আজকাল বিদেশ পাড়ি দেবার রাইট ডিসিশন অনেকেই নিয়ে থাকেন। বাংলাদেশ নামক গাঙ্গেয় ব-দ্বীপের বসবাসকারী জনগণ অতীতে কখনো সমুদ্র পথে, কখনো বা পদব্রজে পাড়ি দিয়েছেন দুর দূরান্তে। একটা সময় ছিলো যখন বৈদেশ যাওয়া ছিলো সাময়িক জীবিকার্জনের মাধ্যম। ঘরে জায়া-পুত্র-কন্যা রেখে মালাদারগন রেঙ্গুন যাতায়াত করতেন ব্যবসার উদ্দেশ্যে। সেটাও প্রায় শতবর্ষের আগের ঘটনা।
১.
আজকের সকাল টা কেমন জানি ম্যাড়ম্যাড়া!
২১শে জুন' ২০০৪
----------------------
ব্রা এর কার্নিশে কালো তিল
হুক তুলে দেয়া জানালার পাল্লায়
কারা যেন লেপ্টে দেয় অন্ধকার; ওরা কারা
দশটার মাঝে চারটা
চোরের মতোন পেছন দরোজায়, চার এর মতো
আরো ছয়
খুব ঠান্ডায়
অতলান্তে ডুবে যায় যুবকের ক্যাফে, ভেসে যায়
২১শে জুন' ২০০৪;
ভেসে আসে বরফিত জলের কষ্ট গেলাস!
ঠান্ডা সিমেন্টের মেঝেতে তিনি শুয়ে আছেন। চোখ মেলে দেখলেন, মাথার উপরে গোল ছাদ। চার পাশে মোটা মোটা লোহার গরাদ। তিনি কোথায়?
তিনি উঠে দাড়ালেন। তার পরনে একটা লুংগি। উর্ধাংগে স্যান্ডু গেনজি। পায়ে রুপসা চপ্পল। ঘরের পোশাকেই আছেন তিনি, কিন্তু ঘরে নয়। তিনি কোথায়?
এগিয়ে গিয়ে গরাদ ধরে দাড়ালেন তিনি। বাইরে খোলা আকাশ। চারপাশে সবুজ ঘাস। যত দুর চোখ যায়, শুধু আকাশ আর ঘাস। তিনি কোথায়?
সময় গড়ায় যেন
ময়লা ছেঁড়া ফুটবল।
আজ হুমায়ুন ফরীদি এর জন্মদিন, এই লেখাটা লিখেছিলাম যেদিন গুরু পৃথিবী ছেড়ে গেলেন ওই দিন...
কিছুদিন আগের কথা, আমার এক বন্ধুর সাথে কথা হচ্ছিলো মুভি নিয়ে, কথা প্রসঙ্গে অমিতাভ বচ্চনের কথা উঠল, আমি কইলাম, গোটা ভারতে পারলে একটা পাবলিক খুইজা বাইর কর যে আমাগো ফরিদির মত অভিনয় করতে পারে...