ফরিয়াদ
কামরুজ্জামান
কেউ বলি আল্লাহ,
কেউ বলি ভগবান
কেউ বলি স্রষ্টা,
তুমিই প্রভু মহান।
তোমার দরবারে ফরিয়াদ,
হাজার শোষিতের আর্তনাদ।
ভেঙ্গে দাও সিংহাসন
কেড়ে নাও শাষন-শোষণ,
অনিয়ম, লোভী আগ্রাসন
ভেঙ্গে দাও জালিমের হাত।
তুমি সর্বত্র বিরাজমান
তুমি ধরিত্রের শক্তিমান,
তুমি গড়ো, আবার ভাংগো
তুমি বিপদে করো আছান।
তুমি সাগর শুকিয়ে দাও
পাহাড় ভেঙ্গে সমতল বানাও।
ফরিয়াদ
[justify][“আমার লেখাগুলো আমার পড়ার টেবিলের ভাঙ্গা টেবিল ল্যাম্প, বিভিন্ন ভাষার গল্পের বই, এসট্রেতে রাখা আধ খাওয়া সিগারেট, কিংবা দুইদিন আগে খেয়ে রাখা না ধোয়া কফি মগের মতই অগোছালো! যারা প্রচণ্ড গোছানো লেখা পড়ে অভ্যস্ত আমি জানি এই জাতীয় হাবিজাবি লেখা আপনাদের ভালো লাগবেনা, তাই অগ্রিম ক্ষমা চেয়ে নিলাম”]
====================================
শান্ত, স্নিগ্ধ, স্রোতময় জলধারা তুমি
নীলাকাশ যেনো মিশেছে নতজানু হয়ে
তোমার পায়। আমি মুগ্ধ কিশোরের মতো
তোমারে দেখি, আমি তোমার কোমলে ভাসাই নিজেরে...
আর বড় অসহায় লাগে, যখন দেখি তোমার ষোল আনার
দখল নিয়েছে পাইক-পেয়াদাতে, আমি এক বোকালবাব, জলকাতর,
ভালোবাসারও যার নাই অধিকার। তবু তুমি জেনে রাখো রেনুকা,
তোমারে ভালোবাসবে না আর কেউ আমার মতো, আমি ছাড়া আর
নাই কোন যোগ্য প্রেমিক তোমার...
আবারও ভারত বনধ, ১৫ মার্চ - পোস্টার
কেন এই মুলা?
ভীষণ রকমের চণ্ডাল মেজাজে আছি। মেজাজের আর দোষ কী! পত্রিকার পাতা খুললেই চারিদিক থেকে ধেয়ে আসা অশুভ সংবাদের তোড়ে প্রায় স্নায়ুতন্ত্রের সবোর্চ্চ সহ্য ক্ষমতা ভেঙে পড়ে। প্রায়ই ভাবি, পত্রিকা পড়াই ছেড়ে দেবো! কিন্তু ছাড়ি, ছাড়বো করে আবারও কেনো জানি চোখ রাখি এর পাতায়। হয়ত অন্তর্জালের কালো কালো অক্ষরগুলো ফুঁড়ে পেতে চাই বহুদূরের প্রিয় স্বদেশকে। কিন্তু পরিবেশিত খবরে মেজাজ হারাই প্রায়শই!
এমন না যে আমি বাংলা ব্লগিংয়ের একেবারে শুরুর দিককার কেউ।
বাংলা ভাষায় এখন একাধিক ব্লগ। সামহোয়ার দিয়ে যাত্রা শুরুর পর সচলায়তন, আমার ব্লগ, আমরা বন্ধু, উন্মোচন, নাগরিক ব্লগ। প্রত্যেকটা ব্লগেরই মোটামুটি একটা টাইপড চরিত্র টের পাই।
তখন গুগল ছিলোনা, ছিলোনা উইকি। এখনকার মতো কিছু কি ওয়ার্ড লিখে কোথাও কোনো সার্চ দেয়ার ব্যাবস্থা ছিলোনা। ছিলোনা বিনামূল্যে সহজেই কিছু ডাউনলোড করার ব্যাবস্থা। কিন্তু একটা জিনিশ ছিলো আর তা হলো মনের মধ্যে সঙ্গীতের প্রতি ভয়াবহ ভালোবাসা আর আকর্ষন। হ্যাঁ, আমি সেই ৯০ দশকের দিকের কথা বলছি, যখন আমাদের ওয়েস্টার্ণ মিউজকের সমস্ত ক্ষুধা মেটানোর দায়িত্ব একা কাঁধে নিয়েছিলেন রেইনবো’র কবীর ভাই। টিফিনের টাকা, বাজার থে