“আরে, আপনি আপনার কার্ডটা ফেলে যাচ্ছেন, স্যার! মিস্টার বেগ?” পেছন থেকে চেঁচালো জেরিন। তারপর পিছু পিছু ছুটলো। কিন্তু ততক্ষণে দরজা ঠেলে রাস্তার ভীড়ে মিশে গেছে মাঝবয়েসি লোকটা, জালাল বেগ। কী আর করা। কার্ডটা পকেটে ঢুকিয়ে রাখলো ও। ফিরে এসে আবারো কাউন্টারে বসলো।
একটু পরে দরজা খুলে ভেতরে ঢুকলো ঝকঝকে চেহারার এক যুবক। ওর মনমোহিনী হাসিই বোধহয় টেনে আনলো যুবককে তার কাউন্টারে। সোজা এসে জেরিনকে বললো সে,
তীব্র বাজনার ঝঙ্কারের সাথে সাথে কঠোর জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী এক বৃদ্ধ পিতার একঘেয়ে কর্তব্যপোদেশ প্রবেশ করে শিশু অ্যাডলফের কানে, বিরক্তি ধরে যায় তার এমন জীবনধারার প্রতি, বিশেষ করে কলম পেষা কেরানীর ভূমিকায় আপন অভিভাবককে সারাজীবন অতিবাহিত করতে দেখে, বাবার মৃত্যুও ঘটে অতিসাধারণ ভাবে।
মূলঃ মার্ক টোয়েন
ইষৎ সংক্ষেপিত অনুবাদঃ মন মাঝি
আকাশ জোড়া বাউন্ডুলে মেঘের ছায়া
সেথায় ওড়াই মন খারাপের একলা ঘুড়ি।
আদুল উঠোন ঝেঁপে যখন বৃষ্টি নামে
তখন কে যায় আমার সঙ্গে মেঘের বাড়ি?
যেপথ ধরেই পৌঁছুতে চাই সুখের ডেরায়
পথ হারিয়ে হঠাৎ মেলে অন্ধ কুঠি!
ডাক পিয়নের চোখ খোঁজেনা এই ঠিকানা
ভুল ডাকে যায় তোমায় লেখা সকল চিঠি।।
কিছুই তেমন যায়না ধরা হাতের মুঠোয়
স্বপ্নের বীজ ভুল বাগানের ডেরায় ফোটে
আমি পাইনা ছুঁতে কারুর ইচ্ছে ফানুস
নাম: দ্যা ফ্লাওয়ার্স অফ ওয়ার
দৈর্ঘ্য: ১৪৬ মিনিট
বিষয়: নানকিং ম্যাসাকার, ধর্ষণ, চীন-জাপান যুদ্ধ
পরিচালক: ইমও জহাং
দেশ: চীন
লেখাটির শিরোনাম কি দিব তা নিয়ে প্রথমে একটু দ্বিধায় পড়ে গিয়েছিলাম। প্রথমে ভেবেছিলাম নাম দিব 'নজরুল কথন'। কিন্তু তারপরে মনে হল এটা আসলে নজরুল কথন না, এটা 'হাসনাত কাহন'-আমার জীবনে কীভাবে নজরুল আছেন। 'হাসনাত কাহন' নাম দিলে শিরোনাম অন্য অর্থের দিকে ইঙ্গিত করবে বলে নাম হয়ে গেছে 'আমার নজরুল কাহন- অর্থাৎ আমার ও নজরুলের কাহিনী।
[justify]১
আশরাফী বেগমের সাথে আসাদ এই প্রথম দেখা করতে যাচ্ছে না, এর আগেও দেখা হয়েছে অনেকবার। তবে এইবারের দেখা হওয়াটা অবশ্য একদম অন্যরকম, ভদ্রমহিলা মনে হয় দুইদিন আগেও জানতেন না লিপুর সাথে তার এখনো পরিচয় আছে। পৃথিবীতে অনেক ধরণের সারপ্রাইজ আছে- নিজের অজান্তেই ঠোঁটের কোনে হাসি আসে আসাদের।
১
৫.
দরজা দিয়ে ঢুকেই রিপনদার চিরপরিচিত হাসিমাখা মুখটি দেখতে পেল প্রবাল। তার মনে হল কয়েকযুগ পরে পরিচিত কাউকে দেখে সে যেন মুক্তি পেল। তার আনন্দ উপচে পড়তে লাগল। সোফায় হেলান দিয়ে রিপনদা একটানা কিছুক্ষণ প্রবালের দিকে তাকিয়ে রইলেন, চোখ পিটপিট করে বোঝার চেষ্টা করলেন প্রবালের মনোজগত অত:পর বললেন “কেমন আছো, প্রবাল?” “আমি ভাল আছি”, বললো সে।
: তোমার পড়াশুনা কেমন চলছে?
নাম: জাভেদ হোসেন