পদ্মা সেতুর ভাগ্যে কী আছে তা এখনো আমরা জানি না, বিশ্ব ব্যাংকের আনীত দুর্নীতির অভিযোগগুলোর প্রমাণও নাকি এ সপ্তাহে অর্থমন্ত্রীর কাছে দেয়া হয়েছে, আর নতুন যোগযোগ মন্ত্রী বলছেন- চায়না নয়, মালয়েশিয়ার অর্থায়নেই হবে পদ্মা সেতু। তিনি বলেছেন, পদ্মা সেতু হলো আমের মতো- সিজন ব্যাপার না, ব্যাপার হলো, জনগণের দাবীকৃত আম পাওয়া যাবে কিনা সেটা। তবে রাষ্ট্রিক কূটনৈতিক গতিবিধির দিকে লক্ষ্য রেখেই বোধ করি, এম অনন্ত জলিল
মর্ত্যের বুকে এক বিশাল স্বর্গ, হিংস্র কোন পশু সেখানে নেই, নেই প্রাকৃতিক তাণ্ডব, সময়ের সাথে বিশেষ কিছুই বদল হয় না এমন এক অদ্ভুত ভূখণ্ড। মানুষের দল ৪৫ থেকে ৫০ হাজার বছর আগে অগভীর আদি সমুদ্র পাড়ি দিয়ে পৌঁছেছিল এই বিশাল দ্বীপ মহাদেশে, আড়াই শতাধিক ভিন্ন ভাষা-ভাষী নৃগোষ্ঠীর উদ্ভব ঘটল এত হাজার বছরে অতঃপর তাহারা সুখে শান্তিতে বসবাস করিতে লাগিল। এমনটাই ছিল আবহমান কাল ধরে, হঠাৎ পরিবর্তন হয়ে গেল সবকিছ
জানের দোস্তোকে বলছিলাম দোস্তো আমার কেমন কেমন লাগতেছে। এর আগের বার যখন ফেরিতে উঠছিলাম, তখন ফেরি ঘুরে ঘাটের বা’দিকে যেয়ে তারপর নদী পার হয়ে ওইপাশে গেলেই যায়গামত পৌঁছে গেছিলো। কিন্তু এই ফেরিতো সোজা চলা শুরু করলো? যদি আমরা ভুল ফেরিতে উঠে থাকি?
কয়েকদিন ধরে মনটা খুব অস্থির হয়ে আছে। কেন অস্থির হয়ে আছে সেটা বিভিন্ন যুক্তি দিয়ে বোঝার চেষ্টা করে যাচ্ছি। যতই দিন যাচ্ছে মনে হচ্ছে ততোই জীবনটা একটু একটু করে জটিল হচ্ছে। আজকাল একটা প্রবাদ সবসময় মনে পড়ে, যায় দিন ভালো আসে দিন খারাপ। ব্যাপারটা সবার জন্য হয়ত না। তবে মনে হয় জীবনের একটা পর্যায়ে গিয়ে সবারই এরকমটা মনে হয়। আজকাল শৈশব কৈশরের কথা মনে করে ভীষন হিংসা হয়। সেই উদ্দাম দুরন্ত দিনগুলোকে ফিরে পেতে মন
মানব জাতির ইতিহাস পর্যালোচনা করে দেখা হলে আমরা জানতে পারি যে মানব গোষ্ঠী আনুমানিক ১০ থেকে ১৫ হাজার বছর পূর্বে যাযাবর জীবন ছেড়ে গ্রামীণ আর কৌম সমাজে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে মানুষ।কিন্তু এটা ঠিক কোথায় হয় সেটা আমাদের জানা ছিল না পুরোপুরি ভাবে। যেকোন বিজ্ঞানী বা ইতিহাসবিদকে এটা জিজ্ঞেস করলে তিনি দেখিয়ে দিতেন দুইটি এলাকা এক,মেসোপটেমিয়া দুই,মিশর তবে আজকাল আরেকটা অপশন যথেষ্ট জনপ্রিয় গবেষক দের কাছে আর সে
সচলায়তন পরা শুরু ,যখন থেকে একাকিত্বের সঙ্গী হয় আমার লেপটপ খানি . অনেক বার ভেবেছি নিবন্ধন করব , কিন্তু এত এত কঠিন নিয়মাবলী দেখে বারবার পিছ পা হই.কিন্তু পাগল মন কে আর ঠেকাতে পারলাম না . হাতে খড়ি নিলাম ( আশা করি নাকে খড়ি দিতে হবেনা ).
কুলদা রায়
এমএমআর জালাল
বঙ্গভঙ্গ আন্দোলন ও রবীন্দ্রনাথ—৫
আমি একটি কাঁচপোকা ভালোবেসেছিলাম
__________________________________
রঙিন শিকলে আমার শৈশব বাঁধা পড়ে আছে
দামাল উড়ন্ত ঘুড়িতে বাঁধা পড়ে আছে স্নিগ্ধ সুসময়
একদিন আমি খুব আয়োজন করে প্রেমে পড়েছিলাম
একটি কাঁচপোকার;
স্বচ্ছ জলছাপের মতো অথবা চিবুকে জমা আর্দ্র
ঘামের মতো; এই কবিতার প্রতিটি বিচ্ছিন্ন শব্দের মতো
একটি কাঁচপোকা ঢুকে গিয়েছিল আমার ভালোবাসার ঘরে -
তখনো জানতামনা নারী বা নারী-দেহ ভালোবাসায়
আরো সুখ। আমাকে নির্দ্বিধায় বোকা বলতে পারো
সত্যিই আমি ব্যপক ফলনের মতো
ভালোবেসেছিলাম একটি ছোট্ট কাঁচপোকা।
নসরউদ্দিন চেয়ারম্যান ঠিক করেছেন এবার হজ্বে যাবেন। আল্লাহ তাকে দুই হাত ভরিয়ে দিয়েছেন। অঢেল টাকা-পয়সা, জমি-জিরাত, বহতুল দালান বাড়ি, ঝকঝকে গাড়ি, শানবাঁধানো পুকুর। তার এই যে শান-শওকত- সে নাকি পুকুর চুরির ফল। অন্তত কস্তুরী বেগম এ কথাটা তার মুখের ওপর প্রায়ই বলেন। অবশ্য আড়ালে আবডালে পাবলিকেও বলে। তবে সামনে বলার সাহস একমাত্র কস্তুরী বেগম ছাড়া কারো নেই।