসকষহীন কিছু নয়, বরং অধিকাংশই মনোগ্রাহী কাব্যধর্মী রচনা, এর উদ্দেশ্য থেকেই তা স্পষ্ট হয়ে যায়। কারণ, এর উদ্দেশ্য হলো আকর্ষণীয় উপায়ে কিছু সদুপদেশ বিতরণ বা কাঙ্ক্ষিত কিছু নীতির প্রচার।
ইংল্যান্ডে বছর তিনেকের মত ছিলাম, প্রথম ওদের খাবার খেতে খুব কষ্ট হয়ে যেত। অবশ্য আস্তে আস্তে ভালই মানিয়ে নিয়েছিলাম।
চলুন আজকে ইংলিশ খাবার দাবার সম্পর্কে জেনে আসি।
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
মুসলমান খণ্ড—২
------------------
হযরত মোহাম্মদের জন্মদিন উপলক্ষ্যে রবীন্দ্রনাথ বাণী পাঠিয়েছিলেন স্যার আব্দুল্লাহ সোহরাওয়ার্দিকে। ১৯৩৪ সালের ২৫ জুন অই বাণীটি হযরত মোহম্মদের জন্মদিনে আকাশবাণীতে প্রচারিত হয়েছিল। রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন—
ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ কর্তৃক নির্বিচারে বাংলাদেশি মানুষ নিগৃহিত হবার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশীদের ভেতর এখন ভারত বিরোধী মনোভাব তুঙ্গে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১ মার্চ পালিত হলো ভারত বনধ্। আসছে ১৫ মার্চ আবারও ভারতীয় পণ্য বর্জনের ডাক দেয়া হয়েছে।
[justify]রিকশা ছাড়া ঢাকা আমি কল্পনা করতে পারি না। দুদিন পরপর ঢাকার যানজট নিরসনে এখানে ওখানে রিকশা চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। তখন আমি বিপদে পড়ি। বাসের দরজায় পা ঠেকানোর জায়গাটুকুও না পেয়ে দীর্ঘপথ যখন হেঁটে চলি, পাশ দিয়ে শাঁই শাঁই করে ছুটে চলা গাড়িগুলো তাদের ফাঁকা সিটে ঠাঁই দেয় না আমাকে। সিএনজিওয়ালা ঢাকার নব্য নবাব। পায়ের উপর পা তুলে গলাকাটা দাম হাঁকতে ওস্তাদ। পকেটে কড়ি থাকলেও নবাবদের মর্জিমাফিক গ
মেডিকেলের মর্গে সামনে ভীড় লেগে থাকাটা অস্বাভাবিক কিছু নয়। মর্গ মানেই প্রতিদিন দু'-চারটা অ্যাকসিডেন্ট, দুটা খুন, একটা আত্মহত্যার হ্যাপা সামলান। তাও এটা মফস্বলের মর্গ, ঢাকা শহর হলে যে কি হত, খোদাই মালুম। প্রতিদিনই এখানে লাশ আসে, প্রতিদিনই চলে যায়। মানুষের আর্তনাদের শব্দ আর কাকের কর্কশ ডাকে হাসপাতালের এই দিকটা মাতিয়ে রাখে।